ভাষাবিদগণের মতানুসারে টাকা শব্দটি সংস্কৃত টঙ্ক শব্দ থেকে উদ্ভূত যার অর্থ রৌপ্যমুদ্রা। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার সদ্য স্বাধীন রাষ্ট্রের মুদ্রার নাম টাকা রাখে। পরবর্তীতে টাকার সংকেত হল ৳ নির্ধারণ করা হয়। এক টাকার শতাংশকে পয়সা নামে অভিহিত করা হয়। অর্থাত ১ টাকা সমান ১০০ পয়সা । বাংলাদেশে ১, ২, ৫, ৫০, ১০০, ৫০০ এবং ১০০০ টাকা মুল্যমানের টাকার কাগুজে নোট প্রচলিত আছে। এছাড়া ১ পয়সা, ২ পয়সা, ৫ পয়সা, ১০ পয়সা, ৫০ পয়সা, ১ টাকা এবং ৫ টাকা মূল্যমানের ধাতব মুদ্রা প্রচলিত আছে। দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক যা বাংলাদেশ ব্যাংক নামে পরিচিত টাকার কাগুজে নোট মুদ্রণ এবং মুদ্রা প্রস্তুতকরণ এবং তা বাজারে প্রচলনের জন্য দায়িত্ব প্রাপ্ত।
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ৫, ১০, ২৫ এবং ৫০ পয়সা মূল্যের ধাতব মুদ্রার প্রচলন করা হয়। এরপর ১৯৭৪ সালে ১ পয়সা এবং তারও পরে ১৯৭৫ সালে ১ টাকা মূল্যের ধাতব মুদ্রা প্রবর্তন করা হয়।তার পরে ২ টাকা মূল্যের ধাতব মুদ্রা প্রবর্তন করা হয়।
১৯৭১-এ স্বাধীনতা লাভের পর ব্রিটিশ পাউণ্ডের সঙ্গে টাকার আন্তজার্তিক মান নিরূপণ করা হতে থাকে। পরবর্তীতে, সত্তর দশকের শেষভাগে, ব্রিটিশ পাউণ্ডের আন্তজার্তিক মূল্য পড়ে গেলে এবং আন্তজার্তিক বাণিজ্যে বিনিময় মুদ্রা হিসেবে মার্কিন ডলার অধিকতর হারে ব্যবহৃত হতে থাকলে বাংলাদেশ সরকার তথা কেন্দ্রীয় ব্যাংক মার্কিন ডলারের সঙ্গে বাংলাদেশের টাকার আন্তজার্তিক মান সম্পৃক্ত করে। এই পদ্ধতি কম-বেশী প্রচলিত আছে (২০০৯)।
রাশিয়াতে একটি অনলাইন এন্টারটেইনমেন্ট আউটলেটে অনুষ্ঠিত এক ভোটাভুটিতে বাংলাদেশী ২ টাকা নোট পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ব্যাংক নোটের মর্যাদা পেয়েছে। যেখানে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মুদ্রাও প্রতিযোগিতায় ছিল।ভাষাবিদগণের মতানুসারে টাকা শব্দটি সংস্কৃত টঙ্ক শব্দ থেকে উদ্ভূত যার অর্থ রৌপ্যমুদ্রা। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার সদ্য স্বাধীন রাষ্ট্রের মুদ্রার নাম টাকা রাখে। পরবর্তীতে টাকার সংকেত হল ৳ নির্ধারণ করা হয়। এক টাকার শতাংশকে পয়সা নামে অভিহিত করা হয়। অর্থাত ১ টাকা সমান ১০০ পয়সা । বাংলাদেশে ১, ২, ৫, ৫০, ১০০, ৫০০ এবং ১০০০ টাকা মুল্যমানের টাকার কাগুজে নোট প্রচলিত আছে। এছাড়া ১ পয়সা, ২ পয়সা, ৫ পয়সা, ১০ পয়সা, ৫০ পয়সা, ১ টাকা এবং ৫ টাকা মূল্যমানের ধাতব মুদ্রা প্রচলিত আছে। দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক যা বাংলাদেশ ব্যাংক নামে পরিচিত টাকার কাগুজে নোট মুদ্রণ এবং মুদ্রা প্রস্তুতকরণ এবং তা বাজারে প্রচলনের জন্য দায়িত্ব প্রাপ্ত।
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ৫, ১০, ২৫ এবং ৫০ পয়সা মূল্যের ধাতব মুদ্রার প্রচলন করা হয়। এরপর ১৯৭৪ সালে ১ পয়সা এবং তারও পরে ১৯৭৫ সালে ১ টাকা মূল্যের ধাতব মুদ্রা প্রবর্তন করা হয়।তার পরে ২ টাকা মূল্যের ধাতব মুদ্রা প্রবর্তন করা হয়।
১৯৭১-এ স্বাধীনতা লাভের পর ব্রিটিশ পাউণ্ডের সঙ্গে টাকার আন্তজার্তিক মান নিরূপণ করা হতে থাকে। পরবর্তীতে, সত্তর দশকের শেষভাগে, ব্রিটিশ পাউণ্ডের আন্তজার্তিক মূল্য পড়ে গেলে এবং আন্তজার্তিক বাণিজ্যে বিনিময় মুদ্রা হিসেবে মার্কিন ডলার অধিকতর হারে ব্যবহৃত হতে থাকলে বাংলাদেশ সরকার তথা কেন্দ্রীয় ব্যাংক মার্কিন ডলারের সঙ্গে বাংলাদেশের টাকার আন্তজার্তিক মান সম্পৃক্ত করে। এই পদ্ধতি কম-বেশী প্রচলিত আছে (২০০৯)।
রাশিয়াতে একটি অনলাইন এন্টারটেইনমেন্ট আউটলেটে অনুষ্ঠিত এক ভোটাভুটিতে বাংলাদেশী ২ টাকা নোট পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ব্যাংক নোটের মর্যাদা পেয়েছে। যেখানে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মুদ্রাও প্রতিযোগিতায় ছিল।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৫৮