খবরটি প্রকাশিত হয়েছে: ১৩ আগষ্ট ২০২৪ ইং তারিখের দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায়
আমার সোনালী ব্যাংকের একাউন্ট আছে। লেনদেন যদিও সীমিত। চেকের লেনদেন থেকে এটিএম কার্ডে লেনদেন হয় বেশী। মনে করেন রকমারি থেকে বই অর্ডার করলাম। বা daraz থেকে পন্য অর্ডার করলাম, অথবা ট্রেনের টিকেট কাটলাম। সে ক্ষেত্রে আমি সোনালী ব্যাংকের এটিএম কার্ড থেকে মূল্য পরিশোধ করি। সোনালী ব্যাংকের শাখা বেশী। হাত বাড়ালেই সোনালী ব্যাংকের শাখা পাওয়া যায়। তাই এই ব্যাংকে একাউন্ট খুলছিলাম। আমার নানা সোনালী ব্যাংকে চাকরি করতেন। সর্বশেষ তার পোস্টিং ছিলো সোনালী ব্যাংক, ভবেরচর শাখা, মুন্সীগঞ্জ। তিনি অবসরে যেতে পারেন নি। অবসরে যাবার আগে তিনি ডিসেম্বর ২০১০ সালে তিনি মারা যান। তাই সোনালী ব্যাংক এর প্রতি আমার একটি বিশেষ দরদ আছে। ব্যাংকিং সেক্টরে সোনালী ব্যাংক, আমার জন্য একটি আবেগের নাম। আমি চাইনা এই ব্যাংক তারল্য সংকটে পড়ুক।
ব্যাবসায়ীরা ব্যাংক থেকে লোন নেয়। এই লোন ব্যাংক ফ্রি ফ্রি দেয় না। লোন নেওযার সময় বাড়ি, জমি ও মূল্যবান জিনিস বন্ধক নেয়। যাবে ঋনগ্রহীতা ঋন দিতে না পারলে উক্ত মূল্যবান বস্তু বিক্রি করে ঋন পরিশোধ করবে।
দুর্বল ব্যাংকে কিভাবে তারল্য সংকট কিভাবে দূর করবেন তা জানি না। তবে সোনালী ব্যাংকে উচিৎ ঋন খেলাপীদের বন্ধক কৃত মূল্যবান বস্তু/সম্পদ বিক্রি করে ফেলা। না হয় ঋনের টাকা গুলো নিয়ে নেওয়া। এবং নতুন কাউকে ঋন দেওয়া।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৭