"এরা তাদের মুখের ফুঁ দিয়ে আল্লাহর নূরকে নিভিয়ে দিতে চায়। অথচ আল্লাহর ফায়সালা হলো তিনি তার নূরকে পূর্নরূপে বিকশিত করবেন" -সূরা সফ ৮
ইসলাম কখনই কারো দয়ায় চলেনাই, আর কারো দয়ার ধার ধারেনাই। ইসলাম যুগে যুগে পরীক্ষিত হয়ে এসেছে, এবং যুগ শ্রেষ্ঠ হয়েই রয়ে গেছে। কোরান ১৪০০ বছর আগের জোতির্বিদ্যার যুগে শ্রেষ্ঠ ছিল, মধ্যযুগীয় সাহিত্যের যুগেও শ্রেষ্ঠ ছিল আর বিজ্ঞানের যুগেই তা-ই রয়ে গেছে। প্রতিটি যুগেই কোরান পরীক্ষিত হয়ে আসছে।
কোরান থেকে আমরা জেনেছি Big bang এর কথা। জেনেছি পুরুষের শুক্রবিন্দু থেকে লিংগ নির্ধারণের কথা, জেনেছি ভ্রুণবিদ্যার কথা, জেনেছি পৃথিবীর আকার উটপাখির ডিমের আকারের কথা, জেনেছি চন্দ্র ও সূর্য তাদের কক্ষপথে আবর্তনের কথা (বর্তমান বিজ্ঞান বলে, সূর্য ২৫ দিনে তার কক্ষপথকে একবার আবর্তন করে।
কোরান একমাত্র গ্রন্থ যা সর্বপ্রথম আমাদের বলেছে চাঁদ স্থির নয়। আমরা জানি চাঁদের আরেক নাম 'স্থাণু'। যার অর্থ "যা স্থির হয়ে থাকে"। অর্থাৎ প্রাচীন জোতির্বিদদের ধারণা ছিল চাঁদ স্থির। কিন্তু কোরান আমাদের সে সম্পর্কে জানিয়েছে।
এই হল চুরান্ত আসমানী কিতাব, আর এরই বিধান চুরান্ত আসমানি সংবিধান যার নাম ইসলাম।
আর আল্লাহ সকল চক্রান্তকারীদের উপর সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশলী। যতই ইসলাম বিরোধী চক্রান্ত হোক, ইসলামের যোতিকে স্তিমিত করা যাবে না।
আর এটাই আল্লাহর প্রতিশ্রুতি।
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। গণতন্ত্র সংখ্যাগুরুকেই প্রাধান্য দেওয়ার মূলনীতিতে বিশ্বাসী। যেখানে ৯০ শতাংশ মানুষ মুসলিম, সেদেশে ইসলাম রাষ্ট্রধর্ম হতে আইনী বাধাঁও থাকেনা। এই হল বৈধতার যুক্তি।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৭