ঘড়ির কাঁটাকে দুপুর একটার ঘরে রাখলে চিত্রটিতে প্রতীয়মান হয় আরেকটি ছোট রিং গ্যলাক্সী।কিন্তু কিভাবে উতপত্তি এই বিস্মকর গ্যলাক্সীটির? বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন অতীতে কখনো দুটি গ্যলাক্সী কাছাকাছি এসে পড়ায় সংঘর্ষ সৃষ্টিতে পরস্পরের নক্ষত্র সমূহ অঙ্গীভূত হয়ে নতুনভাবে বিন্যস্ত হয়েছে। এ সজ্জায় অপেক্ষাকৃত ভারী নক্ষত্রগুলো কেন্দ্রে নিজেদের ঠাঁই করে নিয়েছে আর নবীনরা বলয়াকারে কেন্দ্রকে প্রদক্ষিণ করে চলছে।
দ্বিতীয় চিত্রটি আরোও বিস্ময়কর। এই ছায়াপথটির নাম NGC4650A বা পোলার রিং গ্যলাক্সী। এখানে দেখা যাচ্ছে কেন্দ্রের তল আর বলয়টির তল পরস্পর সমান্তরালে নয় বরং একে অপরের সাথে লম্বভাবে অবস্থিত।বলয় ও কেন্দ্রের মাঝখানে নিকষ কালো অঞ্চলটি পরিপূর্ণ ররেছে ঘন কৃষ্ণ বস্ত বা ডার্ক ম্যাটারে। বিশালাকায় এই বলয়টি গুরুভারে সমৃদ্ধ ঘন নক্ষত্ররাজি ও ধূলিকণা এবং গ্যাসের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে।
সূত্রঃ নাসা , হাবল্ স্পেস টেলিস্কোপ
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মে, ২০০৯ রাত ৮:৪৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




