সারাটা দিন ই চোখের সামনে দিয়ে কি জানি একটা ঘুর্ ঘুর্ করছিলো।আদিমতম প্রাণী ডাইনোসর এর ক্ষুদ্রতম সংস্করণ টিকটিকি ভেবে ব্যাপারটাকে তেমন একটা পাত্তা দিলাম না।কিন্তু একটু আগে আর পাত্তা না দিয়ে পারলাম না।
ভেতর রুম থেকে বাইরের রুম এ যেতেই ত্রাহী চিৎকার দিলাম।ওরে বাবা,এযে চেঁলা!!!!!!!!!!





এবার রনঃক্ষেত্রে আমার আম্মাজানের আগমন বজ্রকঠিন হুংকারে,এতক্ষণ দাঁড়ায়ে কি করছিস???জুতা দিয়ে মারতে পারলি না??


সারা ঘরময় ছুটোছুটি তে ব্যাস্ত আমার আম্মাজান।এই ফাঁকে আমার ভাইজানকে খবর পৌছে দিতেই আমার মা জানের চিৎকার!!!খবরদার!!!!২টাই সরে যা.......আমার ভাইজান ক্যাটরিনার বেগে দৌড়ে আরেক রুমে,আর আমি অলিম্পিক ষ্টাইলে লম্ফ দিয়ে ৩হাত সামনে চলে গেলাম।আম্মাজান পা টিপিয়া টিপিয়া এসে চেঁলা মহাশয়কে নিদারুণভাবে ঝাড়ুর আঘাতে শেষ করিয়া দিল।আর ঘটনার ফিনিশিং দিতে আমার বাপজান আম্মাজানের হাই হিল দিয়া দুইখানা বাড়ি দিয়া চেঁলা মিয়ার অন্তিম স্ৎকার করিলেন।
