somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

২০১২ সালে ২১ শে ডিসেম্বর পৃথিবী ধ্বংসের আশংকা… আসলেই কি পৃথিবী ধ্বংস হবে?

২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



২০১২ সাল এর মহাপ্রলয় নিয়ে এখন পৃথিবীর গবেষকরা দুইভাগে ভাগ হয়ে গেছেন । ২০১২ সাল এর মহাপ্রলয় নিয়ে বেশ কিছু অকাট্য যুক্তি রয়েছে যা এখন আমি উপস্হাপন করছি ………….


১। মায়ান ক্যালেন্ডার রহস্য :: ২০১২ ছবির ঘটনার মতো ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বর সত্যি সত্যি আমাদের পৃথিবীতে ঘটতে যাচ্ছে ধ্বংসলীলা এ কথাই বলছেন মায়ান পঞ্জিকা বিশেষজ্ঞরা। সবচেয়ে বড় ভয়ষ্কর ব্যাপার হলো, মায়ান পঞ্জিকাতে আজ পর্যন্ত যত ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে তার প্রতিটিই কালের আবর্তে সত্য ঘটনায় পরিণত হয়েছে। আর এ কারণেই পৃথিবী ধ্বংসের আশষ্কা নিয়ে এত বেশী আলোচনা হচ্ছে। অধিকাংশ প্রাচীন সভ্যতায় উল্লেখ থাকে যে, অলৌকিক ক্ষমতা সম্পন্ন কেউ একজন দূর থেকে আমাদের নিয়ন্ত্রণ করছেন। জীবনের প্রতিটি খুঁটিনাটি ঘটনা সেই একজনের বিশাল বড় এক পরিকল্পনার অংশ বিশেষ।

আর প্রাচীন সভ্যতায় উল্লেখিত এই ঐশ্বরিক পরিকল্পনা বুঝতে পারার জন্য পৃথিবীর একমাত্র উপায় এই মায়ান পঞ্জিকা । কী আছে মায়ান ক্যালেন্ডারে ? জিনিসটাই বা কি? পুরাতন সেই মায়ান সভ্যতা ইতিহাসের এক অনুপম সৃষ্টি। সময় এবং সৃষ্টির সুন্দর বিন্যাস সর্ম্পকে মায়ানরা অনেক আগেই অবগত ছিলেন। তাদের ছিল ভবিষ্যৎ জানার নান্দনিক ক্ষমতা। মায়ানরা আগে থেকেই জানতো যে চাঁদ, শুক্র এবং অন্য গ্রহ- তারা মহাবিশ্বে চক্রকারে ঘুরছে। সেই সময়েই তারা নিখুঁতভাবে সময় গণনা করতে পারত। তাদের একটি পঞ্জিকা ছিল যাতে সৌর বছরের প্রতিটি মিনিটের নিখুঁত বর্ণনা ছিল। মায়ানরা মনে করত প্রতিটি জিনিসের ওপর সময়ের প্রভাব রয়েছে এবং প্রতিটি জিনিস একেক সময় একেকটি অবস্থানে বিরাজ করছে। মায়ানদের কাছে মহাকাশের উপর ২২টি ভিন্ন ভিন্ন পঞ্জিকা ছিল। এর মধ্যে কোনা কোনো পঞ্জিকা এখন থেকে ১০ মিলিয়ন বছর আগের।

আর সেগুলো এত দূর্বোধ্য যে তা বুঝতে চাইলে হিসাব-নিকাশ করার জন্য সঙ্গে অবশ্যই একজন করে অ্যাস্ট্রোনমার, অ্যাস্ট্রোলজার, জিওলজিস্ট এবং ম্যাথমেটিশিয়ান থাকতে হবে। অধিংকাশ আর্কিওলজিস্ট মনে করেন মায়ানরা খ্রিস্ট জন্মের প্রায় ৩ হাজার ১১৪ বছর আগে থেকে সময় গণনা করা শুরু করেছে। আমাদের বর্তমান পঞ্জিকা মতে খ্রিস্টের জন্মের বছরের জানুয়ারী মাস থেকে প্রথম বছর গণনা করা হয়। আর মায়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এই বছরটাকে হিসাব করা হয় শূন্য বছর। এই সময়টাকে লেখা হয় এভাবে :০-০-০-০-০। একটা নতুন চক্র শুরু হওয়ার আগের ১৩ চক্রে ৩৯৪ বছর শেষ হয়ে যাবে। আর নতুন চক্রটি শুরু হবে ২০১২ সালের। সবচেয়ে আশষ্কার ব্যাপার হলো ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বরের পর থেকে মায়ান পঞ্জিকাতে আর কোনো দিনের উল্লেখ নেই। তাই এই দিনটিকে মনে করা হচ্ছে পৃথিবীর সর্বশেষ দিন।

আর একটি বিষয় হলো আজ পর্যন্ত মায়ান পঞ্জিকাতে যা-ই ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে, তার প্রতিটি কথা বাস্তবে সত্য বলে প্রতিফলিত হয়েছে। আজকের বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষতা থেকে শুরু করে বিজ্ঞানের সব গুরুত্বপূর্ণ উত্থানের উল্লেখ মায়ানদের ক্যালেন্ডারে আগে থেকেই ছিল। তাই বিশ্বের বাঘা বিজ্ঞানীরাও ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বরে পর থেকে কী ঘটতে পারে তাই নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন। বর্তমানে মানুষের চিন্তা -চেতনা এবং ধ্যান- ধারণায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। সময় এবং বিজ্ঞান সম্পর্কিত জ্ঞানের বিষয়ে মধ্য আমেরিকার মায়ান সভ্যতাই সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল এবং আছে।

সমগ্র পৃথিবীর মধ্যে তাদের পঞ্জিকাই সবচেয়ে বেশি নিখূঁত। আজ পর্যন্ত কেউ এর কোনো খুঁত খুঁজে পাননি। মায়ানদের পঞ্জিকার মধ্যে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সমগ্র পৃথিবী এবং সোলার সিস্টেমের পরিবর্তনের কথা উল্লেখ আছে। এগুলোর মধ্যে কিছু পঞ্জিকা এখনো প্রকাশিত হয়ে যাচ্ছে। মায়ানদের হিসাব মোতাবেক পঞ্চম বিশ্বের সমাপ্তি হয়েছে ১৯৮৭ সালে। ষষ্ঠ বিশ্ব শুরু হবে ২০১২ সাল থেকে। অর্থাৎ বর্তমানে আমরা বিশ্বের মাঝামাঝি জায়গায় অবস্থান করছি। এই সময়টাকে বলা হয় এপোক্যালিপস অর্থাৎ রহস্যোদঘাটন বা রহস্য উন্মোচন। এর অর্থ দাঁড়ায় প্রকৃত সত্য প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। মায়ানদের ষষ্ঠ সভ্যতা যে আসলে কবে থেকে শুরু হতে যাচ্ছে তার কোনো নির্ধারিত তারিখ নেই। আমরা যেমনটি আশা করি, তেমন একটি পৃথিবী এবং সভ্যতা যখন থেকে আমরা গড়া শুরু করব তখন থেকে এই বিশ্ব শুরু হয়ে যাবে । মায়ানরা এটাও বলে যে এটা বিশ্ব হবে ২০১২ সাল নাগাদ। আমরা প্রযুক্তির অনেক ঊর্ধ্বে উঠে যাব (এখন আমরা যেমনটা দেখতে পাচ্ছি)। আমরা সময় এবং টাকার ঊর্ধ্বে চলে যাব।

এখন চর্তুথ ডাইমেনশন নিয়ে কাজ চলছে। চতুর্থ ডাইমেনশন (বর্তমান ৮টি ডাইমেনশন নিয়ে কাজ চলছে) অতিক্রম করে আমরা পঞ্চম ডাইমেনশনে প্রবেশ করব। গ্যালাক্সি সময় বিন্যাসের এবং আমাদের পৃথিবী ও সমগ্র সোলার সিস্টেমের সময়সীমা সামজ্ঞস্যপূর্ণ হয়ে যাবে। ২০১২ সালে আমাদের সৌরজগত এবং ছায়াপথএকই সমতলে বিন্যস্ত হবে। এই চক্রটি পূরণ হতে পুরোপুরি ২৬ হাজার বছর লেগেছে। অর্থাৎ খুব শিগগিরই মহাজাগতিক কোনো ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো ২০১২ সালেই কেন এ ক্যালেন্ডারের সমাপ্তি? মায়ান ক্যালেন্ডার বিশেষজ্ঞদের বিশ্বাস ২০১২ সালে পৃথিবীতে কোনো না কোনো দুর্যোগ অবশ্যই নেমে আসবে। জ্যোতিষবিদদের মধ্যে যারা মায়ান ক্যালেন্ডার বিশ্বাস করে, তাদের মতে ২০১২ সালের পরে পৃথিবী আর থাকবে না। কারন মায়ান ক্যালেন্ডারে ২০১২ সালের পর আর কোন যুগের কথা বলা হয়নি্‌ , তাই যারা মায়ান ক্যালেন্ডার বিশ্বাস করে তারা মনে করে ২০১২ সালের পর আর কোন বছর আসবেনা। মায়ান ক্যালেন্ডারে ৬টি যুগের কথা বলা হয়েছে,তাদের মধ্যে শেষ ৫ম যুগ শেষ হয়েছে ১৯৯৬ সালে আর ৬তম যুগ শেষ হবে ২০১২ সালে ২৬ ডিসেম্বর ।৬তম যুগ পরে আর কোন কিছুর বিবরন মায়ান ক্যালেন্ডারে দেওয়া নেই। মায়ান ক্যালেন্ডারেরে ভবিষ্যত বানী কখনোই ভুল হয়নি তাই জ্যোতিষবিদরা এটাকে ইতিবাচক ভূমিকায় দেখছেন ।

পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম উন্নত জাতি ছিলো মায়ান জাতি। এরা ছিলো পৃথিবীর প্রথম সভ্য জাতি। পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম ক্যালেন্ডার মায়ান জাতিরা আবিষ্কার করে। কোন এক অদ্ভুত ও রহস্যময় কারণে হাজার হাজার বছর আগে তৈরী মায়ান জাতিদের ক্যালেন্ডারটি ”২০১২” সালে এসে শেষ হয়ে গেছে। সঠিক সময়টা হলো ২১ শে ডিসেম্বর ২০১২……….অর্থাৎ ২০১২ সালের ডিসেম্বর এর ২১ তারিখ এরপর থেকে মায়ানদের ক্যালেন্ডার এ আর কিছু নেই। তাহলে কি মায়ানরা পৃথিবীর শেষ সম্পর্কে কোনোভাবে আগাম ধারণা পেয়ে গিয়েছিলো ? হয়তো পেয়েছিলো কিংবা না।




২। নষ্ট্রাডমাসের ভবিষ্যতবাণী :: পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে সফল ও বিখ্যাত ভবিষ্যতদ্রষ্টা হলেন নষ্ট্রাডমাস। হিটলার, কেনেডি, সাদ্দাম, টুইন টাওয়ার এর হামলাসহ আরো অনেক বিখ্যাত ভবিষ্যতবাণী তিনি করেছেন। তিনি কয়েকশো বছর আগে মারা গিয়েছিলেন। এই নষ্ট্রাডমাস এমন কিছু ভবিষ্যৎ করে গিয়েছিলেন যার অর্থ দাঁড়ায় যে ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে কোন এক কারণে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে।

৩।সূর্যঝড় :: সানস্টর্ম বা সূর্যঝড়কে বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর ভবিষৎতের জন্য একটি ভয়ঙ্করতম হুমকি বলে মনে করছেন। সূর্যের ভেতরে প্রতিনিয়ত নানা ধরনের বিস্ফোরণ থেকে তৈরী হয় এনার্জি। আর সেই এনার্জি থেকে ইলেক্ট্রন, প্রোটনের মতো নানা পার্টিকল পৃথিবীতে এসে পৌছায় এবং এগুলোর ক্ষতিকর প্রভা এসে পরে পৃথিবীর উপর। সেই সঙ্গে সোলার র্স্ট্রম বা সৌরঝড় তো রয়েছেই। ২০১২ সালে সূর্যের সবচেয়ে বেশি পরিমাণ এনার্জি তৈরি হবে, যার নাম ‘সোলার ম্যাক্সিমাম’। এই সৌরঝড়ের ভয়ষ্কর রেডিয়েশন এবং এনার্জি নির্গমনের ফলে ভূপৃষ্ঠে বা মহাকাশে যোগাযোগ ব্যবস্থা ও অন্যান্য ক্ষেত্রে নানা সমস্যা দেখে দিবে। বেড়ে যেতে পারে মানুষের অসুখ বিসূখ, দুঘর্টনা ও ভয়াবহ সব প্রাকৃতিক দুর্যোগ। ফলে পৃথিবী এগিয়ে যাবে চূড়ান্ত পরিণতির দিকে। অন্যদিকে পৃথিবীর অন্যতম ভয়ঙ্কর আগ্নেয়গিরি হলো আমেরিকার ইয়েলোস্টোন ভলকানো। মোটামুটি প্রতি ৬,৫০,০০০ বছর পর ভয়ষ্কর অগ্ন্যুৎপাত হয় এই আগ্নেয়গিরি থেকে। গবেষনা অনুসারে ২০১২ সালে ভয়ষ্কর বিষ্ফোরণ ঘটবে ইয়োলোস্টোনে । হয়তো সেখান থেকে সাংঘাতিক অগ্ন্যুৎপাত হবে, সব বায়ু মন্ডল ঢেকে যাবে, ছাইয়ে হয়তো চাপা পড়ে যাবে সূর্যও। তখন গোটা পৃথিবী অন্ধকারে ঢেকে যাবে। এভাবে কিছু দিন চললেই পৃথিবী থেকে প্রাণের স্পন্দন থেমে যাবে।

৪। লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার :: পৃথিবীর জন্য আরেকটি সম্ভাব্য হুমকি হচ্ছে লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার’। ব্রম্ম্রান্ডের জন্মমূর্হূতে পৌঁছতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় মাটির নিচে তৈরী করা হয়েছে মানুষের তৈরী সবচেয়ে বড় যন্ত্র লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার। বিগ ব্যাংয়ের সময় মহাবিশ্বের জন্মলগ্নে বিশ্ব ব্রম্ম্রান্ড কি রকম ছিল তা জানতে ২৭ কি. মি. লম্বা জোড়া পাইপের ভেতর দিয়ে বিজ্ঞানীরা প্রোটন কোটি কোটি বার চক্কর খাবে এখানে। তারপর প্রায় আলোর গতির কাছাকাছি পৌছে বিপরীতমুখী প্রোটনের সঙ্গে ভয়ষ্কর ধাক্কা খেয়ে ভেঙ্গ টুকরো টুকরো হয়ে তৈরী হবে ডট্রিলিয়ন ডিগ্রি (১০০০০০০০০০০০) সেন্ট্রিগ্রেড উত্তাপ। মাল্টিপেক্সড অ্যানালগ সিগন্যাল প্রসেসরে জমা হতে থাকবে অগণিত তথ্য। সেই তথ্য বিশেস্নষণ করে বিজ্ঞানীরা জানবেন বিশ্ব ব্রম্মান্ড সৃষ্টির রহস্য। এর প্রথম পরীক্ষাটি আবার ব্যর্থ ঘটতে পারে ভয়ষ্কর দুঘর্টনা। আর ২০১২ সালেই এই যন্ত্রের সাহায্য চালানো হবে বিজ্ঞানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও ঝুকিপূর্ণ এই পরীক্ষাটি। তাই এই ঝুকিটাও হেলা করার মতো নয়।

৫।গলিত হিমপ্রবাহ :: আবার সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হচ্ছে, প্রচন্ড উত্তাপে দ্রুত গলে যাওয়া মেরু প্রদেশের বরফ। গলে যাচ্ছে হিমপ্রবাহ। পৃথিবী জুড়ে সমুদ্রের লেভেল বাড়ছে। গ্রীনল্যান্ড ও আ্যন্টার্কটিকার বরফও গলে যাচ্ছে। ফলে এক সময় হয়তো প্রবল জলোচ্ছাসে ভেসে যাবে সারা পৃথিবী। বিজ্ঞানের নানা বিশেস্নষণ ২০১২ সালকে পৃথিবীর অস্তিত্তের একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে এমনও হতে পারে এর কিছুই হয়তো ঘটবে না। হয়তো ঘটবে আরো কয়েক শতাব্দী পর। সে আশায় আমরা বুক বাঁধতেই পারি।


অনেকের মতে, ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বরের পর থেকে পৃথিবী ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কবলে পড়বে। আবার এর ভিন্ন ব্যাখ্যাও রয়েছে। সেই ব্যাখ্যা অনুসারে এই সময়ে এসে অর্থাৎ ২০১২ এর ক্রান্তিলগ্নে এসে আমরা ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ছি। পৃথিবী ব্যালান্সের বাইরে চলে গেছে। পৃথিবী যা ডিজার্ভ করে তার অনেক ঊর্ধ্বে চলে গেছে পৃথিবীর সভ্যতা। তাই মায়ানদের ক্যালেন্ডারে আর কোনো লিখিত হিসাব রাখা হয়নি বা রাখা সম্ভব হয়নি। অনেকের মতেই এ দিনটি হবে মানব সভ্যতার শেষ দিন। অনবৱত মায়ান সভ্যতা এবং ক্যালেন্ডারে যাদের আস্থা তাদের বিশ্বাস এরকমই।

২৭টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×