আওয়ামীলীগ তথা শেখ হাসিনার ক্ষমতার লালসায় বাংলাদেশ আজ চরম দুঃসময়ের মুখোমুখি এসে দাড়িয়েছে। নির্বাচনের নামে একটা নির্লজ্জ ও হাস্যকর অবস্থানে রয়েছে সরকার।
বিরোধি মতামতকে উপেক্ষা করে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে পাখির মত মানুষ হত্যা করতেছে সরকার। সুশিল সমাজ, মানবাধিকার সংঘঠন গুলি এর প্রতিবাদ না করে মুখে কুলুপ এটে বসে আছে সরকারের নির্যাতনের ভয়ে। কিছু মিডিয়া নির্লজ্জ ভাবে সরকারের চামচামী করতে ব্যাস্ত। প্রশাসন তথা সরকারী কর্মচারীরা চাকুরির সার্থে সরকারের অমানবিক ও অনৈতিক হুকুম পালন করতে বাধ্য হচ্ছে।
একমাত্র ভারত ছাড়া সকল দেশ হাসিনাকে এই প্রহসন মুলক নির্বাচন থেকে সরে আসার আহবান জানালেও হাসিনা তা্র ভারতীয় গুরুদের সিধান্তে অটল রয়েছেন।
ইতি মধ্যেই বাংলাদেশে নিযুক্ত আমেরিকান রাষ্ট্রদূত সরকারের কাছে এই প্রহসনের নির্বাচনের ব্যাখ্যা চেয়ে পাঠিয়েছেন। সরকার ব্যাখ্যা দিতে ব্যার্থ হলে আমেরিকা জাতিসংঘের মাধ্যমে বাংলাদেশের উপর সব ধরনের অবরোধ নেয়ার ব্যাপারে নীতিগত সিধান্ত নিতে প্রস্তুত রয়েছেন।
সরকার এই প্রহসনের নির্বাচন থেকে ফিরে না গেলে আগামী জানুয়ারীর ৩য় সপ্তাহে জাতিসংঘ তাদের সিধান্তের কথা জানাবেন বাংলাদেশকে।
এখন প্রশ্ন হল মহান দেশ প্রেমিক হাসিনার কি শুধুই ক্ষমতা দরকার নাকি একটি স্বাধীন সার্ব ভৌম দেশ দরকার?? একজন হাসিনার গোয়ার্তুমির জন্য বাংলাদেশ একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিনত হতে যাচ্ছে। জনগন হতে যাচ্ছে দ্বিতীয় আফগানিস্থানের নাগরিক।।