পর্ব-১
পর্ব-২
পর্ব-৩
পর্ব-৪
৮টার মধ্যে কারফিউ শুরু যদিও আমাদের আসতে আসতে ৮:৩০ বেজে গেছে। অবাক করা ব্যাপার ৮টার পরও রাখাইনদের দোকানপাটগুলো ঠিকই খোলা আছ। বুঝতে আসলে অসুবিধা হলও না কেনো অথবা কার জন্য এই কারফিউ। মসজিদের খোজে না গিয়ে মানে রিস্ক না নিয়ে হোটেলেই নামায পড়ে ফেললাম। এখানে অনেক মসজিদ আছে যদিও পরে জানতে পারেছি। মসজিদগুলোর অবস্থা দেখলে খুব খারাপ লাগে বুঝাই যায় সংস্কারের কি অভাব। যাই হোক সারা দিন খুব টায়াড তাই তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়লাম।
সকালে উঠতে একটু দেরি মানে ৯টা বেজে গেলো তাই নাস্তা কি খাবো বুঝতে পারতেছি না। কোনো যায়গায় কোনো খাবার মানে নাস্তা টাইপের খাবার পাচ্ছি না। যাই হোক এক দোকানে আমাদের পুয়া পিঠার মতো পিঠা পাইলাম সাথে ডিম ভেজে নিলাম!! অসাধারণ লাগলো মনে হলো অমৃত। শহরে দুই দিন দেখা হয়ে গেছে এইবার বাকি দুই দিক দেখা বাকি। দেরী না করে রওনা দিলাম।
হাটতে হাটে কাঁচা বাজারে চলে এলাম এখানে সুন্দর সুন্দর ফুল দেখে মনটা ভরে গেলো। এরা সাধারণত ফুল প্যাগোড়ায় ব্যাবহার করে।
সামনে একটা বড় মসজিদ পেলাম। তবে বুঝাই যাচ্ছে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় না।
সামনে যেয়েই শহর শেষ শুধু বিশাল বিশাল পাহাড়।
এবার শহরের আরেক দিকে গেলাম। এখানে গিয়ে বুঝা গেলো অন্য শহরের সাথে প্রধান সংযোগ সড়ক এইটা!
ওখানে কিছু পুলিশের সাথে কথা বললাম তারা আমাদের জানালো মুলত শহর বলতে যা বুঝায় এবং যা লাগে সব আছে পাশের শহরে। এখান থেকে প্রায় ১ঘন্টার রাস্তা। ওখানে সব সময় কারেন্ট থাকে ।
সন্ধ্যা হওয়ায় হোটেলে চলে এলাম।
ভেবেছিলাম এই পর্বেই সব শেষ করে দিবো কিন্তু পারলাম না বলে দুঃখিত। তবে সামনের পর্বে ইনশাল্লাহ শেষ করে দিবো।