somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মদীনায় অবস্থানকারী জাতি-গোত্রসমূহ:

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


পূর্বের লেখা:
রাসূল সা. এলেন মদীনায়
রহস্যে ঘেরা মদীনা:

(এই লেখায় প্রদত্ত তথ্য-উপাত্তের ব্যাপারে মদীনায় অবস্থানকারী ব্যক্তিগণ আরো ভালো বলতে পারবেন। যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চাইলে শেয়ার করতে পারেন। পোষ্ট রিলেটেড হলে সংযুক্ত করার চেষ্টা করা হবে ইনশাআল্লাহ)

পূর্ব প্রকাশের পর:
মহানবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আবির্ভাব এবং মদীনায় হিজরত করে আসার সময় মদীনায় প্রধানত: দু’টি জাতি বসবাস করতো। (১) মদীনার আরব বাসিন্দা এবং (২) ইহুদী সম্প্রদায়।
এই দু’টি জাতি আবার অনেকগুলো গোত্রে বিভক্ত ছিলো। যেমন মদীনার আরব বাসিন্দারা দুই গোত্রে বিভক্ত ছিলো যথা (১) আউস এবং (২) খাযরাজ।
আউস গোত্রের গুরুত্বপূর্ণ চারটি শাখা ছিলো যথা।
(১) বনু আবদিল আশহাল, (২) বনু জাফর (৩) বনু মুয়াবিয়া এবং (৪) বনু হারিসা।
এমনিভাবে খাযরাজও ছিলো চারটি গোত্রের সমষ্টি। যথা (১) মালিক, (২) আদী (৩) মাযিন এবং (৪) দ্বীনার।
আর মদীনায় অবস্থানকারী ইহুদীদের মোট গোত্র ছিলো বিশ টিরও বেশি। তবে এই বিশটি গোত্র গুরুত্বপূর্ণ ও বড় বড় তিনটি গোত্রে সীমাবদ্ধ ছিলো। যথাঃ
(১) বনু নাজীর (২) বনু কুরাইজা (৩) বনু কাইনুকা।
মদীনার আরব বাসিন্দা তথা আউস খাযরাজের বংশধারা ইয়ামানের ‘আযদ’ গোত্রের সাথে গিয়ে মিলিত হয়।
দ্বিতীয় শতাব্দীর শেষের দিকে ইয়ামানের উপর আবিসিনিয়ার আক্রমণের কারণে ইযামানের অবস্থা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। এসময় মা’আরিব নামক একটি বাঁধ ধ্বংস হয়ে যায়, যার দ্বারা ইয়ামানের বিভিন্ন ফসলী জমিতে পানি দেয়া হতো। ফলে কৃষি জমিতে সেচ উপযোগী পানির ভীষণ অভাব ও তীব্র সঙ্কট দেখা দেয়।
এ ধরণের আরো বিভিন্ন সমস্যার কারণে আউস ও খাযরাজ গোত্রের পূর্বপুরুষরা বিভিন্ন বিরতিতে একের পর এক মদীনায় হিজরত করে।
বিখ্যাত প্রাচ্যবিদ স্যডিভ এর মতে,
“আওস ও খাযরাজ গোত্র তিনশত খ্রিষ্টাব্দের দিকে মদীনাকে তাদের বাসভূমিতে পরিণত করে এবং ৪৯২ খ্রিষ্টাব্দের দিকে মদীনার উপর তাদের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত হয়।” -তারীখুল আরব আল আম।
আর মদীনার ইহুদী সম্প্রদায় আউস ও খাযরাজেরও বহু পূর্বে খ্রিষ্টীয় প্রথম শতাব্দীতে মদীনায় আগমন করে।
প্রখ্যাত ইহুদী পন্ডিত ড. ইসরাইল ওয়েলফিন্সন এর মতে,
“সত্তর খ্রিষ্টাব্দে ইহুদী ও রোমকদের যুদ্ধের পরিণতিতে যখন ফিলিস্তিন ও বাইতুল মুকাদ্দাস ধ্বংস হয়ে যায় এবং ইহুদীরা পৃথিবীর বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। তখন ইহুদীদের বহু দল আরব দেশগুলোর দিকে মুখ ফিরায়।” -তারিখুল ইয়াহুদ দি বিলাদিল আরব।

এমনি করে ধীরে ধীরে প্রথম শতাব্দিতেই ইহুদীরা মদীনাকে তাদের আবাসস্থলরূপে গ্রহণ করে। কিন্তু সেই সময়ে ইহুদীরা হযরত মুসা (আ.) আনীত দ্বীন ও কিতাবের শিক্ষামালা থেকে সরে গিয়েছিলো বহু দূরে। তারা নৈতিক অবক্ষয় ও চারিত্রিক অধঃপতনের শেষ প্রান্তে গিয়ে উপনীত হয়েছিলো। নিজেদের সামান্য প্রয়োজন পূরণ ও স্বার্থসিদ্ধির জন্য তারা অত্যন্ত নিকৃষ্টতম কাজও সানন্দে আঞ্জাম দিতো। সামান্য লাভের জন্য তারা নিজেদের স্বজাতীয় লোকদের সাথেও শত্র“তা পোষণ করতো, তাদের পরিণত করতো নিজ প্রতিপক্ষ হিসেবে।
আর বিরোধী ও প্রতিপক্ষের ক্ষতি করার জন্য খাদ্যে বিষ মেশানো, যাদু করা, ধোঁকা দেওয়া, বিদ্রুপবাণ নিক্ষেপ, দ্বন্দ্ব ও সংঘর্ষ সৃষ্টিকরা ইত্যাকার বিভিন্ন ধরনের হীন ও নিচু কাজ তাদের স্বভাবে পরিণত হয়েছিলো।
তারা অধ:পতন ও অধ:গতির স্রোতে এমনভাবে নিজেদেরকে ভাসিয়ে দিয়েছিলো যে, সামান্য স্বার্থের জন্য জন্য তারা নিজেদের অপরাপর জাতি ভাইদের ঘাড় মটকে দেয়ার জন্য পর্যন্ত উদ্যত হতো।

ঐতিহাসিকদের মতে, যে সময়ে ইহুদীরা মদীনাকে নিজেদের আবাসস্থল বানায় এবং বসবাস শুরু করে, সে সময়ে তারা চাইলে নিজেদের ধর্মের প্রচার ও প্রসার করে মদীনা এবং তৎসংশ্লিষ্ট পার্শ্ববর্তী অঞ্চলসমূহের উপর নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারতো। সুসংহত করতে পারতো নিজেদের ক্ষমতা। এর ফলে তারাই হতো সমগ্র আরবে প্রবল পরাক্রমশালী জাতি, একমাত্র ক্ষমতাধর। কিন্তু যে সময়ে ইহুদীদের একজোট ঐক্যবদ্ধ হয়ে, নীতি-নৈতিকতাকে সম্বল করে ধর্মের প্রচার ও প্রসারে প্রয়াসী হওয়ার কথা; সে সময়ে তারা নিজেদের মন্দ চরিত্র ও নৈতিক অবক্ষয়ের কারণে নিজেরা একে অপরের প্রতি কাদা ছোঁড়াছুড়িতে লিপ্ত হয়ে পড়ে। এমনকি তারা আরবদের সাথে মিলে পরস্পর নিজেদের স্বধর্মীয়দের বিরুদ্ধে যুদ্ধকরা শুরু করে। এবং সেসব যুদ্ধের সময় ইহুদীরা তাদের অপর ভাইদের বিরুদ্ধে আরবদের থেকেও বেশি কঠোরতার পরিচয় দেয়।
মদীনায় অবস্থানকারী ইহুদীদের বড় বড় গোত্র বনু কুরাইজা ও বনু নাজীর শত্র“তার সূত্র ধরে তাদের স্বজাতীয় অপর গোত্র বনু কাইনুকার বিরুদ্ধে মদীনায় বসবাসকারী আরব গোত্র আওসকে সাথে নিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হয় এবং সে যুদ্ধে তারা অত্যন্ত নির্মমভাবে, নিদর্য়তার সাথে বনু কাইনুকার রক্তপাত ঘটায়। অত্যন্ত কঠিন হাতে তাদের মেরুদন্ড গুড়িয়ে দেয়। এমনকি তারা বনু কাইনুকাকে তাদের বসত ভিটা থেকেও উচ্ছেদ করে। যার ফলে বাধ্য হয়ে বনু কাইনুকা নিজেদের কৃষিকর্ম ও ক্ষেত-খামার পরিত্যাগ করে শিল্পকর্মকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করে।
ইহুদীরা এভাবে নিজেদের মধ্যে বিভেদ ও বিচ্ছিন্নতা জিঁইয়ে রাখার কারণে আরবের বুকে তারা একটি প্রবল পরাক্রমশালী জাতি হিসাবে আত্মপ্রকাশ করা তো দুরের কথা, নিজেদের আবাসস্থল সুনিশ্চিত করতেও তারা চরমভাবে ব্যর্থ হয়। ফলে তারা অসহায় হয়ে একেকজন একেক আরব সর্দার বা রঈসের অধীনতা গ্রহণ করে তাদেরকে নিয়মিত রাজস্ব বা কর দিয়ে তাদের ছত্রছায়ায় ও সহায়তায় জীবন যাপন করতে থাকে।

ইহুদী জাতির উদ্ভব হয় বনী ইসরাঈল থেকে। ইহুদীদের অতীত এবং বর্তমান কার্যক্রম ও চালচলন প্রত্যক্ষ, পর্যালোচনা করলে একথা নির্দিধায় বলা যায় যে, এই ইহুদীদের চরিত্র বড়ই নিকৃষ্ট, এদের অতীত ইতিহাস খুবই মন্দ। জন্ম থেকেই এরা ঝগড়া-ফ্যাসাদ, ধোঁকা-প্রবঞ্চনা ইত্যাকর অন্যায়-অপরাধ ও মন্দ কার্যকলাপে লিপ্ত।
এই ইহুদীরা প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পূর্বে অসংখ্য-অগণিত নিষ্পাপ নবী-রাসূলদেরকে অন্যায়ভাবে হত্যা করেছে। পবিত্র কুরআনেও যার উল্লেখ আছে। এমন কি এরা প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পর্যন্ত হত্যার ষড়যন্ত্র করেছে একাধিকবার। কিন্তু মহান আল্লাহর রহমতে তারা সফল হতে পারে নি।
ইহুদীরা তাদের মন্দ স্বভাব চরিত্র নিয়ে যে কেবল নিজেরাই মারামারি ও খুনোখুনিতে লিপ্ত হয়ে থাকতো তাই নয়, বরং তাঁরা অন্যদের মাঝেও এসব দ্বন্দ্ব-সংঘর্ষ ছড়িয়ে দিতো। এই ইহুদীদের চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রেই মদীনার আরব বাসিন্দা, দুই ভাই তুল্য আউস ও খাযরাজ ১২০ বছর যাবত গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে ছিলো। যার মধ্যে সর্বপ্রথম যুদ্ধ ছিলো ‘সুমাইর’ আর সর্বশেষ যুদ্ধ ছিলো ‘বুআস’।

ঐতিহাসিকগণ বলেন, ইহুদীরা নেপথ্যে থেকে আউস ও খাযরাজ এই দুই গোত্রকে পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত করাতে চক্রান্ত করতো এবং তাদের মাঝে অনৈক্য ও হানাহানির আগুন জ্বেলে দিতো। একথা আরবরাও জানতো। যার কারণে তারা ইহুদীদেরকে ‘ছা‘আলিব’ তথা খেকশিয়াল উপাধিতে স্মরণ করতো।
তবে ইহুদীরা ষড়যন্ত্র করে আউস ও খাযরাজকে যে যুদ্ধে লিপ্ত করিয়ে ছিলো, তা পরবর্তীতে ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য কল্যাণকর প্রমাণিত হয়। এ ঘটনা সম্পর্কে মুসলিম মনিষীগণ বলেন যে, মহান আল্লাহ তা‘আলা ইসলামের জন্য একটি পবিত্র ভূমি নির্বাচন করছিলেন। ইসলামের জন্য কেন্দ্র হিসেবে মদীনা নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি তাকে ইসলামের বহুল প্রচার ও প্রসারের জন্য উপযোগী করেছিলেন আউস ও খাযরাজের মধ্যে যুদ্ধ লাগিয়ে। কেননা, ইসলাম আসার পর তার বহুল প্রচার ও প্রসারের জন্য প্রয়োজন ছিলো- সে যেখানে এসে তাঁর কেন্দ্র স্থাপন করবে, সেই স্থানের অধিবাসীরা দুর্বল হওয়া। আর আউস ও খাযরাজের মধ্যে বিরাজমান ১২০ বছরের দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধ তা আঞ্জাম দিয়েছিলো অত্যন্ত সুনিপুনভাবে। কেননা, এই যুদ্ধের দ্বারা আউস ও খাযরাজের বড় বড় সকল প্রতাপশালী সকল সর্দার নিহত হয়, আউস-খাযরাজের মধ্যকার ঐক্য সম্পূর্ণ রূপে বিনষ্ট হয়ে যায়। তাদের ঐক্যবদ্ধ শক্তি খন্ড বিখন্ড হয়ে যায়। ফলে তারা দুর্বল হয়ে পড়ে।
আর মদীনাকে ইসলামের কেন্দ্র বানানোর জন্য সকল প্রস্তৃতি যখন শেষ হয়, মদীনা যখন ইসলামের কেন্দ্র হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় গুণাবলী অর্জন করতে সক্ষম হয়, তখন মহান আল্লাহ তা’আলা তাঁর প্রিয় হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে মদীনায় হিজরতের আদেশ দেন। ফলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মক্কা ছেড়ে মদীনার দিকে রওয়ানা হন।

প্রিয় পাঠক! এবার আসুন আমরা প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মদীনায় প্রবেশের মূহূর্তের সেই স্মরণীয় ঘটনাবলী এবং মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পেতে মদীনাবাসীর আগ্রহ উদ্দীপনার দিকে একবার দৃষ্টি ফেরাই।

চলবে...
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮


পেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাছে থেকে আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬

আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

২০০১ সালের কথা। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একটা আন্তর্জাতিক দরপত্রে অংশ গ্রহণ করে আমার কোম্পানি টেকনিক্যাল অফারে উত্তীর্ণ হয়ে কমার্শিয়াল অফারেও লোয়েস্ট হয়েছে। সেকেন্ড লোয়েস্টের সাথে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সংস্কারের জন্য টাকার অভাব হবে না, ড. ইউনূসকে ইইউ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ঢাকায় নিযুক্ত ইইউর রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার এবং সফররত এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের এশিয়া ও প্যাসিফিক বিভাগের পরিচালক পাওলা... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নারী বুকের খাতায় লিখে রাখে তার জয়ী হওয়ার গল্প (জীবন গদ্য)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩২



বুকে উচ্ছাস নিয়ে বাঁচতে গিয়ে দেখি! চারদিকে কাঁটায় ঘেরা পথ, হাঁটতে গেলেই বাঁধা, চলতে গেলেই হোঁচট, নারীদের ইচ্ছেগুলো ডিমের ভিতর কুসুম যেমন! কেউ ভেঙ্গে দিয়ে স্বপ্ন, মন ঢেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫



আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।

সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×