১। দেশ সব নাগরিক প্রজাতন্ত্রের সদস্য। তাই সবার জন্য বাংলাদেশের সংবিধান সমান অধিকার সংরক্ষন করবে।
শর্ত প্রযোজ্য যে যদি সে আ,লীগ হয় তবে তা প্রযোজ্য নহে।তার জন্য আলাদা আইন ও কোটা বলবত থাকিবে।
যেমন
১। সে যদি চাঁদাবাজ হয়ে চাদা আদায় করে তবে তা কর আদায় হিসেবে গন্য হবে। এক্ষেত্রে চাঁদাবাজ বলা যাবে না
২। সে যদি অস্ত্র ও ভোটের সিল সহ হাতেনাতে ধরা পড়ে তবে তা জামাত ও বিএনপির ষড়যন্ত্র হিসেবে গন্য হবে।
৩। ছাত্রলীগ অস্ত্র হাতে ঘুড়লে বা মহড়া দিলে তা পুলিশ পাহাড়া বা পাবলিগ নিরাপত্তা হিসেবে দেখা হবে। কোন ছবি তোলা বা পত্রিকায় প্রকাশ করা যাবে না।
৪। বিশ্ববিদ্যালয় গুলি ছাত্রলীগদের নিরাপদ
অভয়ারন্য হিসেবে বিবেচিত হবে।
৫। সকল চাকুরিতে তাদের জন্য ৫০% কোটা থাকবে।
৬। আ,লীগ সকল সদস্য চেতনাধারী,মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি হিসেবে বিবেচিত হবে।
৭। তারা যেকোনো ভোটারের ভোট নিজ দায়িত্বে দেওয়ার ক্ষমতা সংরক্ষন করবে।