বর্তমানে বাংলাদেশে যে সমস্যা টি মহামারি আকারে ধারণ নিছে তা হলো "ধর্ষণ"। কিছু দিন আগে ইভটিজিং মহামারি আকারে ছিলো। আসলে আমরা যে জিনিসটা বুঝার চেষ্টা করি নাই তাহলো ইভটিজিং হলো ধর্ষণ করার পূর্ব লক্ষণ।
যাই হোক, নিজের বলতে লজ্জা লাগতেছে যে ৫ বছরের শিশু পর্যন্ত ধর্ষণ হয় এ দেশে। ধর্ষণ তো দূরে থাকলো যারা যৌনতা কি জিনিস এটাই বুঝে না।
এখন একটু অনলাইন জগতে আসা যাক।
অনলাইনে ধর্ষণ নিয়ে আমি সব চাইতে বেশি লেখা দেখলাম দূর্বা জাহানের। (ফেবুতে দূর্বার সাবসক্রাইব.....)লেখাগুলো পড়ে খুব খারাপ লাগছে।
অনলাইনে যত নাস্তিক আছে দূর্বা ও তাদের দলে তাদের সাথে আমার এক মাত্র ধর্ম নিয়ে মিল নাই তাছাড়া সব বিষয়ে মিল।
ধর্ষণ নিয়ে কিছু আবাল পোলাপাইন মেয়েদের পর্দা রে দোষ দিছে। পর্দা পড়লেই আর ধর্ষণ হবেনা। যা হাস্যকর ছাড়া র কিছুই না।
যাই হোক আর অই দিকে না যাই।
এবার নিজের কিছু মন্তব্য দিবো "ধর্ষণ" নিয়ে।
এক হাতে তালি বাজে না কিন্তু ধর্ষণের ক্ষেত্রে তা সম্পূর্ণ ভিন্ন এক হাতেও তালি বাজে।
এখন নিরুপায়।
এতো দিন যা জেনে আসলাম এখন তা ভিন্ন। ঠিক এটা আমাদের সমাজের সাথে তুলনা করা যাই।
আমরা প্রায় কাজে ধর্মের দোয়ায় দিয় আর ধর্মের দোয়ায় বেশী দেয় কিছু আবাল মাওলানা। যাদের কারনে আজ ধর্মের ব্যাপারে সবাই গলাবাজি করতে পারে।
দেশে ধর্ষণের শাস্তি কঠোর হউয়া উচিৎ। যেমন প্রকাশ্য তার গোপন অঙ্গ কেটে দেওয়া। অনেকে বলবে, ফাসি তাদের শাস্তি হউয়া উচিত। কিন্তু আমি এর পক্ষপাতি নয়। কারণ, আমরা আধুনিক হতে চাই। আর আধুনিকতার শাস্তি কখনোই মৃত্যু হতে পারে না।
মেয়েদের উচিৎ শিলা মুন্নী র মত পোশাক না পড়া। কারণ এগুলো পোশাক কোন ভদ্র সমাজের হতে পারে না বলে আমি মনে করি।
পরিশেষে একটি কথা বলতেই হয় যে, সর্বপ্রথম আমাদের দৃষ্টি ভঙ্গি ও মানসিকতা বদলাতে হবে। নিজে যদি ভালো হয় তো জগৎ ভালো।