রেফারেন্স http://quran.com/
এখানে ৬ জন এর অনুবাদ একসাথে পরা যায়, এবং বাংলা অনুবাদ ও আছে বহু ভাষার মধ্যে। সাইট তা আমার অনেক প্রিয়
সুরাহ আল-মুলুক আয়াত ৩০
বলুন, তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভের গভীরে চলে যায়, তবে কে তোমাদেরকে সরবরাহ করবে পানির স্রোতধারা?
পেদ্রলা পাম্প আছে আর নেই ভাবনা !
সুরা বাকারা আয়াত ২৯
Bangla
তিনিই সে সত্ত্বা যিনি সৃষ্টি করেছেন তোমাদের জন্য যা কিছু জমীনে রয়েছে সে সমস্ত। তারপর তিনি মনোসংযোগ করেছেন আকাশের প্রতি। বস্তুতঃ তিনি তৈরী করেছেন সাত আসমান। আর আল্লাহ সর্ববিষয়ে অবহিত।
( যা আমার বুঝে আসল না : পৃথিবী, সূর্য ছাড়া Photosynthesis প্রসেস ছাড়া গাছ পালা কিভাবে থাকলো ৪ বা ৬ দিন ( সুরা ফুসসিলাত ৯-১২ আয়াত অনুযায়ী যা কিনা ৮ দিন টোটাল সৃষ্টি টাইম দিচ্ছে! ),
সুরা আন নাযিয়াত আয়াত ২৭-৩০
তোমাদের সৃষ্টি অধিক কঠিন না আকাশের, যা তিনি নির্মাণ করেছেন?
তিনি একে উচ্চ করেছেন ও সুবিন্যস্ত করেছেন।
তিনি এর রাত্রিকে করেছেন অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং এর সূর্যোলোক প্রকাশ করেছেন।
পৃথিবীকে এর পরে বিস্তৃত করেছেন।
(যা আমার বুঝে আসল না : সুরা বাকারার (উপরে পরেন) এর সাথে সুরা অন নাযিয়াত এর , সৃষ্টির সিরিয়াল মিলল না তো! এ খানে বলা হচ্ছে সুরা বাকারার উল্টো সিরিয়াল )
_________________________________________________________________________________________________________________
সুরা বাকারা আয়াত ১১৭
তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের উদ্ভাবক। যখন তিনি কোন কার্য সম্পাদনের সিন্ধান্ত নেন, তখন সেটিকে একথাই বলেন, “হয়ে যাও” তৎক্ষণাৎ তা হয়ে যায়।
(যা বুজলাম : তিনি হয়ে যাও বললেই হয়ে যায় ইনস্ট্যান্ট )
সুরা আল আরাফ আয়াত ৫৪
নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ। তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন।
(যা বুঝলাম না : সুরা বকর আয়াত ১১৭ তাইলে কি বলল ? এখানে ৬ দিন লাগলো কেন !)
একই কথা দেখুন সুরা হুদ আয়াত ৭
তিনিই আসমান ও যমীন ছয় দিনে তৈরী করেছেন, তাঁর আরশ ছিল পানির উপরে,
আবার দেখুন সুরা আল ফুরকান আয়াত ৫৯
তিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু ছয়দিনে সৃস্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন।
___ ___ _____ _____ _____ ______
এবার পরি সুরা ফুসিলাত আয়াত ৯-১২
বলুন, তোমরা কি সে সত্তাকে অস্বীকার কর যিনি পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন দুদিনে এবং তোমরা কি তাঁর সমকক্ষ স্থীর কর? তিনি তো সমগ্র বিশ্বের পালনকর্তা।
তিনি পৃথিবীতে উপরিভাগে অটল পর্বতমালা স্থাপন করেছেন, তাতে কল্যাণ নিহিত রেখেছেন এবং চার দিনের মধ্যে তাতে তার খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন-পূর্ণ হল জিজ্ঞাসুদের জন্যে।
অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ, অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় আসলাম।
অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দুদিনে সপ্ত আকাশ করে দিলেন এবং প্রত্যেক আকাশে তার আদেশ প্রেরণ করলেন। আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত ও সংরক্ষিত করেছি। এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা।
(যা বুঝলাম না : ২ + ৪ +২ = ৮ দিন ? কিভাবে হইলো বুঝলাম না )
________________________ __________________________________________ ____________________________
সুরা বাকারা আয়াত ১০৭
তুমি কি জান না যে, আল্লাহর জন্যই নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের আধিপত্য? আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের কোন বন্ধু ও সাহায্যকারী নেই।
(যা বুঝলাম , আল্লাহ ছাড়া কোনো সাহায্য করি নাই )
সুরা ফুসসিলাত আয়াত ৩০-৩১
নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ, অতঃপর তাতেই অবিচল থাকে, তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয় এবং বলে, তোমরা ভয় করো না, চিন্তা করো না এবং তোমাদের প্রতিশ্রুত জান্নাতের সুসংবাদ শোন।
ইহকালে ও পরকালে আমরা তোমাদের বন্ধু। সেখানে তোমাদের জন্য আছে যা তোমাদের মন চায় এবং সেখানে তোমাদের জন্যে আছে তোমরা দাবী কর।
(যা বুঝলাম না : আল্লার সৃষ্টি ফেরেস্তা রা আমাদের বন্ধু ইহকাল য়ে পরকাল য়ে ?)
__________________________________________________________________________________
সুরা আন নাহল আয়াত ১০৩
আমি তো ভালভাবেই জানি যে, তারা বলেঃ তাকে জনৈক ব্যক্তি শিক্ষা দেয়। যার দিকে তারা ইঙ্গিত করে, তার ভাষা তো আরবী নয় এবং এ কোরআন পরিষ্কার আরবী ভাষায়।
(যা বুঝলাম না : কে এই জনৈক বেক্তি ? যার ভাষা আরবি নয় ? )
------------------------------------------------------------------------------------
সুরা আন নিসা আয়াত ৭৮
তোমরা যেখানেই থাক না কেন; মৃত্যু কিন্তু তোমাদেরকে পাকড়াও করবেই। যদি তোমরা সুদৃঢ় দূর্গের ভেতরেও অবস্থান কর, তবুও। বস্তুতঃ তাদের কোন কল্যাণ সাধিত হলে তারা বলে যে, এটা সাধিত হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে। আর যদি তাদের কোন অকল্যাণ হয়, তবে বলে, এটা হয়েছে তোমার পক্ষ থেকে, বলে দাও, এসবই আল্লাহর পক্ষ থেকে। পক্ষান্তরে তাদের পরিণতি কি হবে, যারা কখনও কোন কথা বুঝতে চেষ্টা করে না।
( যা বুঝলাম : কল্যাণ, অকল্লান আল্লাহের কারণে .)
সুরা নিসা আয়াত ৭৯
What comes to you of good is from Allah , but what comes to you of evil, [O man], is from yourself. And We have sent you, [O Muhammad], to the people as a messenger, and sufficient is Allah as Witness.
আপনার যে কল্যাণ হয়, তা হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে আর আপনার যে অকল্যাণ হয়, সেটা হয় আপনার নিজের কারণে। আর আমি আপনাকে পাঠিয়েছি মানুষের প্রতি আমার পয়গামের বাহক হিসাবে। আর আল্লাহ সব বিষয়েই যথেষ্ট-সববিষয়ই তাঁর সম্মুখে উপস্থিত।
(যা বুঝলাম না : কল্যাণ আল্লাহর কারণে আর অকল্লান নিজের কারণে?)
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
সুরা আল ইমরান আয়াত ১২৩-১২৫
বস্তুতঃ আল্লাহ বদরের যুদ্ধে তোমাদের সাহায্য করেছেন, অথচ তোমরা ছিলে দুর্বল। কাজেই আল্লাহকে ভয় করতে থাক, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞ হতে পারো।
আপনি যখন বলতে লাগলেন মুমিনগণকে-তোমাদের জন্য কি যথেষ্ট নয় যে, তোমাদের সাহায্যার্থে তোমাদের পালনকর্তা আসমান থেকে অবতীর্ণ তিন হাজার ফেরেশতা পাঠাবেন।
অবশ্য তোমরা যদি সবর কর এবং বিরত থাক আর তারা যদি তখনই তোমাদের উপর চড়াও হয়, তাহলে তোমাদের পালনকর্তা চিহিত ঘোড়ার উপর পাঁচ হাজার ফেরেশতা তোমাদের সাহায্যে পাঠাতে পারেন।
(যা বুঝলাম : নবী (স : ) তিন বা ৫ হাজার ফেরেস্তার সাহায্যের কথা বলছেন . )
আবার পরি
সুরা আনফাল আয়াত ৯
[Remember] when you asked help of your Lord, and He answered you, "Indeed, I will reinforce you with a thousand from the angels, following one another."
তোমরা যখন ফরিয়াদ করতে আরম্ভ করেছিলে স্বীয় পরওয়ারদেগারের নিকট, তখন তিনি তোমাদের ফরিয়াদের মঞ্জুরী দান করলেন যে, আমি তোমাদিগকে সাহায্য করব ধারাবহিকভাবে আগত হাজার ফেরেশতার মাধ্যমে।
( যা বুজলাম না : এক হাজার না তিন হাজার এর প্রতিশ্রুতি দেয়া হইসে বদর এর যুদ্ধে? ইটা বুঝলাম সবর করলে ৫ হাজার পাঠাবে , কিন্তু ইনিশিয়াল নম্বর তা দুই যাই গায় দুই রকম কেন ? লক্ষ্য করুন এখানে "a " সব্দ টা . এখানে হাজার হাজার ফেরেস্তা বলা হই নি ! এক হাজার ফেরেস্তা বলা হয়েছে!)
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৮