somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লেখকরঙ্গ : জর্জ বার্নার্ড শ এবং অন্যান্য

০৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জর্জ বার্নার্ড শ ও তাঁর বান্ধবীরা


জর্জ বার্নার্ড শ একবার দু বান্ধবীকে নিয়ে একটা পার্টিতে গেলেন। তিন-পা অলা এক তিনকোনা টেবিলের তিনধারে বসলেন তাঁরা। কেউ কি জানেন মাঝখানে কে বসেছিলেন—বার্নার্ড শ, নাকি বান্ধবীদের কেউ? :) :)

তিন-পা অলা তিনকোনা টেবিলের তিনধারে তিনজনের প্রত্যেকেই বাকি দু জনের মাঝখানে বসেন, অথবা কেউ কখনোই মাঝে বসেন না। এটা একটা জ্যামিতিক রহস্য মাত্র।


খাওয়া-দাওয়া হচ্ছে। খোশমেজাজী বার্নার্ড শ একটা ‘ফান’ করলেন। বান্ধবীদের দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘বলো তো আমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানের শক্ত জিনিসটা কী?’

ঠিকই আন্দাজ করেছেন, এটা সেই প্রচলিত কৌতুকটাই। তবু চলুন, সামনে যাওয়া যাক।


হাসিঠাট্টা, আড্ডা, খাওয়া-দাওয়া চলতে থাকে।


উচ্ছল বান্ধবীদের হঠাৎ বার্নার্ড শ জিজ্ঞাসা করলেন, ‘তোমরা জানো কি G H O T I বানানের উচ্চারণটা আসলে কী হবে?’ বান্ধবীদ্বয় কলকলিয়ে হেসে উঠে বললেন, ‘তুমি বাঙালিদের মতো বড় রসিক মানুষ হে, যাঁরা G H O T I অক্ষরগুলো দিয়ে বাংলায় ‘ঘটী’ লিখে থাকেন।’

বার্নার্ড শ অখুশি হলেন না। বোকা বান্ধবীদের ফোনেটিক উচ্চারণের মাহাত্ম্য বুঝিয়ে বললেন যে আমরা ‘F I S H’ বানানটা ‘G H O T I’ দিয়েও লিখতে পারি। কীভাবে?

আমরা E N O U G H থেকে G H নেব যার উচ্চারণ F-এর মতো, W O M E N থেকে O নেব যার উচ্চারণ I-এর মতো; এবং M O T I O N থেকে নেব T I যার উচ্চারন S H এর মতো। এবার সমীকরণের মতো বসাও :

GH = F
O = I
TI = SH

এভাবে আমরা G H O T I অক্ষরগুলো দিয়ে F I S H বানান করতে পারি।


একদিন বার্নার্ড শ এক ভদ্রলোকের সঙ্গে কথা বলছিলেন। লোকটার বাড়ি ছিল ইংল্যান্ডে। কথা প্রসঙ্গে বার্নাড শ জানতে চাইলেন Oat জিনিসটা কী।
‘Oat এক প্রকারের পথ্য যা ইংল্যান্ডে ঘোড়ার খাদ্য এবং স্কটল্যান্ডবাসীদের প্রধান খাদ্য।’ ভদ্রলোক বললেন।
বুঝতেই পারছেন এতে বার্নার্ড শ কীরকম বেকায়দায় পড়ে গেলেন; কারণ তিনি নিজে স্কটল্যান্ডের অধিবাসী। কিন্তু বার্নার্ড শ চটপট উত্তর দিলেন—‘ও হ্যাঁ, তাই তো স্কটল্যান্ডের ঘোড়াগুলো ইংল্যান্ডের লোকগুলোর চেয়ে অধিক বুদ্ধিমান।’
ভদ্রলোকের মুখটা এবার কল্পনা করুন।


লেখকরঙ্গ


রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটোবেলার কথা। তিনি একবার তাঁর বাবার কাছে টাকা চেয়ে একটা ‘বিখ্যাত’ চিঠি লিখেছিলেন। ঘটনাটা কি আপনাদের কারো জানা আছে?


অনেকেই ‘দুরবস্থা’ বানানটা ভুল করে ‘দুরাবস্থা’ বা ‘দূরবস্থা’ বা ‘দূরাবস্থা’ লিখে থাকেন, যেমন আমরা অহরহই ‘ভূল’ বানানটা ভূল করে ‘ভুল’ লিখে থাকি  ভূল বানান লিখতে গিয়ে যদি এখন আপনি সত্যিই বিরাট কনফিউশনে পড়ে থাকেন, দয়া করে একটা ‘আদর্শ লিপি’ বই কিনে পড়তে পারেন। বানান ভূল একদম আমি সহ্য করতে পারি না। তাই কারো লেখায় বানান ভূলের সমারোহ দেখলে সেটি সংশোধন করে নিচে মন্তব্যের ঘরে পেস্ট করে দিই। যাঁরা এ ‘ভূল’-এর রসে খুব মজা পেলেন, তাঁদের প্রতি অভিনন্দন।

এই ‘দুরবস্থা’ শব্দ নিয়ে একটা গল্প আছে। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর অথবা বঙ্কিমচন্দ্রের। আপনারা কেউ কি জানেন? জানলে শেয়ার করুন।

যদ্দূর মনে করতে পারছি, গল্পটা মোটামুটি এরকম।
এক লোক হন্তদন্ত হয়ে বিদ্যাসাগরের বাসায় ঢুকলো। ‘বাবু, বিষম দুরাবস্থার মধ্যে পড়ে গেছি। আমাকে রক্ষা করুন।’
ঈশ্বরচন্দ্র গম্ভীর স্বরে বললেন, ‘হুম, আপনার ‘দুরাবস্থা’ থেকেই বুঝতে পেরেছি আপনার অবস্থা খুব ভয়াবহ।


রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিঠিটা এরকম ছিল :

বব টক পঠও ত পঠও ন পঠও ত ভত ভত মরণ

ও, রবিবাবু তখন নিতান্তই বাবু ছিলেন—আ-কার, ই-কারের ব্যবহার বিলকুল শিখে ওঠেন নি। এবার চিঠিখানি ভালো করে দেখে নিন।

বাবা, টাকা পাঠাও তো পাঠাও। না পাঠালে ভাতে ভাতে মরণ

(নোটঃ চিঠিটার প্রকৃত লেখক কে, তা নিয়ে আমি বিষম ধন্ধে আছি কেউ বলছেন ঈশ্বরচন্দ্র, কেউ বা রবীন্দ্রনাথ। সঠিক তথ্যযোগে কেউ সহায়তা করলে কৃতজ্ঞ থাকবো।)


একটা মেয়ে একজন কবি বা লেখকের প্রেমে পড়ে গেলো তাঁর গল্প আর কবিতা পড়ে। এমন গল্প আর কবিতা সে কোনোদিন পড়ে নি। এবং অচিরেই এই মেয়ে অমিত প্রতিভাধর লেখকের স্ত্রী-তে পরিণত হলো।
সেই কবি রাতভর ব্লগিং করেন, উৎকৃষ্ট কবিতা ও গল্প পয়দা করেন। মেয়েটার শরীরে জ্বালা ধরে গেলো কবির বিরুদ্ধে।
পরিণতি কী হলো?

অনেক অনেক দিন পরের কথা।
সেই কবি আর কবিতা লেখেন না। গল্প লেখেন না। ব্লগিংও করেন না।
কারণটা কী?
স্ত্রীর বারণ আছে। কারণ, কবির কবিতা পড়ে আর কেউ তাঁর প্রেমে পড়ুক এটা সে চায় না।
আবুল খায়ের মুসলেহ উদ্দিনের একটা গল্প আছে, ‘পাতাবিবির ভয়’। গল্পটা এরকম।

১০
Taboo শব্দটার অর্থ জানেন তো? Incest? অনলাইন অভিধানের বদৌলতে আজকাল কোনো শব্দই আমাদের অজানা নয়। দয়া করে একটু কষ্ট করুন, এবং এ শব্দ দুটোর অর্থ জানা না থাকলে শীঘ্র জেনে নিন।

১১
আমাদের দেশে টাবু বা ইনসেস্ট কাহিনি খুব বেশি আছে বলে মনে হয় না। আলাউদ্দিন আল-আজাদ ‘শীতের শেষ রাত বসন্তের প্রথম দিন’ লিখে খুব সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন।
নিজের মেয়ের হবু স্বামীর প্রতি বিধবা শাশুড়ির একটা অনৈতিক আকর্ষণের গল্প এটি। অবশ্য শেষাবধি শাশুড়ির বোধোদয় হয়েছিল।

১২
আবারও লেখক।
একজন লেখক তাঁর একটি বই তাঁর স্ত্রীর নামে উৎসর্গ করেছেন। উৎসর্গের পাতায় লিখেছেন :
‘আমার স্ত্রীকে, যার অনুপস্থিতি বিনা এই বই লিখা সম্ভব হতো না।’


নানা রঙ্গ

১৩
কৌতুক বলা একটা আর্ট। আমার ঘর বোঝাই কৌতুকের বই। আমি আর আমার ছেলেমেয়েরা পড়ি। সময় নেই, অসময় নেই, ছেলে বা মেয়ে সামনে এসে বলবে, ‘আব্বু, একটা কৌতুক বলি?’
‘বলো।’
ওরা কৌতুক বলে।
কিন্তু আমি ব্লগিং নিয়ে ব্যস্ত। মনোযোগ দিয়ে শুনি নি। ওরা বলে, ‘আব্বু, শোনেন না!’
‘শুনছি তো।’
‘তাহলে হাসলেন না কেন?’
ওদের এই প্রশ্ন শুনে আমি হেসে উঠি।

১৪
এবার একটা স্বপ্নের কথা বলছি।
এক লোক লটারিতে ১০ লক্ষ টাকা পেয়েছে। লটারির টাকা বাবদ তাকে ১০ লক্ষ টাকার চেক দেয়া হলে সে ব্যাংকে গিয়ে চেক জমা দিল টাকা ক্যাশের জন্য।

১৫
James Cameron টাইটানিক ছবি বানিয়ে ১১টা অস্কার জিতে নিলেন ১৯৯৭-এ। টাইটানিক ছবির কাহিনিকার James Cameron নিজেই।

একদিন রাতে আমি স্বপ্ন দেখলাম। ভোর রাতের দিকে। আমার রচিত একটা উপন্যাসের কাহিনি নিয়ে James Cameron আর আমার পরিচালনায় একটা মুভি বানিয়ে ফেলেছি। সে মুভি নিয়ে সারা বিশ্বে হৈচৈ পড়ে গেছে মুক্তির আগেই। সবার ধারণা এ মুভি এ যাবত কালের অস্কার পাওয়ার সকল রেকর্ড ভেঙে খানখান করে দেবে। সকল কুশীলব, কলাকুশলী ও পরিচালকের সাথে আমি সদর্পে ও সগর্বে ঘোরাঘুরি করছি।

আগামী কিছুদিনের মধ্যে ছবিটির প্রিমিয়ার শো হবে। আমার মনে হঠাৎ প্রশ্ন জাগে—ছবিতে পরিচালক হিসেবে James Cameron-এর সাথে যুগ্মভাবে আমার নাম থাকবে তো? নাকি বাঙালি বলে আমাকে ঠকিয়ে শুধু কাহিনিকার হিসেবেই আমাকে দেখানো হবে!

আমি প্রচণ্ড ক্ষিপ্ত হয়ে আছি James Cameron-এর উপর। কারণ এডিটরের সাথে কথা প্রসঙ্গে জানতে পেরেছি আমার নাম শুধু কাহিনিকার হিসেবে দেখানো হয়েছে—James Cameron একের ভেতর অনেক—পরিচালক, চিত্রনাট্যকার... ব্লা ব্লা ব্লা... আমি খুব ক্ষেপে আছি।

১৬
কাউন্টারে গিয়ে লোকটা যখন ১০ লক্ষ টাকা চাইল, তাকে মাত্র ৫ লাখ টাকা দেয়া হলো, বাকি টাকা বকশিশ হিসেবে ব্যাংক কেটে রেখে দিয়েছে।
লোকটা ক্রোধে চেঁচিয়ে উঠলো—‘মগের মুল্লুক পাইছেন নি পুরা ৫ লাখ মাইরা দিবেন? আমার পুরা ১০ লাখ দ্যান, পুরা ১০ লাখ, নাইলে...’। লোকটার বউ তাকে ধাক্কা দেয়—‘এতো চিল্লাইতেছো ক্যান?’
ঐ লোকের আফসোসের কথা আমরা জানি। সে তৎক্ষণাৎ চোখ বন্ধ করে চেঁচিয়ে বলতে লাগলো, ‘আমারে ৫ লাখই দ্যান। আমারে ৫ লাখই দ্যান।’

১৭
ভোর রাতের স্বপ্নটা শেষ করতে পারলাম না। জেগে ওঠার পর খুব আফসোস হতে লাগলো—ইশ, James Cameron-এর ছবির গল্পকার হওয়াটাই তো আমার ১৪ জনমের ভাগ্য ছিল রে।


পুনরায় জর্জ বার্নার্ড শ ও তাঁর বান্ধবীরা


১৮
ভুলে যান নি তো, বার্নার্ড শ দু বান্ধবীকে নিয়ে পার্টিতে গেছেন! এ গল্প দিয়েই এ লেখা শুরু করেছিলাম। চলুন সেই পার্টিতে যাই :)

খাওয়া দাওয়া শেষের দিকে। লাস্যময়ী বান্ধবীদের একজন বার্নার্ড শ-কে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘বললে না যে বাছা তোমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানে শক্ত জিনিসটা আসলে কী?’

বার্নার্ড শ খুব লজ্জা পেলেন। কারণ দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানে তখন কোনো শক্ত জিনিসই ছিল না।

১৯
অনেকদিন পর বার্নার্ড শ আরেকটা পার্টিতে গেলেন। সেখানেও নারী-ভাগ্যবান বার্নার্ড শ’র সাথে দুজন বান্ধবী ছিলেন।
আপনারা প্রথমে যা ভেবেছিলেন, ঐ কথাগুলো আসলে এ-দিনের পার্টিতে হয়েছিল।

জর্জ বার্নার্ড শ ও তাঁর দু বান্ধবীকে নিয়ে এটা একটা বহুলপ্রচলিত রঙ্গ।

২০
খাওয়া-দাওয়া হচ্ছে। খোশমেজাজী বার্নার্ড শ সেই ফানটা করলেন। বান্ধবীদের দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘বলো তো আমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানের শক্ত জিনিসটা কী?’

বান্ধবীরা লজ্জায় রক্তিম হয়ে উঠলেন। এটা কি কখনো বলা যায়?
পরিস্থিতি সহজ করার জন্য শ নিজেই হেসে দিয়ে বললেন, ‘তোমরা আমার পায়ের দিকে তাকাও।’
বান্ধবীরা লাজুক চোখে আড় দৃষ্টিতে তাঁর পায়ের দিকে তাকিয়ে দেখেন শ’র দু পায়ের মাঝখানে টেবিলের একটা পায়া রয়েছে, যা তিনি দু পা দিয়ে জড়িয়ে আছেন।
বান্ধবীরা হেসে ওঠেন।

২১
যথারীতি হাসিঠাট্টা, আড্ডা, খাওয়া-দাওয়া চলতে থাকে।

২২
জিনিয়াস বার্নার্ড শ সত্যিই খুব রসিক ছিলেন।

খাওয়া-দাওয়া শেষের দিকে। লাস্যময়ী বান্ধবীদের দিকে তাকিয়ে বার্নার্ড শ আগের প্রশ্নটা আবার করলেন, ‘বলো তো বাছা, আমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানে শক্ত জিনিসটা আসলে কী?’

বান্ধবীরা ঝটপট জবাব দেন, ‘কেন, টেবিলের একটা পায়া তোমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানে!’
‘হলো না।’ শ মিটিমিটি হাসতে হাসতে বলেন, ‘এই দেখো, আমার পা টেবিলের পায়া থেকে দূরে। আমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানে এখন ঐ জিনিসটা, যেটা তোমরা প্রথমবার ভেবেছিলে।’

বান্ধবীরা লজ্জায় আর কোনো কথাই বলতে পারলেন না।

বার্নার্ড শ’র রসিকতা সম্বন্ধে যাঁরা জানেন, তাঁরা এই গল্পটাই সবচেয়ে বেশি বলেন।

২৩
জর্জ বার্নার্ড শ-কে দিয়ে শুরু করেছিলাম, শেষও করছি তাঁকে দিয়েই। তবে জর্জ বার্নার্ড শ-কে নিয়ে এ শেষ গল্পটা ব্লগার হানিফ রাশেদিনের কাছ থেকে পাওয়া।

জর্জ বার্নার্ড শ এবং রুশো বা ভলতেয়ার হবে। নামে ভুল থাকতে পারে।

বার্নার্ড শ গাধার পিঠে করে যাচ্ছেন। ছোটো, চিপা গলি। উলটো দিক থেকে একইভাবে আসছেন খুব সম্ভব রুশো।
গলি এতোই ছোটো যে, দুটা গাড়ি একসাথে আসা-যাওয়া করতে পারে না। বার্নার্ড শ বলছেন সাইড দিতে। তিনি খেয়াল করেন নি যে অপর গাড়িতে রুশো। তিনি তো ভেতরে, আমাদের ঘোড়ার গাড়ির মতো।
এঁরা দুজন আবার চিরশত্রু। রুশো বার্নার্ড শ-কে দেখলেন এবং বললেন যে, ‘আমি কোনো গাধাকে সাইড দিই না।‘ সঙ্গে সঙ্গে বার্নার্ড শ বললেন- ‘আমি দিই।‘ বলে তিনি সাইড দিলেন।


৪-১১ মে ২০০৯
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৪
৪৫৬ বার পঠিত
১৪টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইউনূস সরকার নিজেই নিজের চাপ তৈরি করছে

লিখেছেন রাকু হাসান, ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩


ইউনূস সরকার সব সংস্কার কিংবা কাজ করতে পারবে না ,সেটা নিয়মিতর নিয়ম মেনে নিতে হবে । রাজনৈতিক দলগুলো , যে কালচার তৈরি করে গেছে সেটা এই সরকার আমূলে বদলে দিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশরের ঝটিকা সফর ২০২৪ _ প্রস্তুতি পর্ব

লিখেছেন নতুন, ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৭

দুনিয়াতে অনেকের কাছেই টাকা-পয়সা হাতে ময়লা। দুবাইয়ে থাকার সুবাদে সত্যিই অনেক মানুষকে দেখছি যারা এত টাকা খরচের রাস্তা খুঁজে পাচ্ছে না। এ কারণেই লুই ভিতন ২০ লক্ষ টাকার টেডি বিয়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তোমাদের অভিবাদন হে বিপ্লবী!

লিখেছেন বিদ্রোহী ভৃগু, ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৫


তোমাদের অভিবাদন হে বিপ্লবী!

বিপন্ন সময়ে, ইতিহাসের ক্রান্তিকালে
চাটুকারিতা আর মোসাহেবির আবশ্যিকতাকে দলে
স্বৈরাচারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে-
ছররা গুলি, টিয়ার শেল, গুপ্ত আক্রমন
সব কিছু ছাপিয়ে দৃঢ় চেতনায় অবিচল- বিজয়ের স্বপ্নে।

তোমাদের অভিবাদন হে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে সুবাসে তুমি গোলাপ

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫০



তরঙ্গে মন উচাটন,কাঁপছে দুরুদুরু বুক,
তোমায় দেখবো বহুদিন বাদে,
একগুচ্ছ রজনীগন্ধা
স্বইচ্ছায় গোলাপকে আলাদা করে ফেললো,
গোলাপ হেসে কুটি কুটি,
লাল থেকে আরো লাল হয়ে গেলো,
সে যেন লজ্জায়।
চেনা সুর আরো চেনা হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবশেষে রিক্সালীগ সফল!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২২


অবশেষে আবারো সরকার হার মানলো। হার মানলো রিক্সালীগের কাছে। এটা শুরু মাত্র। এখন সবকিছুতেই হার দিয়েই চলতে হবে হয়তো। যেটা কারোরই কাম্য ছিলনা। কাম্য ছিল তাদেরই যারা অন্যায়ভাবে শত শত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×