নাজনীনরে নতেৃত্বে '৭১-এর র্মাচে বদরুন্নসো কলজেরে একদল শক্ষর্িাথী ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়রে মাঠে প্রথমে ডামি ও পরে রাইফলে নয়িে যুদ্ধে যাওয়ার ট্রনেংি ননে। যুদ্ধচলাকালীন সময়ে তনিি মুক্তযিোদ্ধাদরে খবর আদান-প্রদান, তাদরে আশ্রয়দান চকিৎিসাসবো ও র্অথরে জোগান দয়িছেনে। ঢাকা মডেকিলে কলজেে আহত মুক্তযিোদ্ধাদরে সবো করছেনে। যুদ্ধ চলাকালে ডায়রেরি পাতাজুড়ে লখেনে সসেব কথা। 'একাত্তররে ডায়রে'ি নামে পরে তা বই আকারে প্রকাশতি হয়ছে।ে লখিছেনে ফাহমদিা সুলতানা শল্পিীএকজন র্কমজীবী নারীকে সংসার রখেে অফসি করতে হয়। এর মানে এই নয় যে একজন পুরুষকে সংসার রখেে আসতে হয় না। র্অথাৎ সংসার গুছয়িে রখেে আসা এবং সন্তানসহ অন্যান্য সদস্যদরে খোঁজখবর নয়ো এ টনেশনগুলো সাধারণত নারীরাই করনে। দখো যায়, একজন র্কমজীবী নারী অফসি শষে করে বাসায় গয়িে হাতরে ব্যাগটা কোনোরকমে ফলেে দয়িে দৗেড়ে চলে যায় রান্না ঘরে কংিবা ঘর গোছানোর কাজ।ে আর একজন পুরুষ অফসি থকেে ফরিে বাসায় বসে বশ্রিাম ননে। এত ঝড়-ঝাপটা সামলওে সুযোগ পলেে নারীরা ঠকিই নজি গততিে সামনে এগয়িে যায়। স্বাধীনতার ৪০ বছর পর বাংলাদশে ব্যাংকরে ডপেুটি গর্ভনর পদে প্রথম নারী হসিবেে নযিুক্ত হলনে নাজনীন সুলতানা। নাজনীন সুলতানার জন্ম ১৯৫৪ সাল।ে মা উম্মহোনী খানম ছলিনে একজন নারীবাদী র্কমী। আট ভাইবোনরে মধ্যে নাজনীন ছলিনে পঞ্চম সন্তান। শক্ষিাজীবন শুরু হয় রোকয়ো মমেোরয়িাল স্কুলরে মাধ্যম।ে এরপর বদরুন্নসো সরকারি মহলিা কলজেে র্ভতি হন। ছাত্রজীবন থকেইে নাজনীন সুলতানা রাজনীতরি সঙ্গে যুক্ত ছলিনে। '৬৯-এর গণআন্দোলন থকেে '৭১-এর যুদ্ধ র্পযন্ত বদরুন্নসো কলজেরে সব ছাত্র আন্দোলনরে নতেৃত্বে ছলিনে তনি।ি সসেময় তনিি ছাত্র ইউনয়িনরে সাধারণ সম্পাদকরে দায়ত্বিে ছলিনে। নাজনীনরে নতেৃত্বে '৭১-এর র্মাচে বদরুন্নসো কলজেরে একদল শক্ষর্িাথী ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়রে মাঠে প্রথমে ডামি ও পরে রাইফলে নয়িে যুদ্ধে যাওয়ার ট্রনেংি ননে। যুদ্ধচলাকালীন সময়ে তনিি মুক্তযিোদ্ধাদরে খবর আদান-প্রদান, তাদরে আশ্রয়দান চকিৎিসাসবো ও র্অথরে জোগান দয়িছেনে। ঢাকা মডেকিলে কলজেে আহত মুক্তযিোদ্ধাদরে সবো করছেনে। যুদ্ধ চলাকালে ডায়রেরি পাতাজুড়ে লখেনে সসেব কথা। 'একাত্তররে ডায়রে'ি নামে পরে তা বই আকারে প্রকাশতি হয়ছে।ে নজিকেে কোনো কছিুর র্শীষে নয়োর স্বপ্ন তনিি কখনো লালন করনেন।ি মানুষকে মানুষ হসিবেে দখেছেনে। কখনো কাউকে ছোট করে দখেনেন।ি তবে তনিি মন-েপ্রাণে ভালো কছিু করার পক্ষপাত।ি নাজনীন সুলতানা র্বতমানে বাংলাদশে ব্যাংকরে ডপেুটি গর্ভনর হয়ে অবশ্যই মানুষরে জন্য আরো কছিু করার ইচ্ছা পোষণ করনে। তনিি কীভাবে এ পশোয় প্রবশে করনে? এর উত্তরে তনিি জানান, ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয় থকেে পর্দাথবদ্যিায় পড়াশোনা শষে করে ১৯৭৮ সালে বআিইডএিসে তনিি যোগ দনে। এরপর সায়ন্সে ল্যাবরটেরতিে পর্দাথবদ্যিার রসর্িাচফলেো হসিবেে যোগ দনে। ১৯৮০ সালে বাংলাদশে ব্যাংকে কম্পউিটার উপবভিাগে প্রথম শ্রণেীর র্কমর্কতা হসিবেে যোগ দনে। তখন বাংলাদশে ব্যাংকে তনিসিহ চারজন প্রথম শ্রণেীর নারী র্কমর্কতা ছলিনে। সসেময় বাংলাদশেে মাত্র দুটি কম্পউিটার ছলি। একটি পরমাণু শক্তি কমশিনে অন্যটি আদমজি জুট মলিরে জন্য। আর তখন বাংলাদশে ব্যাংক কম্পউিটার নয়োর প্রস্তুতি নচ্ছি।ে কম্পউিটার সর্ম্পকে ব্যবহারকি জ্ঞান না থাকলওে শুধু তত্ত্বীয় জ্ঞান দয়িে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করনে এবং নর্বিাচতি হয়ে চাকরতিে যোগ দনে। নাজনীনরে লখো প্রথম প্রােগ্রাম ছলি আমদান-িরপ্তানরি পরসিংখ্যান সংক্রান্ত। ১৯৮৪ সালে পদোন্নতি পয়েে তনিি এ বভিাগরে ডপেুটি ডরিক্টেও হন। ১৯৯২ সালে তনিজন সহর্কমী মলিে টক্সেট বুক র্বোডরে আওতাভুক্ত কম্পউিটারবষিয়ক প্রথম বই 'মাধ্যমকি কম্পউিটার বজ্ঞিান ' লখেনে। ১৯৮৯ সালে পদোন্নতি পয়েে বাংলাদশে ব্যাংকরে জয়ন্টে ডরিক্টের বা সস্টিমে এনালস্টি হন। ১৯৯৬ সালে ডপেুটি জনোরলে ম্যানজোর বা সনিয়ির সস্টিমে এনালস্টি হসিবেে আরকে দফা পদোন্নতি পান। এরপর ২০০০ সালে প্রথম নারী হসিবেে বাংলাদশে ব্যাংকরে মহাব্যবস্থাপকরে দায়ত্বি গ্রহণ করনে। ২০০৯ সালে জানুয়ারি মাসে প্রথম নারী নর্বিাহী পরচিালকরে দায়ত্বি পান। এরপর এ দায়ত্বি থকেে তনিি অবসর,ননে। সমপ্রতি বাংলাদশে সরকার ডপেুটি গর্ভনর হসিবেে ৩ জনকে মনোনীত করনে। তারমধ্যে একজন হলনে নাজনীন সুলতানা। র্কমক্ষত্রেে নজিরে অবস্থান সর্ম্পকে তনিি জানান, অফসিে আমি নজিকেে র্কমর্কতা মনে কর।ি র্কমক্ষত্রেে একজন ব্যক্তকিে একজন র্কমর্কতাই মনে করা উচতি। র্কমক্ষত্রেে কখনো নারী হসিবেে কোনো অজুহাত দাঁড় করাইন।ি এ র্পযন্ত আসতে অবশ্যই শক্ষিা এবং মনোযোগরে প্রয়োজন রয়ছে।ে কারণ শক্ষিা না থাকলে সে ময়েে বশেদিূর যতেে পারে না। আবার শক্ষিার সঙ্গে সঙ্গে কাজরে প্রতি মনোযোগীও হতে হব।ে নতুবা বশেদিূর যতেে পারবে না। কাজ করতে এসে অনকে সময় নতেবিাচক কথাও শুনতে হয়ছে।ে কন্তিু তাতে কখনো নজিকেে গুটয়িে রাখা উচতি নয়। এমনও কথা শুনছে,ি কোনো নারী চাকররি একটি নর্দিষ্টি পদে যোগদান করে সে পদটি নাকি নষ্ট কর।ে সখোনে একজন পুরুষ যোগদান করলে তার সংসার চলত। এ ধরনরে কথা এখন হয়তো কউে বলবে না কন্তিু অন্য ধরনরে নতেবিাচক কথাও শুনতে হতে পার।ে তাই নজিকেে শক্ত অবস্থানে নতিে হলে শক্ত মনোভাব থাকতে হব।ে কাজরে প্রয়োজনে র্জামান,ি ব্যাংকক, জাপান, সঙ্গিাপুর, ভারত, বাহরাইন গয়িছে।ি নারী-পুরুষরে অসমতা সর্ম্পকে নাজনীন সুলতানা জানান. নারী সংগঠনগুলোকে আরো এগয়িে আসতে হব।ে তবে ধীরে ধীরে সময়রে আর্বতে এ অসমতা চলে যাব।ে আজকরে এগয়িে যাওয়া নারীদরে কাছে তনিি একজন প্ররেণা।