বিষ মিশ্রিত রসগোল্লা যতই সুমিষ্ট হোক না কেন, তা যেমন একটি মানুষের জীবন নাশের কারণ, অনুরূপ তথাকথিত ছয় উছুলী তাবলীগীদের বাহ্যিক দিকে যতই আমল দেখাকনা কেন, তারা সূক্ষ্মভাবে মুসলমানদের ঈমান-আমল বিনষ্টের কারণ। আর ঈমান-আমল-আক্বীদাই হচ্ছে একজন মুসলমানের সর্বশ্রেষ্ঠ নিয়ামত, যার মাধ্যম দিয়ে একজন ব্যক্তি দুনিয়াতে এবং পরকালে কামিয়াবী হাছিল করে থাকে। তাই মুসলিম জনতাকে তাদের প্রতারণা থেকে হিফাজত করার জন্য তাদের গুমরাহীর হাক্বীক্বত তুলে ধরা হলো।
প্রচলিত তাবলীগীদের অনেকেই বলে থাকে যে, “প্রচলিত ছয় উছুলী তাবলীগে অংশ গ্রহণ না করলে ও চিল্লা না দিলে ঈমান ও ইয়াক্বীন ছহীহ হয় না।”
অথচ, প্রচলিত তাবলীগ শুরু হয়েছে ১৩৪৫ হিজরীতে, অর্থাৎ ৮৭ বছর পূর্বে। তাহলে প্রশ্ন দাঁড়ায়, এর পূর্বে যারা ছিলেন অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের থেকে শুরু করে তাবিয়ীন, তাবে-তাবিয়ীন, ইমাম-মুজতাহিদীন, আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের কি ঈমান ও ইয়াক্বীন ছহীহ বা শুদ্ধ ছিলো না? নাউযুবিল্লাহ।
এরূপ আক্বীদা পোষণ করা কুফরী। যে ব্যক্তি এই আক্বীদা পোষণ করবে, সে ঈমানহারা হয়ে যাবে। তার ইহকাল ও পরকাল বরবাদ হয়ে যাবে। সে ব্যক্তি জাহান্নামী হয়ে যাবে। কারণ তা পরিপূর্ণ শরীয়ত বিরোধী।
এছাড়াও তারা বলে থাকে বিভিন্ন নবী রাসূল আলাইহিস সালাম উনাদের শানে আজে বাজে আক্বীদা পোষন করে থাকে। সাহাবী আজমাইন উনাদের শানে বলে থাকে যেহেতু সাহাবীগন মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেনি তাই তারা আলেম নন। নাউযুবিল্লাহ। অথচ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্রাম বলেছেন, আমার সাহাবীগণ প্রত্যেকেই আকাশের এককেটির নক্ষত্র স্বরুপ। তাঁদের যেকোন একজনকে অনুসরণ করলে সে কামিয়াব হয়ে যাবে। সুবহানাল্রাহ।
শুধু তাই নয় তাবওয়ালা গাট্টিওয়ালাগুলো ওলী আওলিয়া কিরাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষন করে থাকে। এরুপ শতশত কুফরী আক্বিদা ও বক্তব্য রয়েছে যা তাদের পথ প্রদর্শক মুরুব্বীদের লেখা কিতাবেই প্রমান রয়েছে।
বিস্তারিত জানতে এই লিংক-এ ক্লিক করুন-----
Click This Link