একদা কুনো এক তেতুল মিয়া মাওলানাগীরি কইরা সারাজীবন হঠাৎ ৯৪ তম জন্মদিনে আবিষ্কার করিলো যে তার দিমাগ বুলেটের গতিতে ভ্রমন করিতে লাগিছে। তো দিমাগের এই গতিতে নিজের দেহখানার মধ্যে আটকাইয়া না রাখবার পাইরা রাইট বিরাইতে বাসনা হইলো আইনস্টাইনের মতো একখান তত্ব দেওনের।যদিও আমাগো গ্রাম বাংলায় তত্ব দেনেওয়ালা মাওলানা আকিজ বিড়ির ফ্যাক্টরীর গোডাউনে থাকা বিড়ির চাইতে বেশী আর বাঙ্গালী এইসব তত্বও খায়ও ভালো সে হিসাবে মাওলানা শাফে তেতুল মিয়া ডিজিটাল যুগে দিলো টান "তেতুল তত্ব" নিয়া!
আল্লাগো, পুরা উরস মাহফিল ভাইসা গেলো আর পুরা দেশে সুনামী হইয়া তত্ব ছড়ায় গেলো। কিন্তু কি ছিলো সেই তত্বে যার ঠেলায় দেশবাসী লুলের সাগরে হাবুডুবু খায়।
তেতুল তত্ব অনুসারে মাইয়া মানুষ মাটির তৈরী হইলেও খাইতে নাকি তেতুলের মতো। এইজন্য পোলামানুষ মাইয়া মানুষ দেখলেই লোলে রাস্তায় ভিজায় ফেলায়।
আর জগতের কিনা জানি না বাংলাদেশে নাকি অখন পুরুষ পোলা পয়দা হওয়া বন্ধ হইয়া অখন নাকি দরকে দর মাইয়া মানুষ পয়দা হইতাছে। যদিও গ্রাম বাংলায় বাটি চালান দিলেও তেতুল গাছ খুজে পাই না। এইটাই মূলত তেতুল তত্বের সারাংশ।
আমি অখন বেকার মানুষ কি করি, তেতুল তত্ব নিয়া রোজার মাসে লুল ছাড়াই ঘাটাঘাটি শুরু করছি। কথা হইলো এতো কিছু থাকতে হঠাৎ আমি তেতুল তত্ব নিয়া লাগলাম কেন এইটা নিয়া যদি কেউ ডিবির মতো তদন্তে নামেন তাইলে আমি আগেই কইয়া রাখি। দুনিয়ার উত্তর গোলার্ধে টানা ২০ ঘন্টা রোজা রাইখা ৪ ঘন্টার মধ্যে ইফতারী সেহরী আর তারাবী পইড়া কেমনে বাচুম সেইটা জানি না। তাই তলে তলে তেতুল তত্ব নিয়া নাড়াচাড়া করি আর লুল গিলতে থাকি, কারন ৩০ রোজার পর ঈদের নয়া ড্রেস পড়নের লিগা হইলেও বাইচা থাকন দরকার।
আজকের পোস্টের মূল উদ্দেশ্য হইলো
"আমাদের জন জীবনে তেতুল তত্বের ভূমিকা আর আগামী বছরের নোবেল কমিটিতে তেতুল মিয়ারে নোবেল পুরষ্কারের মনোয়ন"
কারন ১:
ধরেন আপনি বিয়া করছেন। সুন্দর একখান শালী সহ। বিয়ার আগে যদিও আপনে আপনের বন্ধু বান্ধবগো কথা দিছেন যে তাদের ঘাড়ে তাহাকে ঝুলাইবে তবুও আপনি আপনার স্ত্রীর সাথে সাথে শালীর প্রতিও বিশেষ নজর দেন। অখন এইখানে দুইটা ঘটনা ঘটতে পারে। আপনে আপনের শালীরে দেখলে লুল পড়ে আর লুল পড়ে না।
যদি লুল না পড়ে তাইলে কইতে হয় আপনি কঠিন স্ত্রী ভক্ত। আপনের মা বাবা আর স্ত্রীর মা বাবার জন্য আদর্শ পুত্র এবং বন্ধু মহলে আপনার সুনাম অক্ষুন্ন এবং আপনাকে সঠিক শিক্ষা দিয়াই বড় করা হইছে। যদিও সন্তানকে সঠিক শিক্ষা দিয়া বড় করনের দায়িত্ব কার? পিতা মাতার। যদি তারা এইটা না করে তাইলে কি হবে? হাশরের ময়দানে এইটার জবাবদীহি করতে হবে।
যদি লুল পড়ে তাইলে কইতে হয় আপনে সুযোগ পাইলেই যেমন হুট কইরা লোডশেডিং হইলেই শালীর গায়ে হাত, মার্কেটিং নিয়া যাইবেন বইলা গাড়ীতে নিয়া ডিকটিং ডিশটিং আরও কত কি! তাইলে আপনে দেখা যাইতেছে বিশ্ব লুইস আর স্ত্রীর কাছে আপনে একজন লম্পট আর আপনার বাবা মা যদি ভালো হইয়া থাকে তাদের কাছে হতাশার পাত্র। বন্ধু বান্ধব অলটাইম তার কাছ থিকা দূরে দূরে থাকে এবং পারলে তারা তার পরিবারের লোকজন নিয়াও দূরে থাকে কারন আপনে সমাজের ক্যান্সার।
তাইলে কার শাস্তি হওন উচিত আপনের না আপনের শালী স হ ঐ তার বৌ এর? কমন সেন্স খাটান!
কারন ২:
আপনে হয়তো কইতে পারেন শালী বাদ দেন মাইয়া মানুষ যদি ছুটোখাটো ড্রেস পইড়া ঘুরে অথবা সেক্সী কাপড় পড়ে তখন টিন এজ পোলা বাদ দেন। হুজুর ৩০ দিন রোজা রাখনের পরও তার রোজা স হ ওজু সামলাইতে পারে না। কথাটা সত্য। গরম দেশের পোলাগো সবকিছু হট থাকে, মাথা অল্পতে গরম হয়, এইটা জেনেটিক এবং ভৌগলিক। রোজার মাস আল্লায় দিছে সংযম শিক্ষা আর বৌ এর থিকা দূরে থাকনের শিক্ষা, কিন্তু রোজার পর তো তেমন কিছু কয় নাই (নাকি কইছে? তেতুল তত্বে এইটা নিয়া আলোচনা যদিও করা হইছে যেইটা নিয়া কারন ৩ এ আলোকপাত করা যাবে)।
এদিকে সারিকা, প্রভা, শখ, চৈতীরা যা শুরু করছে তাইলে মাথা ঠিক রাখি কেমনে?
কথায় কিন্তু যুক্তি আছে। খালি যুক্তি না, প্রমানও আছে। এই জন্যই তো দিনাজপুরে আজকাল ডবকা সুন্দরী গাই গরুকেও পোলাপান একলা পাইয়া ধর্ষন করতেছে এবং ইসলামে ডবকা গাই ধর্ষন নিয়াও তেমন কিছু বলা নাই (যদি বলা হইতো তাইলে শের এ কুলি শফি মিয়ার তত্বে তা ধরা দিতো)।
কথা হইলো আমরা সব এসলামিক স্বপ্নে বিভোর। দেশে ইসলাম কায়েম হইলে কোনো গ্যান্জ্ঞাম থাকবো না। কোনো কষ্ট থাকবো না, খালি শান্তি আর শান্তি। আর মরার পর সব টুক কইরা বেহেশতে চইলা যাইবো। বেহেশতে গিয়া কম কইরা হইলে ৭০ খান অসাম হুর পরী আর যারা সমকামী হুজুর তাগো লিগা কিছু সংখ্যক গেলমান, আর কি চাই!
আবার অনেকে তো বইলাই বসেন যত কারন ঐ পর্দা প্রথা না থাকনের কারনেই। এইজন্যই দেখেন সৌদীতে ধর্ষন হয় না, আর আমেরিকায় মাইয়া মানুষ পথে ঘাটে ধর্ষন কইরা ছিড়া ফেলতেছে টিস্যু পেপারের মতো। পশ্চিমা বিশ্ব এমনকি শয়তানের দেশ ইহুদী ইসরাইলে তো মাইয়া পয়দা হওনের পরই ধর্ষন করা হয়। আহ! কি সুন্দর রূপকথা!
:ভাই এলা থামেন, বহুত কইছেন! মিছা কথা কওনের একখান লিমিট আছে।
যেই দেশে হুদুদ আইনের মতো শরীয়তি আইন ফলো করা হয় সেইখানে ধর্ষনের অফিসিয়াল রেকর্ড না থাকনেরই কথা। যদি কন কেমনে তাইলে আসেন হুদুদ আইন নিয়া দুইটা বাতচিত করি।
হুদুদ আইন:
এই আইন অনুযায়ী শুধুমাত্র সাক্ষী হিসাবে প্রত্যক্ষদর্শী দরকার। এইটা না হইলে হবে না। এবং ইসলামিক আইন অনুসারে দুইজন হইলেও সৌদী হুদুদ মতে ৪ জন। এক্ষেত্রে অবশ্যই দুই জন পুরুষ হইতে হইবে। দুইজন পুরুষ না হইলে ১ জন পুরুষ আর দুই জন নারী এই অনুপাতে। কারন মাইয়া মানুষ স হজেই অন্য দিকে মন ঘুইরা যায় এবং জজ যদি চায় মাইয়া মানুষের সাক্ষী বাদও দিতে পারেন।
কথা হইলো যখন একজন নারীকে এক পোলা ধর্ষন করতেছে তখন দুইজন পোলারে সেইটা দেখতে হবে। বোঝেন ঠ্যালা।
আরও কাহিনী আছে, নারীরে ধর্ষন করছে এইটা প্রমান করলেই আপনে খালাস না। নারী ধর্ষনের আগে কি করছে? যদি ছোটোখাটো জামা পইরা ঘুর ঘুর করে অথবা এমন কোনো ইশারা ইঙ্গিত করে যা দিয়া আপনে ধর্ষনে প্রলুব্ধ হইবেন তাইলে সারছে। ধর্ষন কারী ৭০০ দোররা বা মৃত্যুদন্ড পাইলে মাইয়ার কপালে অন্তত ২০০ খান দোররা লেখা থাকবো। বোঝো ঠ্যালা।
যদিও অনেক ছাগুটিক আর ইসলামিক আন্দোলনের স্বপ্নে বিভোর এইটাই খালি কয় ধর্ষনের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যু দন্ড আর তো কেউ দেয় না, কিন্তু কেউ এইটা কয় না যে ধর্ষন পারলে প্রমান কর আর প্রমানের পর ধর্ষিতার কুনো দোষ আছে কিনা সেইটা খুইজা বাইর কর! একেতো ধর্ষিত হইছে পরে দোররার মাইর বা পাথরের গুতা! ভাই মাফও চাই, দোয়াও চাই। একবার ধর্ষন হইছে আরেকবার কইরা যাও।
[সমস্যা হইলো কোরানে আর স হী হাদিস গুলানে ধর্ষন হইলে কি হইবো সেইটা বলা আছে, কিন্তু ধর্ষন কি বা কুন স্তরে তা প্রমান করা হবে সেইটা বলা নাই। বলা নাই বৈজ্ঞানিক পন্হা কুনো অবলম্বন করা হবে কিনা সেইটাও বলা নাই কারন তখন তো এইসব আবিস্কারও হয় না। এখন কুনো নাস্তিক যদি খাড়ায় কয় খোদা তো সব জান্তা তাইলে ভবিষ্যতের আবিস্কার নিয়া সেইটা কেনো বলে নাই, তাইলে কমু আমি জানি না, পারলে খোদারে জিগাও। আর আমাগো মোটামাথার কাঠমোল্লা আর ধর্ম ব্যাবসায়ী গুলান যারা কোনো দিন কোরান হাদিস কিয়াস মিয়াসের বাইরে যায় নাই তারা এইসব দিয়া ইসলামী আইন টারে যে আপডেট করবো সেই মাথাটাও তাদের নাই। কোরান হাদিস অনুযায়ী কিন্তু সব ঠিক আছে কিন্তু ইসলামী আইন যেসব কিয়াস, ফিকহ হাবিজাবির উপর দাড়ায়া আছে সেইটা নিয়াও কুনো মাথা ব্যাথা নাই বইলাই ইসলামী আইন আসলেই বর্বর এখন।]
পাশ্চাত্য আইন:
পাশ্চাত্য আইনে ধর্ষন বা নারীর উপর নিগ্রহের সংজ্ঞা দিতে হইলে উকিল হওনের দরকার নাই তয় আপনেগো একখান উদাহরন কই। যারা মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানীতে চাকরী করেন তারা একটা ব্যাপার জানেন যে যদি আপনার কোনো মহিলা স হকর্মীকে এমন কোনো এসএমএস বা ইমেইল বা কথা বলেন যেটা তার লিঙ্গের উপর খারাপ দিকে যায় অথবা এমন কোনো অভিযোগ পাওয়া যায় প্রমান সম্বলিত যেখানে আপনি তাকে সামান্য তম যৌন নি গ্রহ করেছে, আপনাকে তখনই ক্লোজড করে আপনার বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে এবং তার জন্য প্রত্যক্ষ দর্শী যদি প্রয়োজন পড়ে না হলে যাবতীয় ডকুমেন্ট থেকেও যদি প্রমানিত হয় তাহলে আপনি সাজা পেতে বাধ্য।
রাস্ট্রীয় ক্ষেত্রে পশ্চিমা বিশ্বে যদি কোনো নারী ফিজিক্যাল এভিডেন্স নিয়ে কেস করে তাহলে তার বিরুদ্ধে তখনই জামিন যোগ্য ওয়ারেন্ট ইস্যু করে জেলে আটকানো এবং ১ থেকে ২ সপ্তাহের মধ্যে কেস ক্লোজড। এখানে কোনো মেয়ে যদি ন্যুড বীচে নেংটা হইয়া শুইয়া থাকে, তার ধর্ম, কর্ম কোনো ব্যাপার না, তার অনুমতী ব্যাতিত কেউ যদি ছবি তোলে, পুলিশে বললে তার খবর আছে। আর কেস প্রমানের জন্য ১ জন পুরুষ পোলা বা দুইজন মাইয়া মানুষের তা উপভোগ করার দরকার নাই। যোনীপথে স্পার্মের ডিএনএ বা তার ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়াও বেশ ভালো ভাবেই প্রমান করা যায়।
এইজন্য রাত ২-৩ টা বাজেও একটা মেয়ে তার কাজ কর্ম শেষ করে নির্বিঘ্নে পুরো একটা ট্রেনে স হজেই বাসায় যাইতে পারে। কেউ একটা টোকা পর্যন্ত দেয় না। কারন এইসব দেশের আইনে ধর্ষনের সংজ্ঞা সেভাবেই করা হইছে আর আইনে এতোটাই তাদের অধিকার নিশ্চিত করা হইছে যে কোনো অকারেন্স হবার সাথে সাথেই পুলিশে ফাইল করা হয়। আর অপরাধীর সাজা হবার পর মেয়েটা কি পোষাকে অথবা ইঙ্গিত ইশারা কোনো প্রশ্নই আসে না।
তবে সমস্যা হইলো এইসবের শাস্তি মৃত্যুদন্ড না তাই এইটা নিয়া ইসলামিক লোকজন খুবই গর্বে গর্ভবতী হয়ে যায়। পর্দা প্রথার গুন গান গাইতে গাইতে মুখে ফেনা উঠায় ফেলায়। কিন্তু তাদের জন্য কিছু কথা:
লিংকু খানা সৌদীর আল হায়াত পত্রিকার: ১৪ বছরের এক মাইয়ারে নষ্ট করা হইছে এবং সৌদীতে এসব অহরহ যদিও বিচার ব্যবস্হা কড়া কিন্তু কথা হইলো কাঠমোল্লারা স হজে সব কেসের সমাধানও করতে পারে না তার উপর হুদুদ আইনের কেরামতী তো আছেই। আরও একখান লিংকু লন যেইখানে এক ইমামের আকাম আছে।
এখন কমনসেন্স চিন্তা করেন যেসব দেশে পান থেকে চুন খসলেই ধর্ষন বইলা ধইরা নেয় সেই দেশে ধর্ষনের হার আর যেই দেশে ধর্ষনের উপযোগী আইন বানিয়ে উল্টা ধর্ষিতাকে শাস্তি দেয়ার রেওয়াজ সে দেশের ধর্ষনের সংখ্যার সাথে তুলনা করলে চলে?
আফসোস আইজ পর্যন্ত কেউ এই পয়েন্ট খানা নিয়া রিসার্চ করলো না। আর কোনো শিক্ষিত সভ্য দেশে ধর্ষনের বিচারে উল্টা আদালত ধর্ষিতাকে প্রহারের আদেশ দেয় এই বলে যে তার পোষাক যৌনতার পর্যায়ে গেছে।
তাই ধর্ষন দিয়া আপনি যদি মুসলিম দেশ গুলার পরিসংখ্যান খুজতে যান পাইবেন না। কারন:
১) বাল্যবিবাহ এইখানে ইসলামি প্রথা মতো রাস্ট্রিয় ভাবে স্বীকৃত
২) বৌ পেটানো এখানে পৌরুষত্বের ব্যাপার
৩) ইরানের মুতা বিবাহ আর আফগানিস্তানের বাচ্চে বাজী এদের ঐতিহ্যের অংশ।
৪) অনার কিলিং পাকিস্তান আর তুরস্কে সামাজিক ভাবে স্বীকৃত একটা ব্যাপার।
৫) সৌদীতে হেরেম শরীফের কালচার ব হু আগে থেকেই চালু। ৪ বিয়া, ৮ উপবিবাহ আর কত কি কাহিনী।
তাইলে আসল চিত্র কই পাইবেন?
এই লিংকু দেখেন। আর যারা ইসলামী আন্দোলনের স্বপ্নে গর্ভবতী তাগো গালে দুইট্টা চটকানা লাগান যে সত্য কিভাবে এরা লুকায়া রাখছে। বর্তমান প্রচলিত ইসলামিক শাসন ব্যাবস্হা গুলোর ভয়াবহ দিক জানতে এখানে ক্লিক করুন।
সবশেষে আরেকখান লিংক দিলাম যেইখানে আল্লাহ আকবর বইলা কেমনে খ্ষিষ্টান নারীদের ওপেন রাস্তায় ধর্ষন করা হইতেছে।
বইলা রাখি এই ধর্ষন জায়েজ করনের জন্য মুরসীর গৃহপালিত মুফতি ফতোয় দেয় অশ্লিল পোষাকে ঘোরা খ্রিষ্টান নারীদের ধর্ষন জায়েজ।
চলবে........
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:২০