১৯৮২ স্পেন - বলের নাম " ট্যাঙ্গো এস্পানা "
এই বলের ভিতরের লেয়ারে রাবার দেয়া ছিল এবং এটাই প্রথম ওয়াটার রেসিস্ট্যান্ট বল।
১৯৮৬ মেক্সিকো - বলের নাম " এজটেকা"
এটাই প্রথম সিন্থেটিক ম্যাচ বল। বৃস্টিরোধক ইএ বল হার্ড / ওয়েট সব সারফেসেই ভাল কাজ করত।
১৯৯০ ইটালি - বলের নাম " ইতরভসকো"
এই বল পুরাটাই সিন্থেটিক ফাইবার দিয়ে তৈরি এই কারনে সহজে নস্ট হত না।
১৯৯৪ যুক্তরাস্ট্র - বলের নাম "কোয়েস্ট্রা"
এই বল নরম এবং হালকা , বেগ আর ত্বরণ হত বেশি এই বলে।
১৯৯৮ ফ্রান্স- বলের নাম "ট্রাইকালার"
ফ্রান্সের পতাকার তিন রঙ এখানে আছে বলেই এই নাম। এটাই প্রথম রঙ্গিন বল। এই বলে আন্ডারগ্লাস প্রিন্ট(কি সেটা?) ব্যাবহার করা হইছে।
২০০২ জাপান কোরিয়া - বলের নাম "ফিভারনোভা"
স্টাইলিশ এই বল আলোচিত / সমালোচিত ছিল এর বাউন্সিং এর কারনে। এই বলকে বলা হয় অন্যতম সেরা ফ্লাইং একুয়ারেসির দিক থেকে।
২০০৬ জার্মানি - বলের নাম "টিমজেইস্ট"
এই বল নাকি ৩২ টি ধাপে হাতে সেলাই করা। এর ছিল এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি একুয়ারেসি।
২০১০ সাউথ আফ্রিকা - বলের নাম "জাবুলানি"
এই বলের কথা আর কি বলব , অপেক্ষা করতে হবে কয়েক দিন
দেখেন এই বলের কত কাহিনি
বোনাস.........
সবচেয়ে পুরাতন ফুটবল...
১৮৩৬ সালের এই বলের সাইজ বিভিন্ন রকম হত। যদি pig's bladder ছোট হত তাহলে বল ও ছোট আর bladder বড় হলে বল ও বড়। খেল্বেন নাকি এই বলে......?
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৮:৩৫