আমি নাস্তিক্যবাদকে কেন "পাদ" নামক একটা দুর্গন্ধযুক্ত বিষয়ের সাথে তুলনা করতেছি তার ব্যাখ্যা দেই।
"পাদের" দুইটা বৈশিষ্ট আছে:
১। পাদ একটা ফালতু বিষয়--------------(১)
২। পাদ একটা দুর্গন্ধযুক্ত বিষয়-----------(২)
এখন আমরা যুক্তির মাধ্যমে প্রমান করব যে নাস্তিক্যবাদও একটা ফালতু এবং দুর্গন্ধময় বিষয়।
নাস্তিক্যবাদের মূল কথা হল অস্বিকার করা। আরো স্পেসিফিকালি বলতে গেলে যেইসব বিষয় মানুষের জ্ঞানের দ্বারা পুরাপুরি বুঝা সম্ভব না সেইসব বিষয় সত্য হইলেও অস্বিকার করার প্রবনতা হচ্ছে নাস্তিক্যবাদ। কথায় বলে অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী, নাস্তিক্যবাদের ব্যাপারে এই কথাটা পুরাপুরি লেগে যায়। গত শতাব্দির তথাকথিত বদমাইশ নাস্তিকরা মানবতার নামে সবচেয়ে বেশি মানুষ হত্যা করছে, উদাহরন চান?
১। লেলিন
২। স্টালিন
৩। মাও সেতুং
৪। পলপট
কমিউনিজম ফেইল কইরা যাওয়ার পরেও আমাদের দেশের আবাল নাস্তিকদের ফালাফালি দেখলে মেজাজ বিলা হইয়া যায়। নাস্তিক্যবাদ এইজন্যই একটা ফালতু বিষয়-------(১)
নাস্তিক্যবাদ যে একটা দুর্গন্ধযুক্ত বিষয়, এইটা গত ৫/৭ বছর ধইরা বাংলা ব্লগে ক্রমাগত প্রমান হইছে, এবং বাংলা ব্লগে নাস্তিকদের পোংগা খাওয়ার মূল কারনও হইল সাধারন মানুষের ধর্ম নিয়া এদের দুর্গন্ধ ছড়ানো লেখালেখি। কাজে নাস্তিক্যবাদ একটা দুর্গন্ধযুক্ত বিষয় ---------------(২)
এখন উপরোক্ত (১) এবং (২) নম্বর অনুসিদ্ধান্তের আলোকে আমরা বলতে পারি:
"পাদ" যেইরকম একটা দুর্গন্ধযুক্ত ও ফালতু জিনিস, নাস্তিক্যবাদও তেমনি একটা দুর্গন্দ্ধযুক্ত এবং ফালতু জিনিস।
"নাস্তিক্যবাদি পাদ" কথাটার ব্যাখ্যা করা হইল। এখন আসেন সুশীলরা কিভাবে এই পাদের মধ্যে অবগাহনরত অবস্থায় ভন্ডামি করে সেইটার ব্যাখ্যা করি।
বাংলাদেশের সুশীল সমাজের উৎপত্তি কোথায়?
বাংলাদেশের সুশীলরা আদতে বাপে খেদানো মায়ে তাড়ানো সাবেক বামপন্থী। এই হারামজাদারা স্বাধীনতাযুদ্ধরে নাকি "দুই কুকুরের লড়াই" নামে অভিহিত করছিল। শেখ মুজিব রক্ষিবাহিনী দিয়া এইগুলারে পোংগাইয়া ত্যানা না বানাইলে বাংলাদেশের আসলেই অনেক খবর ছিল। [এই জন্য শেখ মুজিবরে স্যালুট, দেশ স্বাধীনের পরে উনি যেই দুইটা বড় বড় ভাল কাম কইরা দিয়া গেছেন, তার মধ্যে এইটা একটা]
বাংলাদেশের সুশীলদের একটা বড় অংশ বেইল না পাওয়া বাম। এই হারামিরা এখন আওয়ামি লীগের ঘাড়ে সাওয়ার হইছে। এদের উৎপত্তি হইছিল নাস্তিক্যবাদের দুর্গন্দ্ধের মধ্যে যখন সোভিয়েত হারামজাদারা চিঠি লিখলেই বিনা পয়সায় বাক্স ভর্তি নাস্তিক্যবাদি বই পাঠায় দিত। মষ্কোর উচ্ছিষ্ট মাল পানি খাইয়া পাকিস্তান আমলে এই হারামি বামদের উত্থান।
নাস্তিক্যবাদের পাদের মধ্যে এদের জন্ম এবং বেড়ে উঠা, এইজন্য এরা বস্তুবাদি দুর্গন্ধের গন্ডি পেরিয়ে বাইরের মুক্ত বাতাসে কখনই চিন্তা করতে পারে নাই। যুবক বয়সে বড় বড় আদর্শের কথা বলে এখন শেষকালে সরকারের উচ্ছিষ্ট খাওয়ার জন্য এই কমবখতরা আওয়ামি লীগে যোগ দিছে, যেই আওয়ামিলীগ একদিন পোংগাইতে পোংগাইতে এদের ৪০ হাজার জাতভাইরে নরকে পাঠায় দিছিল। এইখানেই এদের ভন্ডামির সবচেয়ে বড় পরিচয় পাওয়া যায়।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬