[the post is only for muslims, dont take others clases people]
========================================
নবি করিম (সা: ) হিজরতের পর মদিনা গিয়ে ঐ এলাকাবাসীর দুটি উৎসব বন্ধ করছিলেন। ১ টি হচ্ছে বছরের প্রথম দিন উদযাপন বা #নওরোজ এবং অন্যটি হল #মিহিরজান। এ উৎসব দুটির বিপরীতে চালু হয় মুসলমানদের দুই ঈদ। এ সম্পর্কে হাদিসে এসেছে," যে ব্যাক্তি অন্য কোন সম্প্রদায়ের সাথে সাদৃশ্য গ্রহন করে সে তাদের দলভুক্ত". তাই যেকোন নওরোজ যেমন: থার্টি ফার্স্ট নাইট, পহেলা বৈশাখ, কিনবা পহেলা মুহররম হোক, বিজাতীয় রিতি হিসেবে প্রত্যেকটি ইসলাম সম্পূর্ণ ভাবে নিষেধ করেছে।
এবার আসুন পহেলা বৈশাখে প্রচলিত কিছু মিথ্যা জানতে চেষ্টা করি::
১. অনেকেই দাবী করেন যে পহেলা বৈশাখ বাঙ্গালী সংস্কৃতির অংশ। অথচ এটা সৃষ্টি করেছে #মঙ্গোলীয়_রাজা_আকবর, যার ভাষা ছিলও #ফার্সি। সুতরাং এইটা বাঙ্গালী সঙ্গস্কৃতি কিভাবে হয়? কিনবা বাঙ্গালি সঙ্গস্কৃতির ধারক একজন ভিনদেশী হয়, সেটা আপনার বিবেক কেই বলুন।
২. আপনি আবেগে আবেগিত হয়ে বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙ্গালির হাজার বছরের অতিহ্য। মিথ্যা! মিথ্যা! মিথ্যা!! জানেন আপনি, জানাচ্ছেন আপনার ই পরবর্তী প্রজন্মকে।এ ঐতিহ্য হাজার বছরের পুরোনো নয় বরং ৪২৯ বছরের আগেরকার মাত্র।
৩. পহেলা বৈশাখ বা যে কোন নওরোজ ইসলামের দৃষ্টিতে পালন করা নিষেধ।
৪. পহেলা বৈশাখে হিন্দু, অগ্নি উপাসক, উপজাতি ও বৌদ্ধদের বিভিন্ন পূঁজা পার্বন থাকলেও, মুসলমানদের কোন উৎসব নেই।
৫. রমনার বটমূলে যে বৈশাখি মেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে তার সুচনা হয় ১৯৬৭ সাল থেকে। এর সুচনা কারি বাংলাদেশে স্বঘোষিত _নাস্তিক_ওয়াহিদুল_হক ও #সানজিদা খাতুন। উল্লেখ্য ওয়াহিদুল হকের মৃত্যুর পর তার লাশের সামনে কোরান শরীফ পাঠ এর বদলে গাওয়া হয় #রবীন্দ্র_সঙ্গীত, এবং লাশ দাফন না করে হাসপাতালে দিয়ে দেওয়া হয়।
৬. অনেকেই পহেলা বৈশাখ এর উপলক্ষয়ে ভাল খাবারের আয়োজন করে থাকেন। ভাবেন ঐ দিন ভালো খেলে সারা বছর ভালো খাওয়া হবে। নাউজুবিল্লাহ! অথচ ইসলামে ১০ ই মুহররম কে অধি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এবং আল্লাহর কাছে চাইতে বলা হয়েছে।
সুতরাং যারা আনন্দের জন্য, পবিত্র ইসলামের বিধি নিষেধ ত্যাগ করে পহেলা বৈশাখ পালন করে, তাদের মৃত্যুর কথা চিন্তা করা উচিত।
মৃত্যুর পর কবরে গিয়ে পহেলা বৈশাখ পালন সম্পর্কে কি জবাব দিবে সে ঐদিন ই রেডি করে ফেলা উচিত।