১৪ জুলাই বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন জোট ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের (একাংশ)। দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে রাজনৈতিক এই জোট ছাড়ার চারদিনের একে একে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের নেতা।
নিউজ পোর্টাল বাংলা ট্রিবিউন বলছে, ঈদুল আজহার পর মুক্তির এই তালিকা ধীরে-ধীরে আরও বাড়বে।
রাষ্ট্রের যে কোন নাগরিক এমনকী ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামিও বেকসুুর খালাস বা রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমতা প্রার্থণা করতে পারেন, সংবিধান সেই অধিকার দিয়েছে। তবে বিষয়টা খটকা তখনই লাগলো, যখন গণমাধ্যমে উঠে আসে অমুক দল আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে তমুক বিরোধী দল থেকে সরে দাঁড়ানোর পরপর তিনজন নেতা কারা মুক্তি পেয়েছেন। মুক্তির আশার সঞ্চার হচ্ছে অন্যদের মধ্যেও।
কে জামিনে মুক্তি পাবেন, কে কারাগারে থাকবেন; সেসব নির্ধারণ করে দেয়ার এখতিয়ার স্বয়ং আদালতের। এখানে রাজনৈতিক দল কিংবা ধনী-গরীব সবাই সমান। তাহলে বিএনপি জোট ছাড়ার সঙ্গে রাতারাতি জমিয়তে নেতাদের মুক্তির মানেটা আমার কাছে ঘুরপাক খাচ্ছে?
গত এপ্রিলে হেফাজতে ইসলামের মামলায় গ্রেপ্তার হন- জমিয়তের কেন্দ্রীয়সহ সভাপতি ও ময়মনসিংহ জেলা সভাপতি খালিদ সাইফুল্লাহ সাদী, যুগ্ম মহাসচিব ও কিশোরগঞ্জ জেলা সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ জামি, ছাত্র জমিয়তের কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল্লাহ আল মামুন, যারা জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১৪