মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মুনাফিকের স্থান হবে জাহান্নামের অতল তলে।”
মওদুদীবাদী, সন্ত্রাসী জামাত শিবির যে নিফাক্বীতে পরিপূর্ণ তা বহুবার প্রমাণিত হয়েছে। আর এবার আরো ভালো করে প্রমাণিত হলো, দেইল্লা রাজাকারের ফাঁসির রায়ের পর।
দেইল্লা রাজাকার সে যে শুধু একজন খুনি তা নয়, বরং সে চরম ফাসিক ও গুমরাহ। কারণ, সে নারী নেতৃত্ব হারাম ঘোষণা দিয়েও নারীর আঁচলের নিচে স্থান নিয়েছে। পর্দা পালন করা ফরয বলেও চরম বেপর্দা হয়েছে। এছাড়াও আরো বহু হারাম কাজ এবং পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কাজের সাথে সে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িত।
অথচ সেই লোকটার জন্যই জামাত শিবির আজ সারাদেশে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যে তা-ব চালিয়েছিলো তার চেয়েও বেশি তা-ব চালাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
অথচ কিছুদিন আগে সরকার যখন সংবিধানে ‘মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস’ এ শব্দগুলো বাদ দিয়ে দেয়, তখন কিন্তু তারা টু-শব্দও করেনি। এতে কি এটাই প্রমাণিত হয় না যে, তাদের অন্তরে মহান আল্লাহ পাক উনার ও সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার চেয়ে গুমরাহ ফাসিক ও রাজাকার সাঈদীর মুহব্বত বেশি! নাউযুবিল্লাহ!
এরপরও তারা কি করে নিজেদেরকে ইসলামী দল দাবি করতে পারে? মূলত, তাদের এ দাবি সম্পূর্ণই মিথ্যা।