বাংলায় একখান কথা আছে চোরের মায়ের বড় গলা। সেই বড় গলা যে কত বড় তা এখন বোঝা যাচ্ছে জিরাফের কন্ঠ কি আর বড় এ গলা উচ্চতায় তার চেয়ে বেশি আর গুনে মাইক ছাড়া ও অনেক বাড়া।
দেশে সিনেমা, নাটক অভিনেতা ,প্রযোজক এবং হ্ল মালিকেরা ধনুক ভাঙ্গা পণ করেছেন তারা বেচে থাকতে আর আম্লিগে ভোট দিবেনা , কারন তাদের পেটে প্রতিনিয়ত এই সরকার লাথি মেরে যাচ্ছেন, তারা এত পরিমানে নাটক কৌতুক দেশে মঞ্চায়িত করে যাচ্ছে ফলে পয়সা খরচ করে মানুষ আর নাটক সিনেমা দেখেনা,
হাচিনা বিবি একবার বলে ছিলেন ক্ষমতায় গেলে আর হরতাল দেবেনা সেদিন আমার দাদুর মুচকি হাসি পেয়েছিল দাদি মারা যাবার পর দাদার মুখে হাসি ফোটানোর জন্য শেখের বেডিরে ধন্যবাদ দিয়েছিলাম আর সেদিন যখন বলেছিল বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুর দুর্নীতির প্রমান না দিলে তাদের ঋন নেবেনা তখন মনে হয়েছিল খামাখা প্রধান মন্ত্রীরে বাচাল কয় তিনিতো দেশের সম্মান বাচানোর জন্য সাহসি ভুমিকা নিয়েছেন কিন্তু আজ ও যখন তার সাঙ্গ পাংগ রা দেশের সম্মান বাচানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন তাদের কথা বার্তা শুনে দাদুর হাসি সেই যে শুরু হয়েছে আর থামছেই না।
কিন্তু আমি নাকি পেচামুখো মানুষ আমার কাতুকুতু দিলেও হাসি পাইনা, তবে আবালভাড়দের ভাড়ামি দেখে আমার একটা ঘটনা মনে পড়ে গেলো।
মহল্লার মুরুব্বিরা এক গৃহকর্তার কাছে অভিযোগ এনেছে, আপনার ছেলেকে কাল রমনা হোটেলের ভিতরে আকাম করতে দেখা গেছে।
গৃহকর্তাঃ হতেই পারেনা , অসম্ভব, আপনি প্রমান দিতে না পারলে আপনার মেয়ের সাথে আমার ছেলের বিয়ে ক্যানসেল।
হবু বেয়াই এবং অন্যান্যরা বিরস বদনে ফিরে গেল।
বউঃ এই শোনো তোমার ছেলে কিন্তু একটু খারাপ হইছে কাযের ছেমরি টাও সেদিন কি একটা বলতে চাইছিল।
গৃহকর্তাঃ কাজের ছেমড়ি যা বলে বলুক আমার ছেলে ঐ হোটেলে যাইতেই পারেনা কারন আমার আর খোকার জন্য পাশের হোটেলে বাৎসরিক মেম্বারশিপ করা আছে, যেকোন মাল ফ্রি আর আমার ছেলে কিনা যাবে ঐ নোংরা হোটেলে।
ইম্পসিবল, অসম্ভব, হতেই পারেনা, বিশ্বাস ই করিনা. ঈশ্বর কইলেই করিনা।.।.।.।.।.।.।.।.।.।