রাজশাহী বিমানবন্দরে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে তামান্না রহমান নামের এক প্রশিক্ষণার্থী নিহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তি হলেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) শাহেদ কামাল। বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানটি বাংলাদেশ ফ্লাইং একাডেমি'র।
প্রশিক্ষণ বিমানটি উড্ডয়নের পরপরই বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকে ১৫-২০ হাত দূরে আছড়ে পড়ে এবং সঙ্গে সঙ্গে এতে আগুন ধরে যায়। আগুন ধরে যাওয়া বিমানের ভেতর থেকে তামান্না রহমান ‘আমাকে বাঁচান’ বলে চিৎকার করছিলেন ও হাতের ইশারায় কাছে যেতে অনুরোধ করছিলেন। আগুনের কারনে তাকে বের করা যায়নি।শাহেদ কামাল বিমানের জানালার কাচ ভেঙে বেরিয়ে এলে তাঁকে টেনে বের করে আনা হয়।
আমরা যারা এই পেশায় জড়িত তাদের প্রতিদিন টা শুরু হয় না ফেরার আশংকা নিয়ে।যদি ফিরে আসি তাহলে ভাবি আজ থেকে শুরু হল নতুন জীবন। আর প্রতিবার ফিরেআসি বলে ভাবি নাহ্ আমার কিছু হবে না। এটা যে সত্য নয় তা মনে করিয়ে দেবার জন্যই মাঝে মাঝেই ঘটে এরকম দূর্ঘটনা। হয়তো আমিও ফিরবো না একদিন।
তামান্না বয়সে তরুন। নিশ্চয়ই বাবা মা অপেক্ষা করছিল কখন মেয়ে ফিরবে। পাইলট পেশায় পাঠানোর আগে তারা কখোনো কি ভেবেছিল তাদের মেয়ে ফিরবে কয়লা হিসাবে ?
শাহেদ ভাই কে যারা চিনেন তারা জানেন তিনি নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ান।অসম্ভব বন্ধুবৎসল আর অদ্ভুত ক্ষ্যাপাটে স্বভাবের মানুষ তিনি। অন্যের বিপদে তিনি থাকেন সবার আগে। জুনিয়রদের কাছে তিনি প্রবাদপ্রতিম। অথচ সারা শরীর পুড়ে তিনি এখন হাসপাতালে।
শাহেদ ভাই ফিরে আসুন। ফিরে আসুন শোভা আভা দের মাঝে।
আমাদের কে দেবার আপনার অনেক কিছু আছে।রাজশাহী বিমানবন্দরে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে তামান্না রহমান নামের এক প্রশিক্ষণার্থী নিহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তি হলেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) শাহেদ কামাল। বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানটি বাংলাদেশ ফ্লাইং একাডেমি'র।
প্রশিক্ষণ বিমানটি উড্ডয়নের পরপরই বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকে ১৫-২০ হাত দূরে আছড়ে পড়ে এবং সঙ্গে সঙ্গে এতে আগুন ধরে যায়। আগুন ধরে যাওয়া বিমানের ভেতর থেকে তামান্না রহমান ‘আমাকে বাঁচান’ বলে চিৎকার করছিলেন ও হাতের ইশারায় কাছে যেতে অনুরোধ করছিলেন। আগুনের কারনে তাকে বের করা যায়নি।শাহেদ কামাল বিমানের জানালার কাচ ভেঙে বেরিয়ে এলে তাঁকে টেনে বের করে আনা হয়।
আমরা যারা এই পেশায় জড়িত তাদের প্রতিদিন টা শুরু হয় না ফেরার আশংকা নিয়ে।যদি ফিরে আসি তাহলে ভাবি আজ থেকে শুরু হল নতুন জীবন। আর প্রতিবার ফিরেআসি বলে ভাবি নাহ্ আমার কিছু হবে না। এটা যে সত্য নয় তা মনে করিয়ে দেবার জন্যই মাঝে মাঝেই ঘটে এরকম দূর্ঘটনা। হয়তো আমিও ফিরবো না একদিন।
তামান্না বয়সে তরুন। নিশ্চয়ই বাবা মা অপেক্ষা করছিল কখন মেয়ে ফিরবে। পাইলট পেশায় পাঠানোর আগে তারা কখোনো কি ভেবেছিল তাদের মেয়ে ফিরবে কয়লা হিসাবে ?
শাহেদ ভাই কে যারা চিনেন তারা জানেন তিনি নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ান।অসম্ভব বন্ধুবৎসল আর অদ্ভুত ক্ষ্যাপাটে স্বভাবের মানুষ তিনি। অন্যের বিপদে তিনি থাকেন সবার আগে। জুনিয়রদের কাছে তিনি প্রবাদপ্রতিম। অথচ সারা শরীর পুড়ে তিনি এখন হাসপাতালে।
শাহেদ ভাই ফিরে আসুন। ফিরে আসুন শোভা আভা দের মাঝে।
আমাদের কে দেবার আপনার অনেক কিছু আছে।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০১