তাহলে কি ভারত বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়ে গেলো!
আবরার কথা বলেছিলো ভারত এর বাংলাদেশ চুষে খাওয়ার বিরুদ্ধে, আর এজন্যই তাকে শহীদ হতে হলো, আর তার জন্য অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগ এর উপর, এখনো অভিযোগ এজন্যই বলছি, কারন প্রমাণ থাকলেও তা অফিসিয়ালি ডিক্লেয়ার না হলে আমরা তাদের দোষী বললে আবার কোন বিপদে পরি কে যানে! কারন, তারাতো ক্ষমতাশালী দলের, লজ্জা লাগে যেই ছাত্রলীগ দেশের বড় বড় ইতিহাস এর সাথে জড়িত তারা এরকম কাজ করতে পারে, তারা কার আশকারায় এসব কাজ করে? তাদের আগে বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করাতে হবে।
মানলাম শিবির সন্দেহে আবরার কে মারা হয়েছে, আহিবির কি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ কোন ছাত্র সংগঠন? কে আদেশ দিলো তাদের শিবির মারতে। তারাও এই দেশের সন্তান তারা ভিন্ন মতের থাকতে পারে দেশবিরোধী কোন কাজ করলে তাদের আইনের আওতায় আনুক প্রশাসন, আমি আপনি কে তাদের মারার?
দেশটা কিন্তু স্বাধীনতার যুদ্ধ করেছিলো কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে, সেই অধিকার কথায় আজ??
তাহলে কেনো যুদ্ধ করেছিলেন আমাদের বাবা/দাদা/ভাই/বোনেরা?
আর ভারত কি সাহায্য করেছিলেন আমাদের চুষে খাওয়ার জন্য?
প্রশ্নটা রেখে গেলাম।
এখনো সময় হয়নি অত্যাচারীর বিরোদ্ধে আরো একটি যুদ্ধ করার?
কবে ফিরে পাবো আমাদের সত্যিকারের স্বাধীনতা??????