সীতাকুণ্ডে যুবলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০: সীতাকুণ্ডের বড়দারোগারহাট বাজারে যুবলীগ নেতা ও স্থানীয় সন্ত্রাসী ইসলাম ও হারুন গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে মহিলাসহ ১০ জন আহত হয়েছে। এ ব্যাপারে সীতাকুণ্ড থানায় দ্রুত বিচার আইনে একটি মামলা হয়েছে।
সূত্র জানায়, গত শুক্রবার বিকালে বড়দারোগারহাট বাজারে ইসলাম গ্রুপের সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা রনি, শিমুল, রুবেল, খোকন, ইসলাম, এমদাত, মঞ্জু, শাহাব উদ্দিন, পায়েল, নুরুল ইসলাম, বাবলুসহ বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসী হারুনের লোকজনের ওপর হামলা চালায়। হারুনের ছোট ভাই সাইফুলকে চাইনিজ কুড়াল ও কিরিচ দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপায়। আহতদের চিত্কারে বাজারের লোকজন এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। এ সময় পুরো বড়দারোগারহাট বাজারে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে ব্যবসায়ীরা দোকানপাট বন্ধ করে দেয়। এলাকাবাসী আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে সীতাকুণ্ড হাসপাতালে, পরে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করান। আহতদের মধ্যে যুবলীগ নেতা সাইফুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। এদিকে সাইফুলের ওপর হামলার খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে বিকাল ৫টায় তার ভাই হারুন ও আফছার মেম্বারসহ কয়েকশ’ লোক বড়দারোগাহাট বাজারে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে অবস্থান নেয়। এ সময় তারা ৮-১০টি গাড়ি ভাংচুর করে এবং মহাসড়কে ব্যারিকেড দিলে প্রায় একঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এদিকে রাতে হারুন গ্রুপের লোকজন ইসলাম গ্রুপের এমদাদকে একা পেয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। তাকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। তার একটি পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলে সীতাকুণ্ড হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
-----
আমাদের বাজারের ঘটনা। হারুন আমাদের সাথে পড়ত।হারুনের বাপ মদদি । সাইফুল পোলাটার কথা কি আর কমু।
রুবেইল্ল্যারে নেংটু দেখছি । কয়েক বছর আগে এক মেয়েরে বিয়া কইরা ফেলছে ভাগায়া। খোকইন্যারে একটা গুসি দিলে আরেকটা গুসি দেওয়ার জন্য খুঁজে পাওয়া যাবেনা।
যাদের যুবলীগ নেতা বলে নিউজ হয়েছে তাদের ৯০ভাগই গাড়ির হেল্পার,কন্টাকার।রাইত হলে মদ গাঞ্জা খাইয়া মাতলামি করে
কুত্তার ছা গুলার জন্য আমাদের এলাকার শান্তি শেষ। রাইত হলে দোকানের পাশে জোরে জোরে গান বাজায়
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:২৪