সামরিক শাসনের ক্লান্তি নিয়ে এরশাদের চার বছর দেশশাসনের অতিষ্ঠে জনগন যখন তীব্র আন্দলন মুখি। এরশাদের শাসন কুরছি যখন ভিত নড়ে উঠছিল। গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে জনগন কে একিভুত করতে হাসিনা লালদিঘির ময়দানে ১৯৮৬ সালে ঘোষণা দিলেন, "এরশাদের অধীনে যদি আমি নিরবাচনে যায় তবে আমি হব বিশ্ব বেঈমান। কিন্তু মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হাসিনা নিচের মত বদলিয়ে নির্বাচনে গিয়ে সামরিক শোষণের কাল কে আরও ৪ বছর দিরঘায়িত করেছিলেন, সাথে সাথে এরশাদ কে দিলেন শাসনের বৈধতা।
হাসিনার সেই ঋণ কে আজ এরশাদ আজ পরিশোধ করার একটা সোনালি সুযোগ পেয়ে গেলেন ঠিক একই রকম দুর্ঘটনার মধ্য দিয়ে। ২৯ অক্টোবর এরশাদ বলেছিলেন, বিরোধী দল নির্বাচনে গেলে আমরা নির্বাচনে যাব না। আমরা যদি আজ নির্বাচনে যায় তবে জনগন আমাকে থুথু দেবে।
কিন্তু এরশদের তাঁতে কি আসে যায়? ঋণের বোঝা তো আর সারাজীবন টানতে পারবেন না, তাছাড়া ঋণ পরিশোধ করার তো একটা পরিবেশ পেতে হবে নাকি?
এই হল সেই সুবর্ণ সুযোগ, যেভাবে হাসিনা এরশাদের অবৈধ সরকার কে বৈধতা দেবার জন্য জাতীয় বেঈমান পর্যন্ত হলছিলেন!
আজ কেন এরশাদ তাহলে পারবেন না জনগন থুথু হজম করে হাসিনা সরকার কে বৈধতা দিতে,
জয় হ এরশদ!!!!!!!