মাঝরাতে আঁধারের ফাঁক গলে বাতাসে ভর করে-
ভেসে আসে করুন সুর কোনো এক বালিকার চিৎকারে।
মানুষের রুপে কোন্ অসভ্য জানোয়ার-জোর করে,
লুটে নিলো সম্ভ্রম,নারীত্বের অপমান পবিত্র এ ধরনীপরে।
বোবা কান্না হতাশায় নিয়ত সে মরে যায়-
ধিক্কার জানায় তার ক্ষোভে ভরা গোঙ্গানিতে।
মাতৃদুগ্ধ পান করে জন্মে কোনো মায়ের উদরে-
কেমনে সে পুরুষ জাতি অন্য মাকে ধর্ষন করে?!
শিশু আর কিশোরী তরুনী বা ঘরনী-
নববধু যুবতী বৃদ্ধা কোনো জননী,
আছে মহা বিপদে-হায়েনাদের দাপটে-
নিজেকে লুকিয়ে রাখে দরজার কপাটে।
চলন্ত বাসে কিম্বা কলেজের রাস্তায়-
বখাটেদের যাতনায় পথ চলা ভারি দায়।
নারী আজ পন্য লোলুপের দৃষ্টিতে,
লুটে নিতে ইজ্জত আছে ওরা ওৎ পেতে।
স্নেহময়ী জননী আর আদরিনী ভগিনী-
প্রেয়সী যে প্রেমিকা সেতো অতি প্রিয় সঙ্গিনী।
কেমনে রাখবে আস্থা বন্ধুত্বের বাঁধনে-
বিশ্বাসকে পুঁজি করে ক্ষতি করে গোপনে।
ওরা উগ্র ওরা নরাধম-পুরুষ নামের কলংক-
ওরা পিশাচ ওরা মানুষ নামের মুর্তিমান আতংক!
আমি ঘৃনা করি-ওদের মুখে থুথু দেই,ওরা ধর্ষক-
সমাজের বুকে ঠাঁই নাই-কামনা করি ওদের ফাঁসি হোক।