আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শান উনার বিরোধিতাকারীদের জঘন্য চরিত্র সম্পর্কে স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন: “সে (ওলীদ বিন মুগীরা) মিথ্যে শপথকারী, অপমানিত, নিন্দাকারী, পরের দোষ বর্ণনাকারী, চোগলখোর, সৎকাজে নিষেধকারী, সীমা লঙ্ঘনকারী, পাপিষ্ঠ, বদ-চরিত্র এবং অধিকন্তু সে অবৈধ সন্তান।” (পবিত্র সূরা ক্বলম শরীফ : আয়াত শরীফ ১০-১৩)
মূলত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক জাত পাক উনার সাথে সম্পৃক্ত হচ্ছে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার বিষয়টি। আর তাই এই মুবারক বিষয় উনার বিরোধিতাকারীও হচ্ছে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারই বিরোধিতাকারী। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
সেই বিয়ষটি দেখা যাচ্ছে, যারা সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরোধিতা করে তাদের প্রত্যেকেই জঘন্য চরিত্র প্রকাশ পেয়েছে অথবা পাচ্ছে। বর্তমান সময়ে মুবারক সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার বিরোধিতা করে থাকে জামাতী-দেওবন্দী-কওমী-হেফাজতি-ওহাবী গোষ্ঠীরা, যাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি একেবারেই স্পষ্ট। এদের প্রত্যেকেই হারাম গণতন্ত্র, ছবি, সন্ত্রাসবাদিতা, নারী নের্তৃত্ব, বেপর্দা-বেহায়া, জনগণের সম্পদ ধ্বংস, হরতাল, অবরোধ, লুটপাট, নারী কেলেঙ্কারী, জালিয়াতিসহ অগণিত হারাম কাজের সাথে প্রকাশ্যে সম্পৃক্ত হয়েছে। এদের প্রত্যেকের মধ্যে প্রকাশ্যে ওয়ালিদ বিন মুগীরা প্রথম ৯টি বদগুণ বিদ্যমান রয়েছে। যেহেতু পবিত্র কাল্লামুল্লাহ শরীফ মিথ্যা হতে পারে না, তাই খোঁজ নিলে অনেকের মধ্যে শেষ বৈশিষ্ট্যটিও পাওয়া যেতে পারে।