তোর জন্যই তো তৃঞ্চাবোনা
মেঘ ধিয়ানে,
তৃঞ্চায় কাতর চাতক চাতকি।
বসন্তের সৌম্য সারথি, ভালোবাসা! আবার ফিরে গেল
তপ্তধ্যানে মগ্ন রৌদ্র খোরা শরীরে চেপে
মৌনতা ধিয়ানে
স্বপ্ন পুনঃজন্মে; প্রেম ভিক্ষা চেয়ে
দাঁড়িয়ে সমুখে, বেবাগি অচেনা পথিক।
কি চাও তুমি? এমন রৌদ্রপোড়া বোশেখে
চন্দন জোছনা গুলে; চুঁয়ে পরে রাতভর
মেইয়ে যায়, নেতিয়ে পরে জোছনা বিভাস।
কাঙাল হাওয়া,
সেও মেঘের জন্য হ্যাপিত্তেস করে
আয়, আয় না দল বেঁধে মাথার উপর জটলা কর!
চন্দন বোশেখে;
তোর নামেই ব্যঙদের বিয়ে বিয়ে খেলা।
তোর জন্যই তো তৃঞ্চাবোনা
অপেক্ষার প্রহর গুনে গুনে পথিক সাঁঝ যায়রে ডুবে
চন্দ্রন কুস্তরী ঘ্রাণ; সে তো তোরই প্রেম বাসনা
ফিরবে ফিরবে বলে মুকুন্দ ফুল ঝরে
কখন যে লজ্জ্বাবতী চুপসে গেছে? একটু খানি ছোঁয়ায়;
ক্ষমা করো প্রেম! প্রবঞ্চনায় স্বপ্ন বাসনা।
১৪২৩/২৯,বৈশাখ/গ্রীষ্মকাল।