somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দুই যোগ দুই চার , ড. আসিফ নজরুল

১৩ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত আমার প্রিয় একজন রাজনীতিক ছিলেন। কারণ, তিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। কারণ এটিও যে, আমি গণপরিষদ বিতর্ক আদ্যোপান্ত পড়েছি। তিনি তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সংসদ এবং পরে এরশাদবিরোধী আন্দোলনেও অসামান্য ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনি সেসব বিরলপ্রায় রাজনীতিবিদদের একজন, যিনি প্রকৃত অর্থে জ্ঞানী একজন মানুষ। তাঁর রসাত্মক তির্যক মন্তব্য করার ক্ষমতাও অসাধারণ।

আমরা যারা সরকারের ‘ভুল ধরা’ পার্টি, তারা তাই তিনি মন্ত্রিসভায় নেই কেন এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করেছি। তিনি ও ওবায়দুল কাদের মন্ত্রী হওয়ার পর উচ্ছ্বসিত হয়েছি এবং এই আশাবাদ ব্যক্ত করেছি যে তাঁরা ভালো কিছু উদাহরণ তৈরি করবেন। শেয়ারবাজার ঠিক করার জন্য যখন সবচেয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তিটি দায়িত্ব পেল, তিনি তখন ‘শুঁটকির মার্কেটে বিড়াল চৌকিদার’ মন্তব্য করেছিলেন। রেলওয়েতে দুর্নীতির কালো বিড়ালকে ধরার সাহসী মন্তব্য করেও তিনি প্রশংসিত হয়েছিলেন।

তাঁর মতো মানুষ কোনো নোংরা বিতর্কে জড়িয়ে পড়বেন না—এই প্রত্যয় অনেকের ছিল। ১০ এপ্রিল সুরঞ্জিতের এপিএসের গাড়িতে ৭০ লাখ টাকা উদ্ধারের ঘটনায় তাই আমাদের দুঃখ পাওয়ার কারণ আছে। বাংলাদেশের বহু নাগরিকের মতো আমাদের কিছু যৌক্তিক প্রশ্ন তোলারও অধিকার রয়েছে।

২.
১০ এপ্রিলের প্রতিটি ঘটনা অত্যন্ত রহস্যপূর্ণ এবং স্পস্টভাবে দুর্নীতির ইঙ্গিতবাহী। প্রথমত, ৭০ লাখ টাকা নিয়ে মধ্যরাতে মন্ত্রীর এপিএস রেলওয়ের জিএম (পূর্ব) এবং নিরাপত্তা কর্মকর্তাকে নিয়ে মন্ত্রীর বাড়িতে যাচ্ছিলেন। এই টাকা কার? মন্ত্রীর এপিএস বলেছেন, তাঁর শ্যালকের টাকা এটি। শ্যালকের যদি হয়, তিনি এই টাকা কোথায় পেলেন, এটি নিয়ে এপিএস মন্ত্রীর বাড়িতে কেন যাচ্ছিলেন? মধ্যরাতে কোনো ব্যাংকের শাখা টাকা জমা নেওয়ার জন্য খোলা থাকে না, কোনো দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকে না। এই টাকা স্পষ্টতই একজনের কাছে থেকে আরেকজনের কাছে স্থানান্তরের জন্য নেওয়া। গাড়ির গন্তব্য যদি মন্ত্রীর বাড়ি হয়, তাহলে সেই আরেকজন কি তিনিই নন?

দ্বিতীয়ত, মন্ত্রীর এপিএসের ড্রাইভার হঠাৎ গাড়ি বিজিবির জিগাতলা গেটে ঢুকিয়ে গাড়িতে অবৈধ টাকা আছে বলে শোরগোল তোলেন। বিজিবি গাড়ি তল্লাশি করে টাকা পায়। এরপর বিজিবি কেন শুধু ড্রাইভারকে আটক রেখে বাকিদের ছেড়ে দিল, বাকিদের ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ বা অনুরোধ কে করেছিল? বিজিবি কেন এত বড় একটি ঘটনা পুলিশের কাছে রিপোর্ট করল না, কেন এই ঘটনায় কোনো মামলা হলো না? সারা দেশ যখন এই টাকা উদ্ধারের ঘটনা জেনে গেল, তখন বিজিবির প্রধান কী করে সাংবাদিকদের বলেন, টাকার ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না? ডিসিপ্লিনারি ফোর্স হিসেবে বিজিবির প্রবেশদ্বারে এত বড় একটি ঘটনা ঘটার পর তিনি কেন এটি একটি ভুল-বোঝাবুঝি বলে এড়িয়ে যেতে চাইলেন। খুব ক্ষমতাধর কোনো ব্যক্তির নির্দেশ ছাড়া বিজিবির প্রধান কি এ রকম ধামাচাপা দেওয়া কথা বলতে পারেন?

তৃতীয়ত এবং সবচেয়ে মারাত্মক যেটি তা হলো, কোনো তদন্ত ছাড়াই এপিএসের পক্ষে মন্ত্রীর সাফাই এবং ড্রাইভারের বিরুদ্ধে উদ্ভট অভিযোগ তোলা। এপিএসের কাছে এত টাকা কোথা থেকে এল, সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন, ‘এটি তার ব্যক্তিগত টাকা।’ অথচ এপিএস বহু পত্রিকায় দেওয়া সাক্ষাৎকারে দাবি করেছেন, এটি তাঁর প্রবাসী শ্যালকের টাকা। সুরঞ্জিতের মতে, ব্যক্তিগত টাকা নিয়ে চলাফেরার অধিকার সবার আছে। ‘ব্যক্তিগত টাকা নিয়ে’ এই চলাফেরা ছিল তাঁর বাড়ির উদ্দেশে, সাংবাদিকেরা পরের দিন এই প্রশ্ন করলে তিনি মরিয়াভাবে তা অস্বীকার করেছেন। অথচ টাকা বহনকারী গাড়ির তিনজন যাত্রীই বলেছেন, তাঁরা মন্ত্রীর বাড়িতে যাচ্ছিলেন।

সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সবচেয়ে বিতর্কিত মন্তব্য হচ্ছে এটি যে, তাঁর এপিএসকে ব্ল্যাকমেইল ও হাইজ্যাক করার জন্য গাড়িচালক বিজিবির সদর দপ্তরে ঢুকে পড়ে। তিনি যদি প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণে পাঠকদের মতামত পড়তেন, তাহলে খুবই লজ্জিত হতেন এমন আষাঢ়ে গল্প ফাঁদার জন্য। প্রথম আলোর বহু পাঠক এ প্রশ্ন করেছেন যে ব্ল্যাকমেইল ও হাইজ্যাক করার জন্য কোনো নিরস্ত্র গাড়িচালক তিনজন ক্ষমতাশালী ব্যক্তিকে নিয়ে সশস্ত্র অবস্থায় থাকা সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে কেন ঢুকে পড়বে? আমি নিজে অবাক হয়ে ভেবেছি কতটা বিচলিত ও কিংকর্তব্যবিমূঢ় হলে বাকচাতুর্যে অনন্য একজন ব্যক্তি এমন আবোল-তাবোল কথা বলতে পারেন। দুর্নীতি বা নিয়োগ-বাণিজ্যে যদি অন্যরা জড়িত হন, তাহলে তিনি তা জানার চেষ্টা করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে কঠিন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলবেন। তিনি তা না করে তাঁদের রক্ষার জন্য একজন সাধারণ ড্রাইভারকে কেন অভিযুক্ত করবেন?

সুরঞ্জিতের এপিএস রাজনৈতিকভাবে নিয়োগ পাওয়া। এসব পদে মন্ত্রীর ইচ্ছায় তাঁর একান্ত অনুগত ব্যক্তিদের নিয়োগ দেওয়া হয়। ১০ এপ্রিলের ঘটনা সম্পর্কে তিনি বিভিন্ন গণমাধ্যমে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা চরম স্ববিরোধিতাপূর্ণ। তাঁর বক্তব্যের সঙ্গে রেলওয়ের জিএম এবং নিরাপত্তা কর্মকর্তার বক্তব্যেও প্রচুর গরমিল রয়েছে। এই মিথ্যাচারী এবং পত্রপত্রিকার রিপোর্ট অনুসারে হঠাৎ বিত্তশালী ব্যক্তিকে রক্ষার দায় তিনি কেন অনুভব করেছিলেন?

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হচ্ছে, গাড়িচালকের পরিণতি। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ছেড়ে দিয়ে অভিযোগকারী এই ব্যক্তিকে এখন পর্যন্ত আটক করে রাখা হয়েছে। তাঁকে যদি আটক না করা হয়, তাহলে তিনি কোথায় আছেন এখন? প্রথম আলোর কিছু পাঠক অভিযোগ করেছেন, তাঁকে হয়তো ‘জজ মিয়া’ বানানোর চেষ্টা হবে একসময়। আমার আশঙ্কা, তাঁকে হয়তো একসময় সাংবাদিকদের সামনে এনে স্বীকার করানো হবে, অন্য কারও কোনো দোষ নেই, তিনিই মাথা গরম করে এই কাজটি করেছিলেন। কিংবা আরও বহু ঘটনার মতো এখানেও তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করা হবে। একসময় হয়তো বলা হবে, এটিও সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের একটি যড়যন্ত্র চক্রান্ত!

এসবই আমাদের আশঙ্কা। কিন্তু প্রমাণিত খুনিদের ক্ষমা, গণহারে নিজেদের বিরুদ্ধে সব দুর্নীতির মামলা প্রত্যাহার, খুনের ঘটনায় সবচেয়ে সন্দেহভাজনকে আসামি না করা, শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির নায়কদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া, সন্দেহজনক কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র সম্পর্কে আগে থেকেই দায়মুক্তি আইন গ্রহণসহ বর্তমান সরকার বিভিন্নভাবে নিজেদের যে দায়মুক্তির ধারা সৃষ্টি করেছে, তাতে এমন সন্দেহ হওয়া কি স্বাভাবিক নয়?

৩.
সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এপিএসের গাড়িতে টাকা উদ্ধারের ঘটনার পর অধিকাংশ পত্রপত্রিকায় যেসব তথ্য এসেছে, তা একত্র করলে সকল সন্দেহের তির মন্ত্রীর দিকে যাবে। এই মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতি আছে, মন্ত্রী একাধিকবার এটি বলেছেন, সাড়ে সাত হাজার পদে নিয়োগের জন্য সাধারণ মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা নিয়োগ-বাণিজ্য হয়েছে, এই অভিযোগ করেছেন স্বয়ং সরকারি দলের সাংসদসহ বহু মহল, নিয়োগ-বাণিজ্যে টাকা তোলার জন্য যাকে দায়ী করা হচ্ছে, সেই রেলওয়ের জিএম (পূর্ব) যে ঘুষখোর, তাঁর রেকর্ডকৃত বর্ণনা প্রথম আলো কালকে ছেপে দিয়েছে, এপিএস নিজে যে আরেক দুর্নীতিবাজ, তা পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত তাঁর হঠাৎ করে বিশাল সম্পদশালী হওয়ার বিবরণ থেকে আঁচ করা যায়, এই দুজন দুর্নীতিবাজ ব্যক্তি নিয়োগ-বাণিজ্যের সময়টিতেই ৭০ লাখ টাকা নিয়ে মধ্যরাতে রেলমন্ত্রীর বাড়িতে যাচ্ছিলেন, টাকা পরিবহনের সুবিধার জন্য সংসদ সদস্যের স্টিকার লাগানো গাড়িটি ব্যবহার করা হচ্ছিল, রেলমন্ত্রী বিজিবি অফিস থেকে তাঁদের ছেড়ে দেওয়ার জন্য প্রভাব খাটিয়েছেন এবং এত বড় একটি ঘটনার জন্য এখনো কোনো মামলা করা হয়নি। এসব তথ্যে যা প্রতীয়মান হয়, তাতে পৃথিবীর যেকোনো প্রকৃত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে অভিযুক্ত মন্ত্রী পদত্যাগ করতে বাধ্য হতেন (এমনকি সরকারকেই হয়তো পদত্যাগ করতে বাধ্য হতে হতো) এবং তাঁকে বিচারের সম্মুখীন হতে হতো।

আমাদের দেশে কি তা হবে? হবে না। এই ঘটনার কি সুষ্ঠু তদন্ত হবে? সেটিও খুব সম্ভবত হবে না। এই ঘটনার তদন্তের জন্য রেলমন্ত্রী হাস্যকর দুটো তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। বিরোধী দল তা প্রত্যাখ্যান করে দাবি করছে বিচার বিভাগীয় তদন্ত। দুদক বলছে তারা এটি তদন্ত করে দেখবে। আমাদের অভিজ্ঞতা বলে, এ দেশে ৪০ বছরে নানা ধরনের সরকার এসেছে। সরকারকে জবাবদিহির সম্মুখীন করার ক্ষমতা আছে এমন কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে (যেমন: আদালত, সংসদীয় কমিটি, দুদক, এনবিআর, মহাহিসাব নিরীক্ষক) ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় সরকারের কোনো মন্ত্রীর দুর্নীতি উন্মোচিত হয়েছে, এমন নজির বাংলাদেশে নেই। এমন বহু নজির ভারতে আছে, বর্তমানে পাকিস্তানেও উচ্চ আদালত ক্ষমতাসীন সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেছেন। বাংলাদেশে এসব ঘটে না। ক্ষমতায় থাকা সরকারের দুর্নীতি বা অন্যায়কে উন্মোচন করার পরিবর্তে এমন দায়িত্ব রয়েছে, এ ধরনের কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান বরং সরকারের সমালোচনাকারীদের নানাভাবে হেনস্তা করে, বিরোধী দলের ওপর খড়্গহস্ত হয়, জনগণের প্রতিবাদ করার অধিকারকে রুদ্ধ করে এবং এভাবে দুর্নীতি ও কুশাসনবান্ধব এক পরিবেশ দেশে গড়ে তোলে।

৪.
এখনো ভালো একটি নজির স্থাপন করতে পারেন স্বয়ং সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। যত বাণী তিনি এত বছর উচ্চারণ করেছেন, তা তিনি নিজে বিশ্বাস করে থাকলে তাঁর অবশ্যই পদত্যাগ করা উচিত। দুদককে তাঁরই আহ্বান করা উচিত তদন্তের জন্য, বিরোধী দলের সদস্যদের নিয়ে একটি সংসদীয় তদন্ত কমিটি গঠনের প্রস্তাব তাঁরই করা উচিত, নিজে পদত্যাগের আগে রেলওয়ের জিএমকে (পূর্ব) সাসপেন্ড করার আদেশ তাঁরই দেওয়া উচিত।

তাঁর কপাল সত্যিই খারাপ। রেলওয়ের মতো বা তার চেয়ে বড় দুর্নীতির আলামত আমরা পাই সরকারের অন্য কিছু কর্মকাণ্ডে। পদ্মা সেতু নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ করছে বিশ্বব্যাংকসহ কিছু দাতা প্রতিষ্ঠান। এ বিষয়ে তদন্তে কিছু সত্যতা পাওয়া গেছে বলে দাবি করছে কানাডা সরকার। শেয়ারবাজারে কোটি কোটি টাকা লোপাট করার প্রাথমিক প্রমাণ পেয়েছে সরকারের গঠিত কমিটি, কুইক রেন্টাল পদ্ধতিগতভাবে অস্বচ্ছ এবং দুর্নীতিবান্ধব এমন কথা বলছেন অনেকেই, কোটি কোটি টাকার নতুন ব্যাংক ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অনুমতি পাচ্ছে সরকারের লোকজন কোনো জ্ঞাত আয়ের যথেষ্ট উৎস ছাড়াই।

কোনটি সত্যি দুর্নীতি, কোনটি নয়, তা জানার মতো পরিস্থিতি দেশে নেই। তবে দুর্নীতির বহুল প্রচলিত সংজ্ঞা হচ্ছে অত্যন্ত ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের কোনো জবাবদিহি না থাকলে দুর্নীতি হবেই। দুই যোগ দুই চারের মতোই সরল অঙ্ক এটি। যত দিন পর্যন্ত অমিত ক্ষমতাশালী ব্যক্তিদের জবাবদিহি প্রতিষ্ঠিত করার কাজটি উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলো না সম্পন্ন করবে, তত দিন পর্যন্ত তাঁরা দুর্নীতি করছেন না, এটি বিশ্বাস করার কারণ নেই।

আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
[সূত্রঃ প্রথম আলো, ১৩/০৪/১২]
১২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

এখানে সেরা ইগো কার?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪






ব্লগারদের মাঝে কাদের ইগো জনিত সমস্যা আছে? ইগোককে আঘাত লাগলে কেউ কেউ আদিম রোমান শিল্ড ব্যবহার করে,নাহয় পুতিনের মত প্রটেকটেড বুলেটপ্রুফ গাড়ি ব্যবহার করে।ইগো আপনাকে কোথায় নিয়ে গিয়েছে, টের পেয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবং আপনারা যারা কবিতা শুনতে জানেন না।

লিখেছেন চারাগাছ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮

‘August is the cruelest month’ বিশ্বখ্যাত কবি টিএস এলিয়টের কালজয়ী কাব্যগ্রন্থ ‘The Westland’-র এ অমোঘ বাণী যে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এমন করে এক অনিবার্য নিয়তির মতো সত্য হয়ে উঠবে, তা বাঙালি... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মার্কিন নির্বাচনে এবার থাকছে বাংলা ব্যালট পেপার

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪


আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একমাত্র এশীয় ভাষা হিসাবে ব্যালট পেপারে স্থান করে নিল বাংলা।সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, নিউ ইয়র্ক প্রদেশের ব্যালট পেপারে অন্য ভাষার সঙ্গে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×