মুহাম্মদ (সঃ) এর বিরুদ্ধে কটুক্তি করায় মুসলমানরা সহিংশ হয়ে উঠেছে। কিন্তু এ যাবত কাবা শরীফের ব্লাক ষ্টোন অনেক বার চুরি হয়েছে। আল্লাহ তা ফিরিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহ কাবা শরীফ রক্ষা করবেন কেয়ামত পর্যন্ত। ইহুদি বা খ্রিষ্টানরা কাবা শরীফ দখল বা ক্ষতি করতে পারবে না। মুহাম্মদ (সঃ) এর মর্যাদাও কাবা শরীফের মত অক্ষুন্ন থাকবে।
উমাইয়া সেনাপতি আল হাজ্জাজ বিন ইউসুফ মক্কা দখল করে কাবা শরীফ ধংশ করে দেন। যুদ্ধ শেষ হলে আব্দুল মালিক ইবনে মারওয়ান ৬৯৩ সালে কাবা পুনঃনির্মান করেন।
হজ্বের সময় ৯৩০ সালে কারমাটিয়ানরা মক্কা আক্রমন করেন। মক্কার ব্লাক স্টোন হরন করে নিয়ে যায়। সে ব্লাক ষ্টোনের প্রতি চলে অনেক অবমাননা। ইতিহাসে তা লিপিবদ্ধ আছে। আব্বাসিয়রা ৯৫২ সালে তা পুনরুদ্ধার করে কাবা শরীফে পুনস্থাপন করেন।
১৬২৯ সালে বন্যা ও বৃষ্টিতে কাবা শরীফের দেওয়াল ধ্বসে পড়ে। এবং পার্শবর্তী মসজিদও ভেঙ্গে পড়ে। মুরাদের শাসনামলে পাথর দ্বারা পুনরায় নির্মান করা হয়। যার বর্তমান রূপ তিনি দেন।
এত সবের পরও মক্কার মর্যাদা সমুন্নত আছে। আল্লাহ তাআলা কথা দিয়েছেন।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৬