১) সব থেকে ভাল পথ হচ্ছে এপিএস ও মহাব্যাবস্থাপকের কাঁধে সব দুর্নীতির দায় দিয়ে নিজে পদত্যাগ করা। এবং পরবর্তীতে তদন্তের মাধ্যমে এপিএস ও মহাব্যাবস্থাপককে দোষী প্রমান করা। তা হলে তিনি মানুষের কাছে কিছুটা সহানুভুতি পেতে পারেন।
২) এপিএস ও ব্যাবস্থাপককে দিয়ে বলাতে হবে যে, তাঁরা ধরা পড়ার পর হিতাহিত ভুলে - বাঁচার আশায় - টাকা রক্ষার্থে - ভুল করে - মন্ত্রীর নাম বলেছিল যাতে বিজিবি তাঁদের ছেঁড়ে দেয়। মন্ত্রীর বাড়ীর দিকে তাঁরা যাচ্ছিলেন না। কারন মন্ত্রী এত রাতে জেগে থাকেন না!
৩) ঐ টাকা তাঁদের ব্যাক্তিগত টাকা। তাঁর স্বপক্ষে প্রমান উপস্থাপন করতে হবে। ব্যক্তিগত কাজে যে উদ্দেশ্যে ঐ টাকা নিয়ে রাত ১১ টায় যাচ্ছিলেন তাঁর স্বপক্ষে প্রমান উপস্থাপন করতে হবে।
এবং
৪) নতুন কাহিনী সৃষ্টির মাধ্যমে "বেনিফিট অব ডাউট" - তৈরি করতে হবে। যা ড্রাইভার, এপিএস ও ব্যাবস্থাপককে দিয়ে সমন্বিত ভাবে করতে হবে ও জনগনের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হতে হবে।
তবে এখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। এতসব তিনি করতে পারবেন বলে মনে হয় না।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০৪