**এক লোক: এই যে শুনেন, আপনি কি জানেন ,
বিয়ের আগে আপনার স্বামীর পিছনে সোনালী চুলের
এক গাধা টাইপের মেয়ে ঘুরঘুর করত?
মহিলাঃ জি, আমি এখন চুল কালো করে ফেলেছি।
**শিক্ষকঃ বল্টু বল্ তো ভাষা কাকে বলে?
বল্টুঃ স্যার মনের ভাব প্রকাশ করার মাধ্যমকেই ভাষা বলে,
শিক্ষকঃ আচ্ছা এই 'মনের ভাব প্রকাশ' এটা দ্বারা তুই কি বুঝিস?একটা উদাহরণ দে ।
বল্টুঃ ঐ ব্যাটা এই বেতটা ক্লাসে আনছস ক্যান!!? জানস না সরকার নিষেধ করছে!
**রাস্তাতে এক ফকির কে দেখে এক
মহিলা বলছে " এই তোমাকে কোথায়
যেন দেখছি মনে হচ্ছে!!"
ফকিরঃ হ্যাঁ ম্যাডাম কালকেই
না আপনে আমার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট
একসেপ্ট করলেন!!
আর আমার প্রোফাইল পিকচার এ
তো কমেন্ট ও দিসেন "So Sweet" ♥
**ফেসবুকে এক মেয়ে এক
ছেলেকে বলছে . . .
মেয়েঃ কি কর ?
ছেলেঃ শেভ করি ।
মেয়েঃ যখনই বলি তথনই শেভ কর !
দিনে কয়বার শেভ কর ?
ছেলেঃ ৩০-৪০ বার ।
মেয়েঃ ৩০-৪০ বার ! পাগল নাকি ?
ছেলেঃ না পাগল না . . .নাপিত ।
**(১৫+)বাসে প্রচণ্ড ভিড় । এক মেয়ের পিছনে এক ছোকড়া দাঁড়িয়েছে।
কিছুক্ষণ পর পিছন ফিরে মেয়ে ঠাস করে চড় মেরে বসল ছোকড়াকে!
"ফাজিল ! বারবার ধাক্কা খাইতাছে , নিজেই দাঁড়ানোর জায়গা পায় না আবার আরেকটারেও দাঁড় করাইয়া দিছে।"
**ব্যাচেলররা ভাবেঃ-
আহা !!
যারা বিয়ে করেছে তারা কত
ভাগ্যবান! :-|
আবার বিবাহিতরা ভাবেঃ-
আহা !! যারা ব্যাচেলর
তারা কত ভাগ্যবান! :-|
আসলে কোনটা ঠিক ???
দুটোই ঠিক !!
পার্থক্যটা সময়ে
বিবাহিতরা ভাবে দিনের বেলায়,
আর ব্যাচেলররা রাতে !!
**একটা গাধার বাচ্চা নিয়ে পল্টু ক্লাসে ঢুকেছে। শিক্ষক ক্লাসে গাধা দেখে রেগে অগ্নিশর্মা হয়ে বললেন, ‘কিরে পল্টু, ক্লাসে গাধা নিয়ে এসেছিস কেন?’
পল্টু মুখ কাঁচুমাঁচু করে বলল, "স্যার,আপনিই তো বলেছিলেন, আপনি এ জীবনে অনেক গাধাকে মানুষ করেছেন! তাই তো আমার এই গাধাটাকে মানুষ বানাতে আপনার কাছে নিয়ে এসেছি, স্যার।" পল্টুর উত্তর।
**:জেলীর সঙ্গে তোমার বাগদান
কি ভেঙে গেছে ?
: হ্যাঁ
: কেন ?
: ও আর আমাকে বিয়ে করতে চায় নি। আমার
টাকাপয়সা তো তেমন নেই।
: কেন তুমি তোমার ধনী চাচার কথা তাকে বল
নি ?
: বলেছি । তাই সে এখন আমার চাচি হয়েছে।
**বাবা: কিরে, তোর পরীক্ষার রেজাল্ট কী হলো?
ছেলে: আর বোলো না বাবা, হেডমাস্টার সাহেবের ছেলে ফেল করেছে।
বাবা: তুই পাস করেছিস তো?
ছেলে: ডাক্তার সাহেবের ছেলেও ফেল!
বাবা: আরে, তোর রেজাল্ট বল?
ছেলে: ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের ছেলে পর্যন্ত ফেল!
বাবা: আমি জানতে চাইছি, তোর রেজাল্ট কী?
ছেলে: আমি কোন ****র ছেলে যে পাস করব!??
**ছেলেঃ তুমি খুব সুন্দর একটা শাড়ি পড়েছ।
মেয়েঃ জি ধন্যবাদ।
ছেলেঃ লিপস্টিক এবং মেকআপও অনেকভাল করেছ।
মেয়েঃ জি ধন্যবাদ।
ছেলেঃ অনেক জমকালো গয়নাও পড়েছ সুন্দর করে
মেয়েঃ (একটু ভাব নিয়ে) ধন্যবাদ ভাইয়া।
ছেলেঃ তবুও তোমাকে পেতনীর মত লাগতাছে...
**তিনটি ইদুর একসাথে গল্প করতেছে***
১ম ইদুর : জানিস আমি এক বোতল ইদুর মারার বিষ খেয়েও বেঁচে আছি।
২য় ইদুর : আমিতো ফাঁদে আটকে গেছিলাম কিন্তু ফাঁদ ভেঙ্গে বের হয়ে এসেছি।
…
.
৩য় ইদুর : দোস্ত তোরা বসে বসে গল্প কর, আমি একটু আমার পোষা বিড়ালটাকে খাবার দিয়ে আসি।
**ভাব মারার লিমিটঃ
এক ঘুমন্ত ভিক্ষুক তার সামনে একটা নোটিশে লিখে রেখেছে…
“দয়া করে পয়সা ফেলে শব্দ করে ঘুমের ডিস্টার্ব করবেন না…টাকার নোট ফেলুন…”
**ছেলেঃসত্যি আপনার মত সুন্দরি আর একটাও চোখে পড়েনি!! খোদা এত রূপ দিয়েছেনআপনাকে, দেখলে মনে হয় তিনি নিজ হাতে গড়েছেন আপনাকে সত্যি-
মেয়েটিঃ আহা আপনার সম্পর্কেও যদি এমন কথা বলতে পারতাম…. কিন্তু
ছেলেঃ( থতমত খেয়ে)ঃ কেন, অবশ্যই পারতেন!! আমার মত মিত্থুক হলে নিশ্চয়ই পারতেন
**এক ছেলের সাথে আর এক মেয়ের প্রেম ছিল। মেয়েটা একদিন ছেলেটাকে দাওয়াত দিল, আর বললঃ “আজ আসিয়ো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করাইয়া দিবো, তারপরে রাতে আমরা………. ছেলেতো খুশিতে বাকবাক। তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে **** কিনতে। দোকানদার বেডা ছেলের খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছায় দিল। লাফাইতে লাফাইতে ছেলে সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়ের বাড়িতে। শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে ছেলে সালাম দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে মেয়েতো আহলাদে গদগদ। ছেলের কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মারে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না। ছেলে রাগে রাগে উত্তর দেয়, সেইডা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপে **** বেচে।
**“বাবা,আমি কিভাবে জন্মেছি?”ছেলের প্রশ্ন,
বাবা, “ তোমার আম্মা আর আমি ইয়াহুতে পরিচিত হয়েছি।আমরা ই-মেইলের মাধ্যমে ডাটা ট্রান্সফার করি।এরপর সাইবার ক্যাফেতে দেখা করি।তোমার আম্মা ওখানে আমার হার্ড ডিস্ক স্লটে ঢুকাতে বলে,যে মুহুর্তে আমি আপলোড করবো ঠিক তখনই মনে পড়লো আমাদের কারো ফায়ার ওয়াল ইন্সটল করা নাই,ততক্ষনে ডিলিট চাপার সময়ও শেষ। ৯ মাস পর একটা পপ আপ আসে,ওটা তুমি”
**বুড়ো লম্পট রিয়াদ সাহেব সত্তর বছর বয়সে কুড়ি বছরে এক সুন্দরী তরুণীকে বিয়ে করলেন।
বছর ঘুরতেই খোকা হলো তাদের।
হাসপাতালের নার্স মুচকি হেসে বললো, 'বাহ রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন মনে হচ্ছে?'
রিয়াদ সাহেব গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, 'পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।'
আরো দুবছর পর আবার খুকি হলো তার।
নার্স আবারো মুচকি হাসলো। 'হুম, রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন।'
রিয়াদ সাহেব আবারো গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, 'পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।'
বছর দুয়েক পর আবার খোকা হলো তাঁর।
নার্স কিছু বলার আগেই রিয়াদ সাহেব বললেন, 'পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।'
নার্স মুচকি হেসে বললো, 'তাহলে এবার তেল পাল্টে নিন স্যার। আপনার এবারের বাচ্চাটার চুল সোনালি।'
**একদিন একটি গ্রামে একটি বিমান আছড়ে পড়ল। গ্রামবাসী বিমানের সকল যাত্রীকে মৃত ভেবে কবর দিয়ে দিল। সেই বিমানে বাংলাদেশের এক মন্ত্রীও ছিল।
এখন এই খবর পেয়ে সাংবাদিকরা সেই গ্রামে গেল খবর সংগ্রহ করতে। ওই গ্রামের সবচেয়ে গন্য-মান্য ব্যক্তি কে প্রশ্ন করল, "সকল যাত্রীই মারা গেছে, এই ব্যাপারে কি আপনারা নিশ্চিত?" লোকটি বলল,
"কবর দেওয়ার সময় যদিও মন্ত্রিসাহেব বলছিলেন যে উনি জীবিত। কিন্তু রাজনীতিবিদ তো তাই কথাটা বিশ্বাস করি নাই। কবর দিয়া দিসি।"
**চান্দুর প্রেমিকা চান্দু কে বলছেঃ তোমাকে আমার মা খুব পছন্দ করছে!!
চান্দুঃ( লজ্জা পেয়ে) যাই হোক না কেন বিয়ে আমি তোমাকেই করব!! আন্টিকে বলো যাতে আমাকে ভুলে যায়
**শিক্ষকঃ প্রতিদিন খেলাধুলা করা স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো।
ছাত্রঃ আমি প্রতিদিন ফুটবল, ক্রিকেট, আর টেনিস খেলি..
শিক্ষকঃ গুড বয়... প্রতিদিন কত ঘন্টা করে খেলো?
ছাত্রঃ মোবাইলের ব্যাটারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত...!
**বিয়ের রাতে যৌনকর্ম করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল গিট্টু ও তার বৌ। মাঝপথে গিট্টু থেমে যায়। পরদিন বৌকে তালাক দেয়। বৌ আদালতে কেস করে।
উকিল গিট্টুর কাছে বৌ তালাকের কারন জানতে চায়। সে বলে,
আমি দেখলাম ওই মাইয়ার অন্তর্বাসে স্টিকার লাগানো এবং এতে লিখা
"Tested Ok (Karim and Sons)" !!
**[পরীক্ষার আগে]
পিতাঃ এইবার যদি পাশ না করিস, তাহলে আমাকে আর বাবা বলে ডাকবি না !
[পরীক্ষার পর]
পিতাঃ কি ব্যাপার? পরীক্ষা কেমন হলো? রেজাল্ট কি?
পুত্রঃ আমি খুবই দুঃখিত সোহেল সাহেব !
**এক বাচ্চা এসে দোকানদারকে বলছেঃ আচ্ছা আপনার দোকানে কি রঙ ফরসা করার ক্রিম আছে ? ?
দোকানদারঃ হ্যাঁ আছে তো!!!
তাইলে ব্যাবহার করস না কেন শালা , প্রতিদিন তোরে দেইখা ভয় পাইয়া যাই !
**রাকিব রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো।
হঠাৎ তার ছোট ভাই আকিব এসে রুমে ঢুকল...
অপ্রস্তুত রাকিব বলল, "বেচারিরা গরীব মেয়ে, কাপড় চোপড় কেনার পয়সা নাই..."
আকিব: "এর চেয়ে গরীব মেয়ে দেখতে চাইলে,আমার কাছে সিডি আছে,নিয়ে দেখতে পারো....."
**একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী। স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয়েক হাজার লোক। একলোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,
–কি হইছে ভাই ??এত লোকজন কেন??
–আমার বউ মারা গেছে
– সরি, তো কিভাবে মারা গেল?
–অইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ
– ভাই আমারে একটু ধার দিবেনআপনার কুকুরটা।
– ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।
**স্যারঃ মফিজ, তোর নামে বিচার আসছে তুই নাকি খুব গালাগালি করিস??
মফিজঃ স্যার, আমি তো কোনদিন কোন কু** বাচ্চারে গালি দেই নাই,
জানিনা কোন হারাম** আপনেরে এইসব কইছে,
ওই হারামি রে যদি একবার সামনে পাইতাম তাইলে লাত্থি দিয়া শুয়োর টারে ল্যাঙরা কইরা দিতাম।
**মোবাইল কাস্টমার কেয়ার্ঃ কারো সাথে "relation" করতে চাইলে ১ চাপুন্।
কাউ কে বিয়ে করতে চাইলে ২ চাপুন্।
বল্টুঃ আর ২ নাম্বার বিয়ে করতে চাইলে কি চাপ্তে হবে।
কাস্টমার ম্যানেজার্ঃ তাহলে প্রথম বউ এর গলা জোরে চাপেন্।
**এক ১৩ বছরের বাচ্চা রাস্তা দিয়ে তার কুকুর নিয়ে যাচ্ছিল।
এক পুলিশ হাসতে হাসতে বলেঃ "কিরে তোর ভাইরে নিয়া কই যাস??"
বাচ্চাঃ পুলিশে ভর্তি করাইতে নিয়া যাইতেছি!!
[ভাল কথা,আপনারা ভাল জোকস জানলে কমেন্টে পোস্ট কইরা দেন!!! ]
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৩