চলো যাই মাঝরাতে চুপিচুপি
নারী নিয়ে মদ নিয়ে লুকোচুরি
চলো যাই কুমিল্লা ঘুরে আসি
চাঁদার টাকার ভাগাভাগি সেরে আসি
পকেট ভরে কিছু টাকা নিয়ে আসি
মদ পিয়ে নারী চুমে
'দুই কয়লার' মতো করে বুকে বুকে একাকার হয়ে
চলো হই কাউলা আর কালাবাতি
তারপর-
প্রমোদ ভ্রমন শেষে, ঘেমে ক্লান্ত হয়ে
ফেরার পথে লুটোপুটি খেতে খেতে গাড়ি চালিয়ে
একহাত কালাবাতির বুকে রেখে, আরেকহাত স্টিয়ারিং এ
উফ---
মাংসপিন্ড চাপতে চাপতে...
মাতাল হয়ে
গাছেতে গাছেতে গাড়িতে গাড়িতে ধাক্কা খেয়ে
চোয়ালটা ভেঙ্গে চ্যাপ্টা হয়ে...
ইস!!
কাউলার হাতটা সরে গেছে কালাবাতির কালা বুক থেকে
তারপর-
দুদিন বাদে সিঙ্গাপুরে
ফিরে এলো কাউলা পাচকোনা মুখ নিয়ে,
আর কালাবাতি!
রাস্তা হাটে মুখটা লুকিয়ে লুকিয়ে
সকালে তার ব্যাগে বিশ হাজার টাকা পাওয়া গেছে......
পাএলীগ নেতা তারে প্রমোদ সম্মানি দিছে..!!
কিছুদিন পরে
কাউলার মুখটা আবার গোল হয়ে আসে
সেবার ভদ্রলীগের ঈদ সম্মানি সব গেছে
কাউলার মুখ মেরামতে
তবে-
চুনকালি মোছার আগেই আবার কাউলা দলের মুখে চুনকালি মাখে
পাত্রলীগের কাউলা এবার টোকাই লীগে আসে..
ফুটপাতের দোকানে দশটাকার ভাগাভাগি নিয়ে
কাউলা আবার ফাউলামি করে....
রক্তে রঞ্জতি করে ফেব্রুয়ারির বই মেলাকে..
বইমেলার ইজ্জত টোকাইলীগ ধূলায় মেশালো রে..!!
( নারীবাজ, মাতাল , দেহবিক্রেতাদের দালাল আর ফুচকার দোকানের চাঁদাবাজরা ছাত্ররাজণীতির নেতৃত্বে থাকলে ভদ্র ও মেধাবী ছাত্ররা একদিন রাজণীতি-ই ছেড়ে দেবে..... ধিক এদেরকে, শত ধিক-- )