somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এধরনরে মৃত্যুর প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা কি?

১৯ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জন্ম নিলেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে এটাই নিয়ম। জীব মানেই মৃত্যু অবধারিত। গাড়ি চাপায় মৃত্যু ও অগ্নিকান্ডে ঘটিত মৃত্যুকে দূঘটনা বলা হয়, রাজনৈতিক নেতাদের মৃত্যুকে দলীয় ক্রোধ হিসেবে মানা হয়। কিন্তু এ কোন ধরনের মৃত্যু স্বামীর হাতে স্ত্রী মৃত্যু তবে কি মানুষ সংসার জীবনকে অস্বীকার করবে, প্রেমিকের হাতে প্রেমিকার মৃত্যু-ভারোবাসা কি অপরাধ, ভাইয়ের হাতে ভাইয়ের মৃত্যু - পারিবারিক বন্ধন কি মিথ্যা, মায়ের হাতে সন্তানের মৃত্যু-তাহলে কি মাতৃত্বে কোন মূল্য নেই।

সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি আশা করেন যে আজ একটি মৃত্যুর কথা শুনবো, তবে পত্রিকার পাতা খুললেই এর যে কোন একটি মৃত্যুর ঘটনা চোখে পরবে। প্রতি নিয়তই যেন স্বাভাবিক নিয়মে ঘটে চলছে এ ধরনের মৃত্যুর ঘটনা। আমরা কি সৃষ্টির সেরা সেই মানুষ জাতি ,যার হিংস্রতা হিংস্র পশুর চাইতে ও কঠিন। এভাবে চলতে থাকলে এক সময় মানুষ সংসার ত্যাগী হবে, হারিয়ে যাবে ভালোবাসার পাবিবারিক বন্ধ, কলংক আসবে গোটা মায়ের জাতিতে। আর এধরনে অপরাধ যারা করে তাদের আদালতে হাজির করে সাজার ব্যবস্থা করা হয়, কিন্তুু আপরাধ প্রতিরোধ হয় না হয় প্রতিকার।

সমাজে কি এর কোন প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা করা যায় না? ।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৫
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ভারত-বাংলাদেশে আলাদা দিনে বাংলা নববর্ষ কেন?

লিখেছেন জুল ভার্ন, ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৪

ভারত-বাংলাদেশে আলাদা দিনে বাংলা নববর্ষ কেন?


বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখ আসে ইংরেজি মাসের ১৪ এপ্রিল। অন্যদিকে পশ্চিম বাংলায় ১৫ এপ্রিল উদযাপন করা হয় উৎসবটি। যদিও ১৯৫২ সন পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষ এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেকারত্ত্ব এবং দেশের রিজার্ব বারানোর এইটা একটা পথ হতে পারে…

লিখেছেন ফেনা, ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬



বাংলাদেশে শ্রমিকদের মধ্যে অদক্ষ শ্রমিকের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ৮.৫ কোটি। এর মধ্যে প্রায় ৯৬% শ্রমিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নন, অর্থাৎ তারা অদক্ষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেকারত্বের দিনগুলি - চতুর্থ অংশ

লিখেছেন দর্পণের প্রতিবিম্ব, ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৩১





আমি বহুবার বিভিন্ন বইয়ে কিংবা দেয়ালে বা নাটক-সিনেমায় শুনেছি বা দেখেছি মানুষ একাকী চলতে পারে না। এ বিষয়ে আমার খুবই দ্বিমত ছিল কারণ আমি একাকী চলতে পারতাম। অর্থাৎ... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র ও নির্বাচিত শব্দের নয়া ব্যাখ্যা দিলেন ফরিদা-মজহার দম্পতি !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:১৭


বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের শুরুটা ছিল জনতার কণ্ঠে, এখন সেটা রূপ নিচ্ছে কিছু নির্দিষ্ট গলার একচেটিয়া লোকের তর্জন-গর্জনে । শুরুর দিকে বলা হয়েছিল, এটা অস্থায়ী সরকার—জনগণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকা আমাদের দেশে সরকার পরিবর্তনে সক্ষম হয় কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৩৮



আমাদের দেশের সরকার সমূহ যখন সরকার পরিবর্তনের ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয় তখন বিশ্ব মোড়ল হিসাবে আমেরিকা আমাদের দেশের সরকার পরিবর্তন তাদের দায়িত্ব মনে করে। তারা এটা করে আমাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×