মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের করা ইয়াবা ব্যবসায়ীদের তালিকায় বলা হয়েছে, কক্সবাজার-৪ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির ছত্রছায়ায় আরো অনেকে ইয়াবা ব্যবসা করছেন।ভাই-বেয়াই, মামা-ভাগ্নে মিলিয়ে বদিসহ ১০ জন ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত বলে তালিকায় বলা হয়েছে।সেই এমপি বদির সাজা হল সম্পদ গোপনের মামলায়,ইয়াবা ব্যাবসার জন্য নয়। এগারোদিনের মাথায় হাইকোর্ট থেকে ছয় মাসের জন্য জামিন হল। কিন্তু কেন সাংসদ বদি জামিন পেলেন?
এর কারন জানতে হলে আপনাকে নিচের ভিডিওটি দেখতে হবে।


ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে শাখা ছাত্রলীগের আন্তজার্তিক বিষয়ক সম্পাদক সজিব কুমার সাহা খালি শরীরে বসে আছেন। শাখা ছাত্রলীগের আরেক কর্মী আনন্দ সরকার তার মুখে হেরোইন তুলে দিচ্ছেন। আর তিনি বারবার সেই হেরোইন গ্রহণ করছেন।
জাবিতে ছাত্রলীগ নেতার হেরোইন সেবনের ভিডিও ফাঁস

কিন্তু কেন সোনার ছেলেরা হেরোইন গ্রহন করছেন?

কারন একটাই,তা হলো ইয়াবার দুস্প্রাপ্য এবং দুর্মুল্য। আর এই সংকট শুরু হয়েছে সাংসদ বদি জেলে যাওয়ার কারনে।যদিও ত্রানমন্ত্রীর ছেলে রনি চৌধুরী নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী চেষ্টা করেছেন।তিনি ত্রান হিসাবে ইয়াবাসেবীদের ইয়াবা ত্রান দেয়ার জন্য খোদ ঢাকায় তিনটি কারখানা স্থাপন করেছেন। তিন ইয়াবা কারখানার মালিক রনি চৌধুরী কিন্তু চাহিদার তুলনায় তা অপ্রতুল হওয়ার কারনে, সঙ্কট কাটানোর জন্য যথেষ্ট নয়।
আর এ কারনেই সাংসদ বদিকে জামিন দেয়া হলো।
সুতরাং,আসুন ইয়াবাসেবীদের বাচানোর জন্য এবং সুলভ মূল্যে ইয়াবা সাপ্লাই দেয়ার জন্য, সাংসদ বদির জামিন নয়,তার সাজা বাতিল করে, নিঃশর্ত মুক্তির জন্য আন্দোলন করি।