পাক হানাদার এবং রাজাকারদের হাতে নির্যাতিত হয়েছিল ২ লক্ষ মা বোন। পৃথিবীর ইতিহাসে অসহায়-অবলা নারী জাতির উপর নির্যাতনের এরকম ইতিহাস বোধকরি আর পাওয়া যাবেনা।
কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশেও মা বোনকে এভাবে দিনের পর দিন অত্যাচারিত হতে হবে, তা স্বপ্নেও কল্পনা করা যায়না। কিন্তু তা হচ্ছে, কারণ ওই পাকি আর দালালদের বীর্যজাত উত্তরসুরীরা এখনো রয়ে গেছে। রাজাকারের সন্তানেরা আজ রাজনীতিতে নেমে তাদের বাপেদের কুকর্মগুলো আবারও পূর্ণোদ্যমে চালিয়ে যাচ্ছে। রাজাকারের সন্তানের সাথে বিয়ে দিয়ে দেশে এখন এসব কুলাঙ্গারে ভর্তি হয়ে গেছে। আর স্বাধীনতার স্বপক্ষশক্তি নাম নিয়ে হাত তুলছে অসহায় নিরীহ মা বোনের ইজ্জতের উপর।
কুত্তালীগের কুকুরেরা নিজেদের মাঝে কামড়া কামড়ি করিস ভালো কথা, শিবির মার তাও মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু মেয়েদের উপর হাত তুলিস কোন যুক্তিতে? রাস্তার কুকুরও তো তোদের মত নিকৃষ্ট নয়। তোদের মা বোনকে কি এভাবেই ঘরে অত্যাচার করিস তোরা? তোরা মানুষ না, তোরা আওয়ামী লীগ, তোরা কুকুরের বাচ্চা, তোরা বিশুদ্ধ রাজাকারের রক্ত বহনকারী জারজ। তোদের পিটিয়ে মারা দরকার।
সম্প্রতি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ফি কমানোর যৌক্তিক দাবীতে আন্দোলনরত ছাত্র ছাত্রীদের উপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলার কিছু দৃশ্য দেখুন।
একজন অসহায় ছাত্রীকে হামলা করছে উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামী রাজনীতিতে জড়িত প্রোক্টর।
রাবিতে প্রেম প্রত্যাখ্যান করায় ছাত্রলীগের হাতে লাঞ্চিত হয় ছাত্রী, বাগেরহাটে নৃত্য-শিল্পীকে স্বামীর কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে রাতভর ধর্ষণ চালায় জেলা ছাত্রলীগের প্রেসিডেন্ট, সেক্রেটারি। এইসব নব্য রাজাকার আর জারজদের বিচার বাংলার সাধারণ মানুষকেই করতে হবে।