somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ব্যানানা রিপাবলিক অফ হানুলুলু - কোতোয়াল এন্ড মোতোয়াল

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আগের প্রবাদ বাক্য ছিল - যত কান্ড কাঠমুন্ডুতে ।
পরে সেটা হয়েছিল যত কান্ড বাংলাদেশে ।
এখন সেটা বদলে হয়েছে - যত কান্ড হানুলুলুতে ।
বাংলাদেশ তার সুযোগ্য সৎ নেতৃত্ব দিয়ে যতকান্ড, কেলেংকারীর জায়গা থেকে নিজেদেরকে সরাতে পেরেছে । কিন্তু হানুলুলু পারেনি । তাই যত কান্ড হানুলুলুতে যেন অভিধানে পরিনত হয়েছে ।

কদিন আগের ঘটনা হানুলুলুর দুই গোয়ারমেন্ট অফিসার দুর্নীতিতে ধরা পরবার পর তাদের কে থাইল্যান্ডে পাঠানো হয় । থাইল্যান্ডে গিয়ে প্রটোকল অনুযায়ী তারা প্রয়াত রাজা ভুমিবলের সন্তান রাজা ভাজিরালংকর্নের দরবারে দেখা করেন । রাজা বলেন তোরা তো দুর্নীতি করেছিস তোদের কি কাজ দেই ?
দুই গোয়ারমেন্ট অফিসার তাদের মস্তক নীচু করে পাশে থাকা দরবার রুমের পিলারে হাত দিয়ে বলে রাজা মশাই এইযে মসজিদের কোনা ছুয়ে বলছি আর কোনদিন দুর্নীতি করবো না ।
রাজা - তাদের দিকে তাকিয়ে বলে - বাবারে ওইটা মসজিদের কোনা না, শাহী দরবারের পিলার । রাজার আরও গুরুত্বপুর্ন কাজ আছে তাই এই দুটো কে দরবার থেকে বের করবার জন্য বলে আচ্ছা তোরা এক কাজ কর তোরা প্রতিদিন খোয়াই নদীর ঢেউ গুনবি ।
দুই গোয়ারমেন্ট অফিসার জ্বি হুজুর বলে দরবার ত্যাগ করে । এরপর তারা চলে যায় খোয়াই নদীর পাড়ে । সেখানে গিয়ে ঢেউ গোনে । খোয়াই নদী দিয়ে নিয়মিত নৌকা চলে । দুই গোয়ামেন্ট অফিসার একদিন চার নৌকাকে থামতে বলে । চার নৌকার মাঝিকে কাছে ডাকে তারপর বলে সন্মানীত রাজা আমাদের দায়িত্ব দিয়েছে নদীর ঢেউ গুনতে । তোদের নৌকার কারনে ঢেউ গুনতে পারিনা সমস্যা হয় । আমরা ঠিক রিপোর্ট রাজা মশাইকে দিতে পারিনা ।
তোরা অন্যদিক দিয়ে যাতায়াত শুরু কর ।

নৌকার মাঝিরা - আমাদের দাদার জন্ম থেকে এই পথে যাতায়াত করি । অন্যদিকে দিয়ে গেলে রাস্তা বেশি । আমাদের নৌকার তেলের খরচ বেশি হবে । তাহলে আমরা কি করবো ?
দুই গোয়ারমেন্ট অফিসার - তাহলে প্রতিবার যাবার সময় আমাদেরকে হাদিয়া দিয়ে যা । তাহলে ঢেউ গোনার যে সমস্যা সেটা আর রাজা মশাইকে জানাবো না ।

একশ থাই বাথ দেবার কথা হলেও শেষমেষ মাঝিরা রাজী হল ৭৫ বাথে । দুই গোয়ারমেন্ট অফিসার জানাল ৭৫ বাথ দিবি ঠিক মত । একশ বাথের নোট দিয়ে বলবি ভাংতি দেন তা কিন্তু হবেনা । তাইলে পুরো একশ বাথ আলিমুল গায়েব হয়ে যাবে ।
মাঝিরা মাথা ঝাকিয়ে বিদায় নিল । আর বলতে লাগল
মেমি ফেস শাও টা মা
মানে - এ কোন শনির দশা পিছু নিল ।


এমন করে বেশ ভালই চলছিল । হঠাৎ একদিন এই কারসাজী ধরা পড়ল । দুই গোয়ারমেন্ট অফিসার কে থাই সরকার হানুলুলুতে ফেরত পাঠাল । পুরো হানুলুলুতে সরগরম ।

সেই দুই গোয়ারমেন্ট অফিসার সাথে দুজন রাজনীতিবিদ সহ এবার পাঠানো হল সাহারা মরুভুমির দায়িত্বে । ভালই ছিল সব । হঠাৎ সেখানকার আলজেরিয়ান নিউজ পেপার রিপোর্ট করল সাহারা মরুভুমরি বালির কমতি দেখা দিচ্ছে । ব্যানানা রিপাবলিক অফ হানুলুলুর গোয়ারমেন্ট অফিসার ও রাজনীতিবিদরা দেখভালের দায়িত্ব পাবার পর থেকে । সাহারা মরুভুমি সরগরম শেষ না হতেই

হল কোতোয়ালী কেস । মানে পুলিশ কেস । পুলিশ কে হানুলুলুতে কোতোয়াল বলে । হানুলুলুর জংগলে পাচ দেশের পুলিশের হান্টিং প্রগ্রাম আয়োজন করা হল । কে কত তাড়াতাড়ি হান্ট করতে পারে ও টার্গেট সিকিউর করে নিরাপদে বেস ক্যাম্পে ফিরে আসতে পারে । হানুলুলুর কোতোয়াল প্রধান, কোতোয়াল মন্ত্রী সংশ্লীষ্ট দেশের হাইকমিশনাররা উপস্থিত থেকে সাদা কবুতর উড়িয়ে প্রগ্রামের উব্দোধন করলেন ।

হান্টিং প্রগ্রাম ছিল জংগলে একটি হরিন শাবক ছেড়ে দেয়া হবে সেটাকে কত তাড়াতাড়ি খুজে বের করে বেজ ক্যাম্পে আনতে পারে । প্রথমে গেল বিশ্বের বড় পুলিশ ডিপামেন্ট নিউইয়র্ক পুলিশ বা এনওয়াইপিডি । তাড়া সাড়ে চার ঘন্টার ভেতরে হরিন শাবকটিকে উদ্ধার করল ।

এরপর গেল জার্মানীর ফেডারেল পুলিশ ফোর্স । তারা চার ঘন্টায় হরিন শাবক টিকে খুজে বের করে আনল । একিভাবে ভাবে গেল বৃটেনের বিখ্যাত স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড পুলিশের একটি চৌকশ দল তারা সাড়ে তিন ঘন্টার মধ্যে হরিন শাবকটিকে বের করে আনল ।

এরপর এল বাংলা পুলিশ সোয়াত টিম । তারাও প্রায় সাড়ে পাচ ঘন্টার ভিতরে হরিন শাবকটিকে বের করে আনলেন । সবাই করতালী দিল । হানুলুলুর কোতোয়াল ছাড়া । কারন হানুলুলুর কোতোয়ালরা বাংলা পুলিশ কে একদম সহ্য করতে পারেনা । তাদের কে সব সময় বলা হয় বাংলা পুলিশের মত আদর্শিক হও । বাংলা পুলিশ যেমন ঘুষখোর না । তারা মাদকের ডিলার না । তারা থানায় গেলে নারীর গলার স্বর্নের চেইন খুলে নেয়না । নারীদের সাথে অসভ্যতা করেনা । মানুষ কে মেরে ফেলেনা তারা হেল্পফুল । তাদের মত হও । তাই প্রতিযোগীতা যেন বাকী দেশের পুলিশের চেয়ে বাংলা পুলিশের সাথে বেশি । বাংলা পুলিশের চেয়ে কম সময়ে আসতে পারলেই হানুলুলুর পুলিশ চ্যাম্পিয়ন ।

এরপর হানুলুলুর পুলিশ ফোর্স । সবাই ভেবেছে নিজেদের জংগল হানুলুলুর পুলিশ ফাষ্ট হবে । দু একটি টিভি চ্যানেল লাইভ করছে । হানুলুলুর পুলিশ হরিন শাবক কে খুজতে যাবার আগে দেশবাসীর দোয়া চাইল যেন সবচেয়ে কম সময়ে হরিন শাবক টিকে খুজে বের করে তারা প্রথম হতে পারে । দেশের মান রাখতে পারে । একজন হুযুর সুরা তালাক থেকে এক আয়াত তেলওয়াত করে সেটার আবার ইংরেজী বললেন ।

এন্ড হোয়েনএভার রিলাইচ আপন আল্লাহ
দ্যান হি ইজ সাফিসিয়ান্ট ফর হিম ।
ইনডিড আল্লাহ উইল একমপ্লিস হিজ পারপোজ
আল্লাহ হ্যাজ অলরেডি সেট ফর এ ডিকরিট একচটেন্ট ।

যাতে বিদেশী মেহমানরা কোরআন বোঝে । ঈমান আনে । এই ইহুদী নাসারা পুলিশের একজন ঈমান আনলেই হুযুরের বেহেস্ত কনফার্ম । গত পরশু জোহরের নামাজ পড়ে হাসের মাংসের সালুন দিয়ে ভাত খেয়ে একটা ভাত ঘুম দিয়েছিলেন । ঘুমে হুযুর স্বপ্নে দেখেছেন তার দাড়ি কেউ একজন টেনে ছিড়তেছে । ব্যাথায় কোকাতে কোকাতে ঘুম ভাংগে হুযুরের । ঘুম ভাংগার পর দেখেন আসরের ওয়াক্ত হয়েছে । এমন দাড়ি ছেড়া স্বপ্নের মানে একজন বলতে পারত তিনি বড় হুযুর । বড় হুযুর করোনা আক্রান্ত । তার কাছে যাওয়া যাবেনা । বড় কামেল লোক । দেওবন্দের আলেম । দোষ একটাই গেলমানদের পশ্চাদদেশে হাত দেয় । আল্লাহ পাক দোষ ঢেকে রাখতে বলেছেন । তাই তিনি কোথাও এসব কথা বলেন না । কিন্তু করোনায় বড় হুযুর পটল তুললে তিনি হবেন বড় হুযুর । বেতন বোনাস সব বেড়ে যাবে । আরও ইংরেজীতে বলার কারন যদি প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের নজরে আসেন তাহলে বড় মসজিদের খতিবের পোষ্ট পেয়ে কপাল খুলতে সময় লাগবেনা । বহু কষ্টে এই ইংরেজী মুখস্ত করেছেন । এক ভাতিজাকে দিয়ে গুগল থেকে ডাউনলোড মেরে কাগজে লিখে নিয়ে মুখস্থ করেছেন । এরপর হুযুর মোনাজাত ধরলেন হানলুলুর অভিযানে যাওয়া পুলিশ সহ ।

বিদেশী পুলিশের পাশের চেয়ারে একজন হানুলুলুর পুলিশ বসেছিল । হুযুরের মোনাজাত করা দেখে স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের পুলিশের সদস্য তার বা পাশের আর একজন আমেরিকান পুলিশ সদস্য কে বলে হোয়াট দ্যা হেল দে ডুয়িং ওভার দেয়ার ?
তো ডান পাশ থেকে হানুলুলুর পুলিশ উওর দেয় -
উ্ইন্টার ভেরি হ্যাল হেয়ার । নো আইস বাট হ্যাল । নরমাল হ্যাল । হ্যাল মিন কোল্ড ।
স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের পুলিশ হাসে । হানুলুলুর কোতোয়াল ও হাসে ।
পরে হানুলুলুর কোতোয়াল তার বাকী সাথিদের বলে বিদেশী এক পুলিশের সাথে তার বন্ধুত্ব হয়েছে । তাকে তাদের দেশে বেড়াতে যেতে বলেছে ।

মোনাজাত শেষে কোতোয়ালরা জংগলে রওনা দেয় । একে একে সময়ের কাটা এগুতে থাকে । প্রায় আট ঘন্টা দশ ঘন্টা তাদের খবর নেই । আস্তে আস্তে সময় পেরিয়ে যায় সাতদিন । এরপর স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড, এনওয়াইপিডি, জার্মান, বাংলা সোয়াতের টিম মিলে একটি চৌকস টিম খুজতে বের হয় হানুলুলু কোতোয়াল টিমকে । বহু কষ্টে তাদের খুজে পাওয়া যায় । দেখা যায় হানুলুলু টিমের সদস্যরা হান্টিং এরিয়া ছেড়ে গহীন জংগলের ভিতরে এক বুড়ির বাড়ী দখল করে সেখানে সবাই মিলে উঠেছে । বুড়ির অস্টাদশী মেয়েকে বিবাহ করেছে । সিনিয়র কোতোয়াল । বুড়ির মেয়েকে বিয়ে করে বুড়িকে বারান্দায় থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছে কোতোয়াল রা । বুড়ির ঘর দখল করেছে নুতন জামাই বউ ।

বুড়ির মুরগী, খাশি জবাই করে খাওয়া চলছে । আর একটি গাধার বাচ্চাকে পালা করে সবাই পেটায় ১৬৪ ধারায় তার কাছে জবানবন্দি চাওয়া হয় । বল তুই হরিনের শাবক ?
গাধা আওয়াজ করে চ্যা হ্যা হ্যা হ্যা
হানুলুলুর কোতায়াল শোনে - না.....না ....না ।
আবার গাধার বাচ্চাটিকে পেটানো হয় । ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী নেবার জন্য ।
এই ঘটনা চাওর হয় দেশী বিদেশী মিডিয়াতে ।

এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে এইবারের ঘটনা । আলা মাফলু কোতোয়াল ওয়া তাফলু মোতোয়াল ।
বাংলা মানে মুখোমুখি পুলিশ ও মিলিটারী । মোতোয়াল মানে হানুলুলুতে মিলিটারী ।
বাংলাদেশের মিলিটারী যতটা প্রফেশনাল ও ইউনাইটেড নেশনে প্রেষ্টিজিয়াস ফোর্স হিসেবে সন্মানীত । হানুলুলুর মিলিটারী তা না । তারা আটা, রুটি, সুজি, চিনি, ময়দা, লোকাল বাস, ব্যাংক, চায়ের দোকান, হোটেল ব্যবসায় জড়িত । সম্প্রতি তারা তৈরি করছে বিখ্যাত মোতোয়াল কনডম ।

তো মোতোয়ালের দেখাদেখি হানুলুলুর কোতোয়াল ও এমন ব্যবসায় জড়িয়েছে । তারা মার্কেট করেছে হানুলুলু সিটির অভিজাত এলাকাতে । তারাও কোতোয়াল কনডম বানাতে চায় ।

হানুলুলুর কোতোয়াল মোতোয়াল নোদোয়াল মানে নেভী মিলে জয়েন্ট ফোর্স আছে যাদের কাজ যে কোন মানুষ কে বা অপরাধীকে বিচারিক ব্যবস্থায় না দিয়ে ঠান্ডা মাথায় খুন করা । হানলুলুর বেশ কিছু মানুষ, প্রতিষ্ঠান শুরু থেকে এই হত্যার বিরোধী ছিল । তারা বারবার বলত
অ্যালা তুল্লু ফ্রাংকেসটাইনো মুল্লু ও তাবরু বিল হুরু ওয়া মুবতু ওয়া ভালাতু ।
মানে এই যে ফ্রাংকেসটাইন তৈরি করছেন । যেদিন এই ফ্রাকেসটাইন নিজেদের দিকে আসবে ?

এমন সরগরমে প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদ ভাষন দেবেন । তিনি এবার ইংরেজীতে ভাষন দিতে চান । মানুষ যাতে সব ভুলে গিয়ে প্রেসিডেন্টের ভাষন নিয়ে গরম থাকে । বিষয়টা হবে টক অব দ্যা কান্ট্রির মত । পিএস ভাষনের ড্রাফ এনেছে ।


আই এম হিজ একসিলেন্সি আল হাজ্ব ফিল্ড মার্শাল ড: শাহ আবজেল মোহাম্মদ ।
হোল্ডার অফ দ্যা বৃটিশ এলিজাবেদ ক্রস । এপোয়েন্টেড বাই দ্যা গড অলমাইটি এ্যাজ ইয়োর স্যাভিয়র ।
আই এএম দ্যা হিরো অফ হানুলুলু ।
আই এম দ্যা হিরো অফ অল সাবজেক্ট অফ হানুলুলু ।
আ্ই উইল টেকেন কেয়ার অফ ইভরিথিং ।

হানুলুলু পোষ্ট
থেকে ভাষান্তরীত ।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

এখানে সেরা ইগো কার?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪






ব্লগারদের মাঝে কাদের ইগো জনিত সমস্যা আছে? ইগোককে আঘাত লাগলে কেউ কেউ আদিম রোমান শিল্ড ব্যবহার করে,নাহয় পুতিনের মত প্রটেকটেড বুলেটপ্রুফ গাড়ি ব্যবহার করে।ইগো আপনাকে কোথায় নিয়ে গিয়েছে, টের পেয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবং আপনারা যারা কবিতা শুনতে জানেন না।

লিখেছেন চারাগাছ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮

‘August is the cruelest month’ বিশ্বখ্যাত কবি টিএস এলিয়টের কালজয়ী কাব্যগ্রন্থ ‘The Westland’-র এ অমোঘ বাণী যে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এমন করে এক অনিবার্য নিয়তির মতো সত্য হয়ে উঠবে, তা বাঙালি... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মার্কিন নির্বাচনে এবার থাকছে বাংলা ব্যালট পেপার

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪


আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একমাত্র এশীয় ভাষা হিসাবে ব্যালট পেপারে স্থান করে নিল বাংলা।সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, নিউ ইয়র্ক প্রদেশের ব্যালট পেপারে অন্য ভাষার সঙ্গে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×