বিবস্ত্র অবস্হায় কাউকে দেখা টা ঠিক না।
কিন্তু ঘটনার ফেরে কেউ যদি বিবস্ত্র হয়ে যায় তা হলে মজা নেওয়া কি ঠিক ?
১৪. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৪ শিক কাবাব বলেছেন:
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: এই প্রকৃতি পৃথিবীর মাঝে সীমা বদ্ধ . আবার আপনি যদি মহা বিশ্ব ধরেন তাহলে আলাদা কথা .
আমাদের সৌর জগত থেকে বাইরে যান (অন্য সৌর জগতে)। তার থেকেও দূরে যান, আরো দূরে আরো দূরে, এর শেষ কোথায়?
আমাদের পৃথীবি নামক গ্রহে যদি সব কিছু বিবর্তনবাদের মাধ্যমে হয়ে থাকে তাইলে আমাদের সৌর জগতের অন্য গ্রহ যেমন বুধ শুক্র মঙ্গল এসব গ্রহেও মানুষ গাছ পালা জন্তু জানোয়ার থাকার কথা। কারণ অটোমেটিক শুধু এই পৃথিবীতে কেন সৃষ্টি হবে। পৃথিবী বসবাসের উপযুক্ত বলে। তো, গরম থেকে ঠান্ডা হতে হতে শুধু পৃথিবী কেন উপযুক্ত হল? অন্য গ্রহ কেন উপযুক্ত হয়নি?
বান্দর থেকে মানুষ আসছে। বান্দরের শরীর মানুষে পরিণত হইছে, তার সাথে সাথে কি বান্দরের ব্রেণও উর্বর হওয়া জরুরী? মানে ঘোড়া ছোট ছিল। বিবর্তনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে আজকের ঘোড়া (আকার)। বিলাই বড় ছিল। বিলাই ছোট হতে হতে আজকের বিলাই। তাহলে বিবর্তনের মাধ্যমে আকারে ছোট বড় হয়, কিন্তু বান্দর আকারে পরিবর্তন ও হইছে সাথে বান্দরের ব্রেনও পরিবর্তন হয়ে আজকের মানুষের ব্রেন। কিন্তু অন্য প্রাণীদের গঠন পরিবর্তনের সাথে সাথে তাদের ব্রেনের পরিবর্তন হয় নাই কেন?
নাস্তিকেরা উত্তর লাগাও।
-------------------------------------------------------------------------------------
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: মূল প্রশ্নের তো জবাব দিছি তাই না!! ....যে এই পৃথিবীর প্রকৃতির একটা অংশ হলো জীবন যা বিভিন্ন ভাবে বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করে . মহাবিশ্ব অসীম . জীবনের পরিপূর্ণ সঙ্ঘা এখনো দেয়া যায় নাই .
আর শিক কাবাবের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার প্রয়োজন অনুভাব করছি না .
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৮
লেখক বলেছেন: কি উত্তর দিলেন ভাই ?
এই মহাবিশ্বের সবকিছুর একটা ফিজিক্যাল এক্সিসটেন্স আছে ফিজিক্স অনুযায়ী। এমন কি স্পেস বলতে যেটা আমরা বুঝি সেটাও ব্ল্যাক ম্যাটার বলে অ্যাস্ট্রো ফিজিসিস্ট রা ডিফাইন করেছেন , মানে সেটাও সাবস্টেন্স।
তাহলে ইন্টেলিজেন্সের মত ম্যাটারলেস যেটার কোন প্রকার মাইক্রোস্কেল ওজন নাই , অদৃশ্য , সেটা আসলো কোথা থেকে ?
প্রকৃতি কি জড় না ইন্টেলিজেন্স সম্পন্ন - এটাই তো বুঝলেন না।
কি ত্যানা প্যাচালেন ?
--------------------------------------------------------------------------------------
১৭. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৬
আরিফুর রহমান বলেছেন: প্রকৃতি বিষয়ে আপনার প্রশ্নের ধরন দেখে একটু বিরক্তই হচ্ছি। পোস্ট পড়ে প্রথমে মনে হচ্ছিলো আপনি বুঝি বেশ অনেকটুকু বোঝেন।
উপরে একটা কমেন্টের উত্তরে জানতে চাইলেন 'সসীম না অসীম'...
এ থেকেই আপনার জানার গভীরতা বোঝা গেলো।
প্রকৃতি বা নেচার বলতে যা বোঝানো হয়, তা বিভিন্ন আলোচনায় একেক রকম সীমানা ধারন করে। যখন গ্যালাক্সি বা আরো বড় কিছু নিয়ে কথা ওঠে, তখন যে ভাবে একে দেখা হয়, তার সাথে পার্থক্য আছে, যখন পৃথিবীতে প্রকৃতি নিয়ে কথা হয়।
ইনটেলিজেন্সের বাংলা যদি 'বুদ্ধিমত্তা' ধরি, তবে আদতে প্রকৃতির সেটা নেই।
বুদ্ধি, একটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট যা শুধুমাত্র প্রাণীজগতে দেখা যায়। প্রকৃতি নিজে কখনোই কোনো 'বুদ্ধি'র নমুনা প্রদর্শন করে না।
অভিযোজন, যা ঘটে নানা রকম প্রাকৃতিক উপাদানের প্রভাবে, বুদ্ধিমত্তার কোনো প্রয়জন পড়ে না অভিযোজন বা বিবর্তন চালু রাখতে।
তবে এসব বিষয় নিয়ে কথা বলতে গেলে আগে নিজে পড়াশোনা করতে হয়।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৯
লেখক বলেছেন: আমি কতটুকু জানি সেটা এখ ফাঁস করার ইচ্ছা নাই।
আমি এখন না জানার ভান করে আছি।
আমি যা জানি ভুলে গেছি , আপনাদএর কাছ থেকে জানতে চাই।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩১
লেখক বলেছেন: তাহলে বুদ্ধিমত্তা বিষয়টা প্রকৃতির নেই সামগ্রীকভাবে - আপনার কথা অনুযায়ী।
আবার আপনারাই দাবী করছেন প্রকৃতঐ সৃষ্টি করেছে সবকিছু !
১৮. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৮ শিক কাবাব বলেছেন: প্রকৃতির একটা অংশ হচ্ছে জীবন। জীবন বিভিন্নভাবে বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করে - কথাটা বান্দর হয়ত বুঝতে পারে কিন্তু মানুষ বুঝবে না যে কি বলতে চেয়েছে লেখক।
সেই কোটি বছর আগে।
বান্দর পরিবর্তন হচ্ছে
ঘোড়া পরিবর্তন হচ্ছে
ডাইনোসর পরিবর্তন হচ্ছে
পৃথিবী ঠান্ডা হচ্ছে (সাথে অন্য গ্রহ ও ঠান্ডা হবার কথা)
এত পরিবর্তনের মাঝে সারা জগত যা ছিল তাই রয়ে গেল, মাঝখান দিয়ে
পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে গেল আর বান্দর বুদ্ধি পেয়ে মানুষ হয়ে গেল। হা হা হা।
-------------------------------------------------------------------------------------
ফুল কোর্স স্বাদ পাইতে এই ঐতিহাসিক পোস্ট টি দেখে আসুন ।
Click This Link