মহান াদনা কবি সাইয়েদ সাহেব, বাংলা কবিতার ইতিহাসে জীবনানন্দকে হটিয়ে দেয়ার জন্যই যার আগমন। এমন পক্ষী শিকার কারীকে খুজে বের করার কৃতিত্বের দাবীদার প্রথম আলো । তার হাতে তুলে দেয়া হয়েছে .......
এই আধুনিক কবির বিরুদ্ধে কবিতার শিষ্টাচার লঙ্ঘনের অভিযোগ চারদিকে, সাথে ভতসনা জুটছে প্রথম আলোর কপালেও এমন মহান আবিষ্কারের জন্য , সে েক বিষ্ময়কর আবিষ্কার বটে !!!
পাঠক মনে দেখা দিয়েছে কবির জন্ম পরিচয় নিয়ে সন্দেহ । আমি কায়কাউসের ছেলে। গোপন সূত্রে পাওয়া খবর হচ্ছে এহেন কবিতার কল্যানে পিতৃ পরিত্যাজ্য হবার পর কবি নিজেকে কায়কাউসের ছেলে হিসেবে পরিচয় দিচ্ছেন, কে এই কায়কাউস তা যেমন জানা যায়নি তেমনি এ নিয়ে সাইয়েদ সাহেবের মায়ের বক্তব্যও জানা সম্ভব হয়নি ।
কায়কাউসের এই পোলার মুল সমস্যা হচ্ছে সে নিজেকে কামাতুর বলে পরিচয় দিতে পছন্দ করলেও চোদাচুদি ছাড়া তার মাথায় আর কিছু নাই ।
এই নিয়ে জানতে চাইলে কায়কাউসের পোলা জানায়- জীবন দা যদি নিশিকন্যা বনলতারে নিয়ে কবিতা লিখতে পারে আমি চোদাচুদি নিয়া লিখলে সমস্যা কি। নিশি কন্যার সাথে জীবনদা নিশ্চয় গল্প করে সময় কাটাননি, তিনি শান্তি পেয়েছিলেন, আপনারত জানেনই চোদাচুদি ছাড়া অন্য কিছুতে শান্তি খুজে পাওয়া যায়না ।
তবে পাঠকের পতিক্রিয়ায় জানা গেছে তিনি এইখানে কবিতার শিষ্টাচার লঙ্ঘন করেছেন। চাইলেই সঙ্গম লিখতে পারতেন যেটা কবিতার সাথে যায়, তা না করে কবি চোদাচুদি লিখে শিষ্টাচার এর ব্যত্যয় ঘটিয়েছেন।
স্ত্রীদুগ্ধ পান পান করতে চেয়ে তিনি আবারও শিষ্টাচার লঙ্ঘন করেছেন। এটা শিশু অধিকারের সাথে সাংঘর্ষিক । বাচ্চার দুধ তিনি খেতে পারেননা । এই জায়গায় স্তন চুষতে চুষতে কথাটা বললেও ভাষার শিষ্টাচার রক্ষা হত ।
এক পাগলীর দুধ দিয়ে চা খেতে চাওয়া- শিষ্টাচারের পুরাই গোষ্ঠী কিলানো যাকে বলে, কেমন বিকৃত হলে এইভাবে শিষ্টাচার ভাংগা যায় পাঠক বুঝতে পারছেননা।
এক পাঠক বলেন, শিষ্টাচারকে তিনি পুরাই চুদে দিয়েছেন কবি রবি ঠাকুরকে গালি দিয়ে, তার ছবিতে মুত্র বিসর্জন দিয়ে, থ্রী ইডিয়ট সিনেমায় মূত্র বিসর্জন বিনোদনের ব্যাপার হলেও পাঠক রবি বাবুর সাথে এমন শিষ্টাচার মেনে নিতে পারছেননা, কবি গুরুকে এভাবে না চুদলেও পারতেন কায়কাউসের পোলা ।
কনডম একটা গোপন ব্যাপার, জুলহাসের কনডম কিনার কথা জনসম্মুখে বলাটাও শিষ্টাচারের লংঘন বলে মনে করেন অনেক পাঠক । শিষ্টাচারের চূতান্ত লংঘন করেছেন যখন তিনি ইতিহাসের মাকে চুদে দিয়েছেন। জোর করে চোদন ধর্ষন হলে সাইয়েদ এখানে নিজের গোপন কর্ম ফাস করে দিছেন, এক পাঠক বলেন ইতিহাসের মাকে ধর্ষনের জন্য তার সাজা হওয়া দরকার।
প্রেমিকা ছাড়া কাউরে চুদি না- এই কথা বলে প্রেমিকাদের সন্মান হানি করেছেন, এই গোপন কথা প্রকাশ করাও শিষ্টাচারের লংঘন বলে মনে করেন অনেকে, অবশ্য কায়কাউসের পোলা কাজের মেয়ে চুদেন কিনা সে ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি ।
পুরুষকে জড়িয়ে আমি একটানা তিনদিন ঘুমোবো এবং পুরুষের সাথেই সঙ্গমে জন্ম দিবো এক অদ্ভূত শিশু - সাইয়েদ কবি সমকামিও বটে , এই কথা জেনে পাঠকের মনে ছি ছি রব পরে গেছে । সামাজিক শিষ্টাচার বলে কিছু নাই তার।
পদে পদে চুদে চুদে শিষ্টাচার লংঘন করেছেন এই কায়কাউসের অবৈধ পোলা , তারে পাগলীর দুধের চা খাবার সুযোগ করে দিয়ে জীবনানন্দকে চুদেছে মতি আর আনিসুলের প্থম আলো।
জাতি আজ এদের সবার বিচার চায়, শিষ্টাচারের প্রয়োগ দেখতে চায় ।