somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমুন : প্রাচীন মিশরের দেবরাজ

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রাচীন মিশরের দেবরাজ আমুন। প্রাচীন মিশরের অসংখ্য দেবদেবীর মধ্যে দেবতা আমুন এক বিশিষ্ট মর্যাদা লাভ করেছিলেন। এ কারণেই দেবতা আমুন কে প্রাচীন মিশরের দেবরাজ বলা হয়। দেবতা আমুন অবশ্য পরবর্তীকালে দেবতা রা - এর সঙ্গে একীভূত হয়েছেন, তবে এতে মর্যাদা কিংবা গুরুত্ব কিছুমাত্র হ্রাস পায়নি। দেবতা আমুন কে বাতাসের দেবতা মনে করা হত; যিনি চির রহস্যময়। কেননা, আমুন শব্দের অর্থ হল- ‘যা লুক্কায়িত’ কিংবা ‘যা দেখা যায় না’। এই অর্থেই দেবতা আমুন শাশ্বত। প্রাচীন মিশরের মানুষ বিশ্বাস করত ... দেবতা আমুন বিপন্ন পূণ্যবান ভক্তকে বিপদে রক্ষা করেন । প্রাচীন ভারতবর্ষে শিব কিংবা প্রাচীন গ্রিসে দেবতা জিউস-এর যে ভূমিকা- প্রাচীন মিশরে দেবতা আমুন এর একই ভূমিকা ছিল। Amun শব্দটি অনেক ভাবেই লেখা হয়। যেমন: Amen A.K.A Amon , Ammon এবং Amoun... প্রাচীন মিশরের অসংখ্য দেবদেবী ছিল; দেবতা আমুন এদের বিচিত্র গুণাবলী অঙ্গীভূত করে একজন প্রতিনিধিত্বমূলক দেবতা হয়ে উঠেছিলেন। আর এভাবেই আদি একেশ্বরবাদের প্রাথমিক রূপটি গড়ে উঠেছিল। যেখানে একজন একেশ্বর দেবতাই প্রধান - অন্যান দেবতারা দেবদূত।



প্রাচীন মিশরীয় ঐতিহ্যমতে দেবতা আমুন আত্মনির্মিত (সেলফ-ক্রিয়েটেড)। প্রাচীন মিশরের মাতৃদেবী মুট ছিলেন দেবতা আমুন-এর স্ত্রী । চন্দ্রদেবতা খোনসু ছিলেন এদের পুত্র । দেবতা আমুন-এর পবিত্র প্রাণি হল রাজহংসী। পরে পুরুষ মেষ এর সঙ্গে দেবতা আমুনকে অভিন্ন মনে করা হয়। তার কারণ ছিল। প্রাচীন মিশরে পুরুষ মেষ কে মনে করা হত উর্বরতার প্রতীক ।



দেবতা আমুন-এর স্ত্রী মুট।... Nineteenth dynasty statue of Mut, part of a double statue, c. 1279-1213 BC, Luxor Museum

প্রাচীন মিশরের হারমোপলিস নগরটি ছিল ধর্মীয় ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত । হারমোপলিস নগরের সুপ্রাচীন ঐতিহ্য অনুযায়ী সৃষ্টিকর্মে আটজন আদিদেবতার প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল । এদের মধ্যে দেবতা আমুন অন্যতম। দেবতা আমুন-এর ৫টি রূপ রয়েছে। (১) ব্যাঙের মাথাওয়ালা পুরুষ শরীর। (২) গোখরা সাপের মাথাওয়ালা পুরুষ শরীর। (৩) নরবানর (এইপ) রূপে। (৪) স্তম্ভের ভিত্তির উপর সিংহরূপে। এবং (৫) পুরুষ মেষ রূপে।




পুরুষ মেষরূপে দেবতা আমুন।


প্রাচীন মিশরে অন্যতম নগরী ছিল থিবস। থিবস নগরটির উত্থান-পতনের সঙ্গে দেবতা আমুন-এর ভাগ্য জড়িত ছিল । ভূমধ্যসাগরের ৮০০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং নীল নদের পূর্ব তীরে থিবস নগরটি অবস্থিত ছিল। থিবস নামটি গ্রিকদের দেওয়া। ৩২০০ খ্রিস্টপূর্বেও অঞ্চলটিতে মানববসতির প্রমান পাওয়া গিয়েছে।ওই অঞ্চলের প্রাচীন অধিবাসীরা দেবতা আমুন-এর প্রাথমিক রূপটি কল্পনা করেছিল। সুপ্রাচীনকাল থেকেই দেবতা আমুন ছিলেন থিবস নগরের পৃষ্টপোষক দেবতা। প্রাচীন মিশরের হারমোপলিস নগরের ধর্মীয় ঐতিহ্য অনুরূপ থিবিয় ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী দেবতা আমুন সৃষ্টিকার্যে অংশ নিয়েছিলেন।



প্রাচীন মিশরের মানচিত্রে থিবস নগরের অবস্থান। প্রাচীন থিবস নগরের অধিবাসীরা মনে করত সূর্য সৃষ্টি করেছিলেন দেবতা আমুন। থিবস নগরে দেবতা আমুন-এর গুরুত্ব প্রথমে কম থাকলেও পরে সে গুরুত্ব বৃদ্ধি পেয়েছিল।

অনেকটা কাকতালীয় ভাবেই স্থানীয় থিবিয় দেবতা থেকে দেবতা আমুন হয়ে উঠেছিলেন সর্বমিশরীয় দেবতা। হাইকসস- রা ছিল পশ্চিম এশিয়ার অশ্বারোহী সেমেটিক যাযাবর। ১৬৭৪ খ্রিস্টপূর্বে এরা মিশর আক্রমন করে। মিশরীয় সৈন্যরা রুখে দাঁড়ায়। তা সত্ত্বেও বেশ কিছুকাল হাইকসস- রা মিশর শাসন করে।



অবশেষে ফারাও প্রথম আহমোস বহিরাগত হাইকসস দের মিশর থেকে বিতাড়িত করেন।

ফারাও প্রথম আহমোস ছিলেন থিবিয় রাজ পরিবারের সন্তান। তাঁর রাজধানী ছিল থিবস। ফারাও প্রথম আহমোস মনে করলেন হাইকসস দের বিরুদ্ধে বিজয়ের জন্য থিবস নগরের দেবতা আমুন-এর সক্রিয় ভূমিকা ছিল। এতে করে কৃতজ্ঞ ফারাও দেবতা আমুনকে সাম্রাজ্যের প্রধান দেবতা ঘোষনা করেন । এভাবে দেবতা আমুন আর স্থানীয় থিবিয় দেবতা রইল না - হয়ে উঠলেন সর্বমিশরীয় দেবতা। একই সঙ্গে থিবস নগরটি
প্রাচীন মিশরের সার্বিক উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের কেন্দ্রে চলে আসে । সা¤্রাজ্যজুড়ে দেবতা আমুন এর জয়জয়াকার। কৃতজ্ঞ থিবিয় রাজপরিবারের ফারাওগন থিবস নগরের কাছে (বর্তমান মিশরের কারনাক) আমুন দেবতার একটি সুবিশাল উপাসনালয়-কমপ্লেক্স নির্মান করার সিদ্ধান্ত নিলেন। ওই বিস্ময়কর উন্মুক্ত উপাসনালয় কমপ্লেক্সটি আজও বিশ্বের বৃহত্তম বলে স্বীকৃত ।



বর্তমান মিশরের কারনাক-এ অবস্থিত আমুন উপাসনালয়ের নকশা। গ্রিকরা বিস্ময়কর আমুন উপাসনালয় দর্শন করে মুগ্ধ হয়ে যেত। গ্রিকরা দেবরাজ আমুন এর সঙ্গে দেবতা জিউস এবং দেবতা আমুন এর স্ত্রী মুট এর সঙ্গে জিউস-পত্নী হেরার তুলনা করত।


কালক্রমে দেবতা আমুন দেবতা রা-এর সঙ্গে একীভূত হলেন। ‘রা’ ছিলেন আকাশ দেবতা। আমুন শব্দের অর্থ ‘লুক্কায়িত’। সব মিলিয়ে দাঁড়ায়: ‘আকাশে লুক্কায়িত দেবতা।’ থিবীয় জনগন দেবতা আমুনকে মনে করত: ...an invisible creative power which was the source of all life in heaven, and on the earth, and in the great deep, and in the Underworld, and which made itself manifest under the form of Ra. ...
প্রাচীন মিশর পরবর্তীকালে সেমেটিক ধর্মকে প্রভাবিত করেছিল।
সেমেটিক ধর্মের অনুসারীরা বিশ্বাস করে: লুক্কায়িত ঈশ্বর বাস করেন আকাশে।
এই প্রসঙ্গে লালনের এক গানে আছে-
কেন জিজ্ঞাসিলে খোদার কথা দেখায় আসমানে?



আমুন-রা। দুই দেবতার একীভূত ছবি।

সে যাই হোক। মিশর থেকে হাইকসস- রা বিতাড়িত হলে প্রাচীন মিশরে থিবিয় প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল; এবং দেবতা আমুন স্বীয় মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন। ওই সময়েই দেবতা আমুন- এর স্ত্রী হিসেবে মাতৃদেবী মুট-এর কল্পনা করা হয়েছিল। এদের পুত্রই চন্দ্রদেবতা খোনসু।



চন্দ্রদেবতা খোনসু।


এদের একত্রে বলা হত: Theben triad of Amun, Mut and Khonsu. আর আমুন কে বলা হত দেবতাদের দেবতা বা এক কথায় দেবরাজ।



কারনাক-এর আমুন উপাসনালয় কমপ্লেক্স-এর ইন্টেরিয়র। বিরাট স্তম্ভ এবং বর্তমান কালের এক বিস্মিত পর্যটক। উপাসনালয় কমপ্লেক্সটি Theben triad of Amun, Mut and Khonsu. কে উৎসর্গ করা হয়েছিল।
কারনাক আমুন উপাসনালয়-এর আরও ছবি ও বর্ণনার জন্য ক্লিক করুন।

অবশ্য দেবতা আমুন একবার প্রচন্ড বিরোধীতার মুখে পড়েছিলেন। ফারাও আখখেনাতেন মিশরীয় সাম্রাজ্যে আমুন উপাসনা নিষিদ্ধ করে সূর্যদেব আতেন-এর উপাসনা প্রচলন করতে চেয়েছিলেন। ফারাও আখখেনাতেন-এর সময়কাল ১৩৫৩ থেকে ১৩৩৬ খ্রিস্টপূর্ব; এমন কী খেয়ালি ফারাও রাজধানী থিবস থেকে অন্যত্র সরিয়ে নেন। ফারাও আখখেনাতেন ছিলেন আতেন-কেন্দ্রীক একেশ্বরবাদ প্রবর্তক। তবে দেবতা আমুন-এর পুরোহিতরা প্রতিবাদ অক্ষুন্ন রাখে। এতে কিছু প্রাণ ঝরেছিল। যা হোক। প্রাচীন মিশরে আতেন ততটা গ্রহনযোগ্যতা পায়নি। ফারাও আখখেনাতেন-এর মৃত্যুর পর তাঁর উত্তরাধিকারী ফারাও তুতানখামুন আমুনের উপাসনা পুনরায় আরম্ভ করেন। ফারাও আখখেনাতেন সাম্রাজ্যে
জুড়ে আতেন-এর মূর্তি নির্মাণ করিয়েছিলেন - সেসব ধ্বংস করা হয়।
মিশরীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী আবার থিবস- এ স্থানান্তর করা হয়।



আমুন-রা। প্রাচীন মিশরীয় রিলিফ।

নানা বিপত্তি সত্বেও দেবতা আমুন এর প্রতিপত্তি অব্যাহত ছিল। বিশেষ করে রানী হাতশেপসুটস-এর রাজত্বকালে। রানী হাতশেপসুটস- এর শাসনামল ১৪৭৯/১৪৫৮ খ্রিস্টপূর্ব। এই নারী ফারাও দাবী করেছিলেন তিনি দেবতা আমুন কর্তৃক স্বর্গীয়ভাবে মনোনীত ... এমন কী তিনি আমুন এর কন্যা! এই চমকপ্রদ বিষয়টি নিয়ে Moyra Caldecott ১৯৮৯ সালে Hatshepsut: Daughter of Amun নামে একটি উপন্যাস লেখেন।



১৯৮৯ সালে রচিত Moyra Caldecott - এর Hatshepsut: Daughter of Amun বইটির প্রচ্ছদ । এই বইটি থেকে প্রাচীন মিশর সম্বন্ধে আধুনিক কালের মানুষের আগ্রহ বোঝা যায়।

রানী হাতশেপসুটস-এর রাজত্বে একটি প্রকান্ড সমাধি সৌধ নির্মিত হয়েছিল । এটি বর্তমান মিশরের Deir el-Bahari তে অবস্থিত । সেই সমাধি সৌধের দেওয়ালের গায়ে প্রাচীন মিশরীয় শিল্পীরা দেবতা আমুন- এর ছবি এঁকেছিল -যা দেখে আজও পর্যটকের বিস্ময় অভিভূত হয়ে যায়।



মিশরের Deir el-Bahari তে Temple of Hatshepsut এর Bas-relief frieze of Amun

প্রাচীন মিশরের যুগবিভাগ অনুযায়ী রানী হাতশেপসুটস-এর শাসনামলে নতুন সাম্রাজ্যের অর্ন্তগত। ১৫৫০ খ্রিস্টপূর্বে নতুন সাম্রাজ্যের অবসানের পর প্রাচীন মিশরে থিবস নগরের গুরুত্ব হ্রাস পেতে থাকে। কাজেই দেবতা আমুনও তাঁর পূর্বতন মর্যাদা হারাতে থাকেন। অবশ্য এই সময়ে নুবিয় রাজারা থিবস শাসন করেন। এবং নুবিয় রাজারা দেবতা আমুন-এর পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তবে তাদের যথেষ্ট ধনসম্পদ ছিল না। যা হোক। প্রাচীন মিশরে সেই সময়ে চলছিল ধর্মীয় বিশ্বাসের পালাবদল। স্বল্প পরিচিত ওসিরিস পরিবারের কিংবদন্তী প্রাচীন মিশরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছিল। অবশ্য ওসিরিস পরিবারের উপাসনার সময়ও দেবতা আমুন -এর পৃথক স্বাতন্ত্র্য ছিল। তবে পরবর্তীতে সূর্যদেব হোরাস এর জনপ্রিয়তায় ঢাকা পড়ে যান এককালের প্রাচীন মিশরের দেবরাজ আমুন ।

ছবি। ইন্টারনেট।

তথ্যসূত্র:


http://www.ancientegyptonline.co.uk/amun.html

http://www.aldokkan.com/religion/amun.htm

http://www.egyptiandreams.co.uk/amun.php


উৎসর্গ: ম্যাভেরিক।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৪
২১টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×