এখানে বেশকিছু ছবি আপলোড করলাম, যা দেখে আপনারা মোটামোটি অনুমান করতে পারবেন তাদের অবস্থা।
১) প্রথমেই আইওএম এর এক কর্মির সাথে আমার ছবিদিলাম যাতে করে আমার অবস্থানের সত্যতা প্রকাশ পায়।
২) সকাল বেলায় এই খাবার দেয়া হয়।
৩) দুপুর বেলায় এই লম্বা লাইন ধরে খাবার সংগ্রহ করতে হয়।
৪) আজ দুপুরে এই খাবার দেয়া হয়।
৫) যেভাবে তারা রাত্রদিন যাপন করছেন।
৬) ভিআইপিদের অবস্থান। যারা গাড়ির পাশে কিংবা কোন সংকির্ন স্থানে অবস্থান নিতে পেরেছেন তাদেরকেই ভিআইপি বলা হয়। কারন প্রচন্ড বাতাস থেকে তারা একটু হলেও বেঁচে থাকতে পারেন।
৭) মুন্নি সাহা কথা বলছেন।
- করামত উল্লাহ বিপ্লব লোকজনদের বুঝিয়ে ধৈর্য ধরতে অনুরুধ করছেন।
৮) লোকটি খাবার তুলতে গিয়ে মারামারির মুখে পরে আহত হয়েছেন।
৯) এটিএন বাংলার অস্থায়ি সাংবাদিক হয়ে গেলাম..
১০) এইলোকটির কান্নার চিৎকারে আরো অনেকের চোখেই পানি চলে আসে।
আরো অনেকছবি আছে যা সময় করে আপলোড করব, এবং সময় করে বিস্তারিত লিখব।
- ছবি বড় করে দেখতে নিচের ছবির উপর ক্লিক করুন।
- এলাকাটি একটি পাহারের মত উচু এলাকাতে অবস্থিত।
- অপর পাশে ভুমধ্যসাগর।
- তাই অতিরিক্ত বাতাস থাকে সবসময়ই।
- আজ সকালে বৃষ্টি হয়েছে।
-গত রাতেও বৃষ্টি হয়েছে।
-
গত বেশ কিছুদিন (৭/৮দিন)পুর্বে একজনের মৃত্য হয়, কিন্তু তার লাশ এখনো হাসপাতালে রয়েছে। লাশ দেশে পাঠানো সম্ভব হয় নি।
আজ তিনটি ফ্লাইটে পাঁচশতাধিক বাংলাদেশীদের দেশে পাঠানো হয়। কিন্তু পরবর্তি ফ্লাইট কবে, কখন হবে এটা সরকারি লোকজনের কেহই কিছুই নিশ্চিত বলতে পারছে না। কাজেই সবার মনেই উৎকন্ঠা, ও ভয়।
১২/১৩ দিন গোসল না করতে পারাতে অনেকের মনেই মেলেরিয়া জাতীয় রুগে আক্রান্ত হবার আশন্কা।
--
সামুর কতিপয় ব্লগার যারা আমাকে সবসময় ব্লগে উৎসাহ যোগিয়েছেন, ফোন করে স্বাগতম জানিয়েছেন, এসএমএস করে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সবার প্রতি রইল আমর কৃতজ্ঞতা ও সম্মান।
বেশ কিছু সংবাদ মাধ্যম যেমন, ডয়েচভেল বাংলা, বিবিসি বাংলা সহ আরো বেশ কিছু দেশীয় সংবাদ মাধ্যম থেকে আমাকে ফোন দিয়ে বর্তমান অবস্থা সমন্দে জানতে চেয়েছেন, ইন্টারভিও প্রকাশ করেছেন সকলকে জানাই ধন্যবাদ। সাথে সকলকে অনুরুধ জানাবো আপনারাও আসুন,প্রকৃত অবস্থা দেখুন, বিশ্বকে সত্য খবর জানান। বিপদগ্রস্থ মানুষগুলো আপনাদের পেয়ে অনেক খুশি হবে, যেমনটা হয়েছে আমাদের কাছে পেয়ে, ভুলে গিয়েছে তাদের অনেকটা বেদনা।