মা পলাশকে মুরগি বিক্রী করতে হাটে পাঠাল। হাটে যাবার পথেই খালার বাড়ি, পলাশ ভাবল খালার বাড়িতে একটু বেড়ায়ে যাই। খালার ঘরে ঢুকতেই দেখে খালা কার সাথে যেন আপত্তিকর অবস্থায় ।
সে আলনার আড়ালে লুকায়ে থাকল।
খালু বাড়িতে প্রবেশ করলে, লোকটি আলনার পিছে অবস্থান নিল।
পলাশ ভাবল পথোশ্রম লাঘবের এই তো সুযগ।
পলাশ ফিস ফিস করে বললো, ওই লোকটা মুরগি নিবে?
চুপ, এইটা কি মুরগি বেচার জায়গা?
খালুকে বলে দেবো, ও খা..
এই কি করিস?
দাম কত?
২০০ টাকা।
এই মুরগি ২০০ টাকা!
ও খা...
নে ২০০ টাকা, মুরগির গলা ভাল করে ধরে তোর কাছেই রাখ।
বিপদের সুযগ নিয়ে আবার শুরু করল, ওই লোকটা মুরগি নিবে?
ওই এক মুরগি কয়বার বেচবি?
ও খা...
পলাশের মুখ চেপে ধরে, আবার ২০০ টাকা দিল।
পলাশ বুঝল, খালু এখন ঘড় থেকে বের হয়ে যাবে, তাই শেষ সুযগটা নিল।
ওই লোকটা মুরগি নিবে?
আবার? মারবো চাটি।
খালুক কয়ে দেব।
আবার ২০০ টাকার লেনদেন।
খালু চলে যাবার পরে, লোকটি একটু অপেক্ষা করে বের হয়ে গেল।
পলাশ মুরগি নিয়ে তাইরে নাইরে করতে করতে বাড়ি মুখো হল।
বাড়িতে ঢুকতেই দেখে তার বাবা বাড়ির বাহিরে বসে আছে।
ও আব্বা মুরগি নিবে?
বাবা রেগে বললো, এক মুরগি তিন বার কিনলাম তাও তোর মুরিগ ব্যাচা হলে না।