সোনালী ঈর্ষাগুলো ভরস্রোতে সমুদ্রের উদর হতে
হাতের গেলাশে ভরে পুনর্বার অগ্নির কোণায়
দাঁড়িয়েছি পাঁড় মাতাল পড়ন্ত রাতের সীমানায়
স্বরূপে অপরুপ তোমার স্বেচ্ছা কবর, আমার চিহ্ণের ধুলো ভেবে।
কঠিন কতটা তুমি, আভূমি উল্লাসের রাতে খুব
প্রস্তুত আকুতির মতো স্বপ্নভাঙা নিয়েছি জেনে
বাগানে বাগানে যত অভিমানের জমেছিল লালের বাহার
মূর্খরা জানেনা স্রোত তুমি সেই আদ্র অহংকার।
আলোর আড়ালে চোখ নিত্য কত পোষে টালমাটাল
অন্ধকারের হিমতরল প্ররোচনার মৌন পাথর
কে তুমি ব্যর্থ ঝোনাক পুরোহিত বেশে এসে ক্লিষ্ট জঞ্জায়
ঋতুতে ঋতুতে আমায় সমৃদ্ধ জলধারে নিপুণ করুণা দিয়ে যাও।
মৃদু মরণের পথে হাঁটছি রোজ, মায়ের মমতার মতো
তুমিওতো বিদায় রাগে সমুদ্র পাহাড় কিংবা
কোন এক পতিত হৃৎপিন্ডের ভেঙে পড়া আফিমের বিষ
পড়ন্ত রাতের সীমানায় আয়না আনন্দ হয়ে ভেসে উঠো স্মৃতির চিতায়।