জামাত বিএনপি জাতীয় পার্টি অবশেষে আওয়ামীলীগও গণজাগরণ মঞ্চ বন্ধের পক্ষে মত দিলেন। এদর রাজনীতি নিয়ে তরুণ সমাজ আর কিছু ভাবতেই পারে না। যারা সরকার সমর্থক বলে গণজাগরণ মঞ্চ নিয়ে টানাটানি করেছে তাদের যে কি দশা সেটি তো আর হিসাবেই পড়ে না। হসিনার সৌভাগ্য তার সরকার ও দলের অসংখ্য দুর্নীতির খতিয়ান কিছুটা হলেও চাপা পড়েছে গণজাগরণ মঞ্চ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কারণে।
নোংরামীর একটা সীমা থাকা উচিত। প্রতিদিন যারা দেশের বিরুদ্ধে লিখছে তাদের ছুয়ে দেখতে পারেনা, কাবা শরীফের ছবি বিকৃতকারীদের দিকে মাথা তুলে দাড়াতে পারেনা অথচ দেশপ্রেমিকদের শায়েস্তা করতে ছাড়ে না।
প্রধানমন্ত্রিসহ সবাই এত মুসলমান যে কথা কাজের মিল পাওয়া যায়না। হাসিনা তো ৬০ বছর বয়সে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছিলেন। এখ্ন এটি কার্যকরি করা উচিত। এরশাদ নিয়ে কোন কথাই বলা দরকার নাই। সকাল বিকাল এই স্বৈরশাসকের কুকর্ম রাজনীতির মাঠে অপ্রয়োজনীয়।
ব্লগ বন্ধ করা হচ্ছে। বালির মধ্যে মাথা গোজে সরকার কতটা সামলে উঠতে পারবে? আগে কেউ এভাবে পারেনি। খালেদা জিয়া আর জামাতের পার্থক্য খোজে দেখার বর্তমানে কোন প্রয়োজন থাকলে সেপি কেবলই গবেষণার বিষয়। মানুষের কল্যাণের কোন বিষয় হতে পারে না।
ভাবাই যায় না, দেশে প্রতিনিয়ত পুলিশ, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও মানুষের ওপর যে হামলা হচ্ছে সরকার তার কতটা ধরতে পারছে? কোথায় অত ব্যর্থতা? আমারদেশ, সংগ্রাম, নয়াদিগন্ত বহাল তবিয়তে আছে। প্রধানমন্ত্রির বক্তব্যে তাকে সবজান্তাই মনে হল। কিন্তু কিভাবে ট্রাইবুনালের তদন্ত টিমে শিবিরের নেতা নিয়োগ পেল? কিভাবে মন্ত্রিদের এপিএস নিয়োগ পায় সাবেক শিবির নেতা? যদি ট্রাইবুনালে কোন জামাত শিবির নাই থাকে তাহলে কেমন করে স্কাইপি সংলাপ প্রকাশ পেল? তুরস্কের প্রতিনিধিরা কিভাবে ট্রাইবুনালে প্রবেশ করল? এতসব জানা ঘটনা কেবল জানাই থাকুক দেশে অরাজক অবস্থা চলুক।