somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গুলশান পার্কে একদিন (কিঞ্চিত ১৮+)

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এই লেখাটার সকল চরিত্রই বাস্তব। কারো জীবনের সাথে মিলিয়া গেলে তাহা মোটেই কাকতাল নহে। ;)

সেই ২০০৪ সালের কথা। আমি থাকি মহাখালি ওয়্যারলেস এলাকায়। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা সবে মাত্র শেষ করেছি। ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হইতে চাইলে, কোচিং এর বিকল্প নাই। আম্মারে কইলাম আম্মা কোচিং করুম। আম্মা কইল, "করলে ভাল জায়গায় কর। ঢাকায় যাইয়া ভাল কোচিংয়ে ভর্তি হ।" বলে রাখি, আমি ময়মনসিংহে কলেজ পর্যন্ত লেখাপড়া করছি। ঢাকা যামু এই জন্য মনের কেমন জানি আনন্দ লাগতাছিলো। আবার খারাপও লাগতাছিলো আমার পরাণের পাখিটারে ময়মনসিংহে রাইখা যামু। যাওগ্গা, এই রকম মিশ্র প্রতিক্রিয়া নিয়া ঢাকায় আসলাম। কোচিং শুরু করলাম ওমেকা তে। মেসে থাকি। আমার লগে আমার এলাকার আরও কয়েকজন থাকে । ওরা সবাই তিতুমীর কলেজে পড়ে। এদের মধ্যে একজন আছে মুকুল ভাই। তারে সবাই মিউকিউল(Mukul) কইয়া ডাকত ইংরেজি বানানের সাথে মিল রাইখা। মেসের বড় ভাইরা কইলো, ইউনিভার্সিটি(University) বানানের মধ্যে ইউ আছে, কিন্তু তার উচ্চারণ কিন্তু "উ" না "ইউ"। তাইলে তোমার নামেও "ইউ" ব্যবহার করতে হবে। আরো একজন লোক আছিলো কুমিল্লার নয়ন ভাই, সে মুকুল ভাইকে আর একটা নাম দিছিলো "___ কমান্ডার"। :P আর রানা কাকা নাম দিছিল বেন্ডো। রানা কাকারে কাকা ডাকলেও সে ছিল আমাদের বয়েষী। আর যারে নিয়া এই কাহিনী, সে হইল বস্। তারে সবসময় বস বলেই ডাকতাম, মাঝে মঝে তার আসল নামটাই ভুলে যেতাম। গল্পেও তারে বস বলেই ডাকলাম। নইলে পরে আবার আমার সমস্যা হইয়া যাইতে পারে।

বসের লগে আমার বিরাট খাতির। দুইজনে মাঝে মাঝে ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় হুদাই ঘুরতাম। একদিন বসেরে কইলাম, 'বস পার্কে নাকি কী কুকাম-আকাম হয়?' বস কইলো 'জানস না?' আমি কইলাম, 'আমিতো কুনদিন যাইনাই'। সে বলল যে 'একদিন তরে নিয়া যামুনে।'
রমজান মাস। রোযা রাখি। ইফতারের পরে একদিন বসের লগে ঘুরতে বাইর হইলাম। প্রথমে গেলাম গুলশান-১ এর ডিসিসি মার্কেটে। কিছুক্ষণ ঘুরাঘুরির পরে বসে কইলো, 'তুই না কী দেখতে চাইছিলি?' আমি কইলাম কী? বসে কয়, ঐযে পার্কে গিয়া না কী দেখতে চাইছিলি। আমার মনে পড়ল। তখন বসে কয়, ল যাই আইজকা তরে দেখাইয়া নিয়া আসি। আমি কইলাম কই যাইবেন? বসে কইলো গুলশান ২ তে একটা পার্ক আছে, ঐখানে যামু। আমি বসেরে জিগাইলাম, পাওয়া যাইবো তো ঐখানে? তখন বসে এমনে কইরা আমার দিকে তাকাইলো, আমি বুঝলাম আমি আঈনস্টাইনের কাছে আপেক্ষিকতা সুত্রের ব্যাখ্যা চাইছি। আর কোনো কথা না কইয়া বসের পিছে পিছে যাওয়া শুরু করলাম। সন্ধ্যা ৭ টার মত বাজে। রিকশায় কইরা গুলশান পার্কে পৌছলাম। পার্কে ঢুকতে যাব, এই সময় বসে কইল ভেতরের কীর্তি-কলাপ দেইখা ভয় পাইস না। আমার মনের ভিতর এতক্ষন কোনো রকমের ভয়ই ছিল না, কিন্তু বসের কথা শুইনা ভয় খাইয়া গেলাম। বস আমার শুকনা মুখ দেইখা কইলো, ভয় কিসের আমি আছি না? মনে মনে শান্তনা খুইজা পাইলাম, বস যেহেতু সাথে আছে তাইলে কোনো প্রবলেম নাই। আমি দুইগাল ফাক কইরা বসেরে কইলাম, বস ভেতরে ঢুকার আগে একটা বিড়ী খাইয়া যাই। বস কইল চল যাই।
বসের সাথে থাইকা হালকা পাতলা বিড়ি খাওয়া শিখছি। বেশি টাকা থাকতো না পকেটে তাই স্টার সিগারেট খাইয়া বেনসনের চেয়েও বেশি ভাব নিতাম। পার্কের পাশের একটা টং দোকান থেকে ৫ টা স্টার সিগারেট কিনলাম। আর দোকানদারকে বললাম বেনসনের প্যাকেটে ভরে দিতে। একটা ভাব আছে না। একটা বিড়ি টানা শেষ হইলে, বসের পিছে পিছে পার্কের ভিতরে ঢুকলাম। জনশুন্য পার্কটা দেখলে মনে হয় ভুতের আড্ডাখানা। আমি চারদিক তাকাইয়া কইলাম বস আমি তো ভুত দেখতে চাই নাই। আমারে এই পার্কে আনলেন কেন? বস আমার দিকে তাকাইয়া কইলো 'চোখের মধ্যে কালি ছাড়া কলমের মুখা দিয়া একটা গুতা দিমু। চারদিকে ভাল কইরা তাকািয়া দেখ্।' যদিও বসের মত আমার সুক্ষ চোখ নাই, তারপরও আমার মনে হইলো দু একটা রমনী পার্কের মধ্যে ঘুরাঘুরি করতেছে। সোডিয়াম বাতির আধো আলোতে দেখলাম তাদের পিছনে ছুচোর মত দু-চার জন পুরুষ প্রানীও ঘুর ঘুর করতেছে। বস কইলো, চল পার্কটা একটা চক্কর দেই। আমি কইলাম, বস ডর করেতো। বস জিগায় ডর কিসের? আমি কইলাম, ওগো পাশ দিয়া যাইতে সময় যদি টান মারে। বস হাইসা দিয়া কয়, 'তুমি কি পাটের রশি যে তোমারে ধইরা টান দিব? চিন্তা করিস না, আমার পিছে পিছে আয়। ' আমি বসের পিছে পিছে যাই। পার্কটা পুরাটা চক্কর দেওয়ার পরে আরো অনেক জিনিস নজরে আইলো। পার্কের ভিতরে ৩-৪ টা ঝোপের দেখা মিলল। দু-তিনটা ঝোপ এমন ভাবে কাপাকাপি করতেছে মনে হইলো আসমান ভাইঙ্গা কালবৈশাখীর ঝড় নামছে। বসরে কইলাম ঝোপগুলা নড়ে কেন? বস আমার দিকে একটা চোখ মাইরা কইলো এখোনো বুঝস নাই। ;)
পার্কটা একটা চক্কর শেষ কইরা লেকের ধারে একটা বেঞ্চে বসলাম বিড়ি টানার উদ্দেশ্যে। কেবল মাত্র বিড়িটা ধরাইছি, ঐ সময়ই দেখি একটা মধ্য বয়ষ্ক রমনী আমাদের পিছনের একটা গাছের সাথে হেলান দিয়া দাড়াইছে। আমার মনের মধ্যে ধুকধুকানি শুরু কইরা দিলো। আমি চামড়া স্যান্ডেলের ফিতাটা একটু টাইট দিলাম। বস আমার দিকে তাকাইয়া কইলো খবরদার আমারে একলা ফালাইয়া দৌড় দিস না। আমি বসের দিকে চাইয়া কইলাম 'স্যান্ডেলের ভিতরে বালু ঢুইকা কুটকুট করতাছে। তাই একটু পরিষ্কার করলাম।' বস কিছু কইলো না, খালি একটু হাসল। বস আসলেই বস। কেমনে যানি বুইঝা গেছিল আমি দৌড় দেওয়ার প্রস্তুতি নিতাছি। যাই হোক খুব অস্থির মন নিয়া বসের সাথে বইসা আছি। পেছন দিকে তাকাইয়া দেখি রমনীটা আমাদের বেঞ্চ ধইরা দাড়াইছে। আমি তো খিচ্চা দৌড় দিছি। কিন্তু দেখি আমার এক হাত আটকা পইড়া রইছে বসের কাছে। এমন একটা কান্ডযে করুম, বস আগেই টের পাইছে তাই আগেই হাত চাইপা ধইরা রাখছে। আমি আবার বইসা পড়লাম। পেছনের রমনীটা আমাদের দিকে তাকাইয়া 'কইলো কী লাগবো নাকি?' বস উত্তর দিল, 'রোযা-রমজানের দিন। কী যে কস?' প্রতিত্তুর আসলো, 'রোযাতো ইফতারের পরেই শেষ হইয়া গেছে।' এই ধরণের কথা-বার্তা মনে হয় আরো কিছুক্ষণ চলত, কিন্তু মাঝখানে বাগড়া দিলো এক পুলিশ। পার্কের গেইট দিয়ে একটা পুলিশকে ভিতরে ঢুকতে দেখলাম। পুলিশ দেখেই রমনীটা দিলো দৌড়। আমি ভাবলাম পুলিশ দেখে পালাচ্ছে, কিন্তু পরে দেখলাম পুলিশের দিকেই যাচ্ছে। দেখলাম পুলিশটার কানে কানে কী যেন বলল। আমি বসরে কইলাম, 'বস আমাগো নামে কিছু কয় নাতো পুলিশটারে?' বস কইলো 'আরে নাহ্!' মনে হইল বস এই কথা বলে নিজেকেই শান্তনা দিতাছে। বসের আবার পুলিশ দেখলে কেমন কেমন(ভয় পায়) যেন লাগে। পুলিশটা দেখলাম আমাদের এখানে না এসে কালবৈশাখী ঝোপটার দিকে গেল। বস আমার দিকে ভাব দেখাইয়া কইলো 'দেখছস কইছিলাম না?' আমি আর কিছু কইলাম না। রমনীটা আবার আমাদের কাছে ঘুর ঘুর করতে লাগলো। আনুমানিক ২০-৩০ মিনিট পরে, পুলিশটা কালবৈশাখী ঝোপ থেকে বের হয়ে আসল। সে সোজা আমাদের দিকে আসল। আমাদের বেঞ্চের পাশে বসে আমাদের জিগাইলো 'আপনারা কী করেন এইখানে?' আমি জানি বস পুলিশের সাথে বাতচিত করতে ভয় পায়। তাই এই দায়িত্ব নিজের কাধেই তুইলা নিলাম। বললাম, 'হাওয়া খাইতে আইছি'। পুলিশটা জিগাইল, 'কী করেন?' আমি বললাম 'স্টুডেন্ট'। পুলিশ নরম গলায় বলল 'জায়গাটা ভালো না। এত রাইতে আপনাদের এইখানে থাকা ঠিক না।' আমি মনে একটু জোর পাইলাম। পাল্টা জিগাইলাম, 'জায়গা ভালো না, তাইলে আপনি এইখানে কী করেন?' পুলিশ কয় 'আমার তো এইখানে ডিউটি।' আমি আবার জিগাইলাম 'পার্কের ভিতরে ডিউটি?' পুলিশটা একটু আমতা আমতা কইরা কইল, 'না। পার্কের কাছেই।' আমি আরো কিছু জেরা করতে চাইছিলাম মাঝখান থেকে বস আমার হাতে চাপ দিয়া থামতে কইলো। তারপর বস পুলিশরে জিগাইল, 'বিড়ি খান?' পুলিশ কয় 'হ খাই'। বস আমার দিকে তাকাইয়া কইল 'একটা বিড়ি দে ভাইরে(পুলিশরে)।' আমি একটা বিড়ি দিলাম। পুলিশ বিড়ি ধরাইয়া টানতে টানতে কইলো 'বেশিক্ষন এইখানে থাইকেন না। জায়গাটা ভালো না। আপনারা ছাত্র মানুষ বুঝতেই তো পারতাছেন, কী রকম জায়গা।' এই বইলা সে চইলা গেল।
পুলিশটা পার্কের গেইট দিয়া বাইর হওয়ার সাথে সাথে কালবৈশাখী ঝোপ থেকে তুফানের বেগে আরেকটা(২য়) রমনী বাইর হইলো। ২য় রমনীটা আমাদের সামনের ১ম রমনীটার দিকে বাঘীনির মত আগাইয়া গেলো। তুমুল ঝগড়া শুরু হইল তাদের মধ্যে।
ঝগড়ার কারন, ১ম রমনীটা কোনো কাস্টোমার জোগাড় করতে পারে নাই। ঐদিকে ২য় জন কাস্টোমার নিয়ে ঝোপের মাঝে কালবৈশাখীর ঝড় শুরু করে দিছে। তাই ঈর্ষান্নিত ১ম জন পুলিশ আসা মাত্রই জানিয়ে দেয় ঝোপের কথা। আর পুলিশ ঝোপে গিয়ে কোপ মেরে টাকা প্লাস ফ্রী সার্ভিস আদায় করে নেয়।
তাদের ঝগড়ার মাত্রা বাড়তেই থাকলো। কিছু লোকজনও জড় হয়ে গেলো। তাদের ভাষা গুলা ব্লগে লিখার মত না। ছোটো একটা উদাহরণ দেই, ১ম জন ২য় জনকে বলছে, 'তোর না অসুখ আছে। তুইতো সব কাস্টোমারগরে অসুখ ছড়াইয়া দিবি।' ২য় জন বলে 'তোর যে চেহারা, দিনের বেলায় তো কুত্তায়ও তোর কাছে যাইব না। খালি রাইত দেইখা কাস্টোমার পাস।' একপর্যায়ে তাদের চুলোচুলি শুরু হওয়ার অবস্থা। আর আশে পাশের লোকজন তো হ্যাবি মজা নিচ্ছে। হঠাৎ দেখলাম বস উঠে দাড়ালো। আমি ভাবলাম, বাসায় ব্যাক করবে মনে হয়। তাই আমিও উঠলাম। দেখি বস দুই রমনীর দিকে এগিয়ে গেলো। তারপর কথা নাই, বার্তা নাই দুই রমনীর মাঝখানে দাড়াইয়া তাদের বুকের মধ্যে ধইরা দুজনকে বিচ্ছিন্ন করে দিলো। আর একেকজনকে বলল, 'তুই তর কামে যা, আর তুই তর কামে যা। রাইত কেবল শুরু হইছে। ঝগড়া করলে কিছুই কামাইতে পারবি না।' আশ্চর্যজনক ভাবে দু জনেই বিড়বিড় করতে করতে দুদিকে চলে গেল। আর বস আমরে কইলো 'চল যাইগা'। আমি বসের দিকে তাকাইয়া কইলাম 'বস তুমি আসলেই বস।' বস চোখ মাইরা কইলো 'দুইটাই নরম আছিলো। ;) '।
৯টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানালেন ড. ইউনূস

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১০





যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।শুভেচ্ছা বার্তায় ড. ইউনূস বলেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ের জন্য আপনাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮


পেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাছে থেকে আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬

আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

২০০১ সালের কথা। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একটা আন্তর্জাতিক দরপত্রে অংশ গ্রহণ করে আমার কোম্পানি টেকনিক্যাল অফারে উত্তীর্ণ হয়ে কমার্শিয়াল অফারেও লোয়েস্ট হয়েছে। সেকেন্ড লোয়েস্টের সাথে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নারী বুকের খাতায় লিখে রাখে তার জয়ী হওয়ার গল্প (জীবন গদ্য)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩২



বুকে উচ্ছাস নিয়ে বাঁচতে গিয়ে দেখি! চারদিকে কাঁটায় ঘেরা পথ, হাঁটতে গেলেই বাঁধা, চলতে গেলেই হোঁচট, নারীদের ইচ্ছেগুলো ডিমের ভিতর কুসুম যেমন! কেউ ভেঙ্গে দিয়ে স্বপ্ন, মন ঢেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫



আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।

সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×