বিশ্বব্যপি চলছে কভিড-১৯ করোনা ভাইরাসের তান্ডব লিলা।বাংলাদেশও এ তান্ডবে ছারখার হয়ে যাচ্ছে। সরকার জোড় প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এ থেকে পরিত্রানের জন্য।প্রাথমিক অবস্থায় পুরো দেশে এক যোগে লকডাউন চললেও বর্তমানে এলাকা ভিত্তিক লকডাউন করা হয়েছে। কালার ডিভিশনের মাধ্যমে।দেশ বিদেশের এই লকডাউন পরিস্থিতিতে দুরত্ব বজায় রেখে যোগাযোগ রক্ষায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার জন জীবন যাত্রায় অপিরিহায্য হয়ে পড়েছে। বর্তমানে নানমুখী কাজে এর ব্যবহার পরিলক্ষিত হচ্ছে।
করোনা মহামারীর এ দুঃসময়ে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শুরু থেকেই বন্ধ । শিক্ষার্থীরা ভিডিও ক্লাসের মাধ্যমে শিক্ষকের দেয়া পাঠ্যক্রম অনুশীলন করছে।
নুবা, ৪র্থ শ্রেণি, তামিরুল মিল্লাত কমিল মাদ্রাসা, টঙ্গী (বালিকা শাখা)
নওরিন, ৫ম শ্রেণি, তামিরুল মিল্লাত কমিল মাদ্রাসা, টঙ্গী (বালিকা শাখা)
করোনা উপসর্গ নিয়ে আতংকিত মানুষ হাসপাতালে ভিড় ঠেলে চিকিৎসা নিতে চাচ্ছে না। টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিচ্ছে।
কোন প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তা কর্মচারীরা ঘরে বসে অফিসে সাথে গ্রুপ মিটিং এর মাধ্যেমে কাজ করছেন।
যখন বিশ্বের সাথে যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন । একমাত্র অবলম্বন তথ্যপ্রযুক্তি। মোবাইল, ভিডিও কল, ফেসবুক, ইমো, টুইটার, জুম প্রভৃতির মাধ্যমে মানুষ বন্ধু বান্ধব আত্মীয় স্বজনের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার চেষ্টা করছে। তেমন একটি দুর্যোগ মুহূর্তে কোন্ ভিত্তিতে অর্থমন্ত্রী বাজেটে মোবাইল কল এবং ডাটা ব্যবহারে ৩৩% কর গ্রাহকদের উপর চাপিয়ে দিলেন ? যখন জনগনের পাসে থাকা দরকার তখন সরকার এই সত্যটি, এই সাধারণ বিষয়টি বুঝছেনা কেন?।
এসময় বিপর্যস্ত জনগণের পাসে না দাড়িয়ে মরার উপর খাড়ার ঘা কেন? কর অপারেটরদের থেকে নিন জনগণ থেকে কেন? এই মূহুর্তে জনগণের সুবিধার কথা চিন্তা করে গ্রাহকদের উপর থেকে কর প্রত্যাহার করার জন্য সরকার ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৭