ফারাক্কা শব্দটা কানে এলে কি ভেসে উঠে আমাদের চোখে । দেশের উত্তরাঞ্চলের শস্যহীন , ফসলহীন অনাবাদি মাঠ । এক সময়কার সবুজ শ্যমল ক্ষেত এখন ফেটে চৌচির । বৃহত্তর রাজশাহিবাসী ফারাক্কা কি বুঝে না ।
কিন্তু তারা ভোগে । ক্ষেতে ফসল নেই , পেটে ভাত নেই তাই ক্ষুধায় ভোগে । পদ্ধায় পানি নেই , আয় রোজগার নেই তাই টাকার অভাবে ভোগে , বেকারত্বে ভোগে ।তাদের মলিন মুখ, দারিদ্র্য আর মরুময় জীবনের জন্য দায়ী ফারাক্কা । ফারাক্কায় ড্যাম নাকি ব্রীজ হয়েছিল তা বুঝে কি কাজ এসব অশিক্ষিত মানুষদের ।
ফারাক্কার উপকারিতা ৭২ সালের শাসকরা , তাদের তৎকালীন পালিত বুদ্ধিজীবীরা আমাদের সে সময় বুঝিয়েছিলেন। এখন বর্ষায় বন্যার পানিতে ভেসে , ঝড়ে মরে , শীতে মঙ্গায় ভোগে আমরা ফারাক্কার উপকারিতা উপভোগ করছি ...
টিপাই বাঁধ নিয়ে একদল আওয়ামী বুদ্ধিজীবীর ভূমিকা বর্তমান বাংলাদেশে আরও নগন্য । ২৯-২২-১১ তাং বৃহস্পতিবার মতিউর রহমান সাহেবজাদার পত্রিকায় মহিউদ্দীন আহমেদের 'টিপাই বাঁধ তৈরি করা কেন জরুরি' শিরোনামে লেখাট পড়ে কাঁপছিলাম আমি।
আসলে মহিউদ্দীনদের জন্ম যদি বাংলাদেশে হয়েই থাকে তবে তাদর রক্ত ভারতের ।
দেশাত্ববোধতো দূরের কথা কোন ধরনের মানবিক বোধ ওদের ভিতরে নেই ।
মানুষের মনুষ্যত্ব কতটা লোপ পেলে নিজ মাটি ও মার বিপক্ষে এমন হীন এজেন্ডা বাস্তবায়নে নামতে পারে তা আমি বুঝতে অক্ষম ।
তার দাব টিপাই থেকে বাংলাদেশ লাভবান হবে । ভারত উজানে বাঁধ দিলে ভাটির দেশ বাংলাদেশ যদি লাভবান হয় তবে উজানের দেশ চীন তার দেশের নদীতে বাঁধ দিলে ভাটির দেশ ভারতের লাভ হওয়ার কথা । কিন্তু ভারর চীনের বাঁধের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে মামলা করতে যায় কেন ??? নাকি ভারত তাদের দেশের স্বার্থ বুঝে না!
আমার একটা সরল প্রশ্ন, ভারত যদি বরাকে বাঁধ দিয়ে তার ইচ্ছামত সে পানি ব্যবহার করে তাতে অমরা লাভবান হই কি করে ?
লাভের ব্যপরটা কি তিতাসকে জ্যান্ত কবর দিয়ে তার বুক চিড়ে তৈরি করা রাস্তা দিয়ে ভারতকে বিনা চার্জে ট্রানজিট দিয়ে আমরা এখন সিঙ্গাপুর হয়ে গেলাম এর মত!
ভারত বিদ্যুৎ উৎপাদন আর ক্ষেতে পানি সেচ দেয়ার জন্য এ বাঁধ দিবে । একটু চিন্তা করে দেখুন । বর্ষাকালে ক্ষেতে সেচ দেয়ার জন্য কখনো পানি দরকার হয়না বরং বর্ষায় আামাদের গ্রামের কৃষকরা ক্ষেতে উঁচু বাধ দিয়ে পানি সিচে ফসল বাঁচানোর চেষ্টা করেন । ভারত তাদের ক্ষেতের পানি কমিয়ে ফসল বাঁচানোর জন্য পানি ছেড়ে দিবে নিম্নাঞ্চল বাংলাদেশের দিকে । সে পানিতে ভেসে যাব আমরা আর শীতকালে ক্ষেত চাষের জন্য পানি দরকার সে সময় ভারত পানি ধরে রাখবে । ফলে আমাদের দেশের নদীগুলো শুষ্ক মৌসুমে পানি না পেয়ে তার নাব্যতা হারাবে ।পরিণতি বর্ষাকালে ভয়াবহ বন্যা।
এতশত কথার কি দরকার । টিপাইমুখে বাঁধ দিলে আমাদের কি উপকার হবে তার প্রমাণতো ফারাক্কার কারণে আমাদের শুকনো পদ্ধা , ইসামতি সহ উত্তরাঞ্চলের অসংখ্য মরা নদী দেখেই বুঝতে পারছি । রাজশাহির ফসলহীন বিস্তীর্ণ এলাকা দেখেই বুঝতে পারছি । আমাদের সামনে ফারাক্কা থাকতে টিপাই নিয়ে আবার কিসের লাভ-ক্ষতির হিসাব কষা !
মহিউদ্দীনের লেখাটা ডেসটিনির দু’ই হাত পূরণ আর কয়েক মাসের মধ্যে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে যাওয়ার মত হয়ে গেছে । কিন্তু কার পক্ষে তার এ দালালি??? নিজ দেশ না পতিবেশি ভারতের পক্ষে!!!
গওহর রিজভী আমাদের আশ্বস্ত করেছিল ভারতকে ট্রানজিট দিলে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর হয়ে যাবে । দেশটা আসলে সিঙ্গাপুর না সিকিম হয়ে গেছে এখন । শুধু ভারতের পেটে যাওয়ার অপেক্ষা । আর টিপাইমুখে বাঁধ হলে এ দেশ হবে আফ্রিকার মরুভূমি ।
আর আমরা যারা মুখ বুঝে সব সহ্য করছি তারা হচ্ছি আফ্রিকার জঙ্গলের জংলী । চোখর সামনে মাতৃভূমি খুন হয়ে যাচ্ছে এ দেশের মানুষের অন্তর কি একটু ও কাঁদে না ???
প্রথম আলোর নিন্দা করছি দেশের স্বার্থবিরোধি এমন একটি জঘন্য লেখা তাদের পত্রিকায় প্রকাশ করার জন্য ।
নিচে তার লেখার প্রতিবাদে পাঠকের মন্তব্যগুলো হুবুহু তুলে দিলাম প্রথম আলো থেকে ...
অর্ক
২০১১.১২.২৯ ০৩:৩৩
বিরোধিতা করে ঠেকানো যাবে না তাই বিরোধিতা করা যাবে না, সাংসদে গেলে কথা বলতে দেয না তাই সংসদে যাব না, গঠনমূলক সমালোচনা রাষ্ট্র শোনে না তাই সমালোচনা করবো না - এটা তো আমাদের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্যের মধ্যে ঢুকে গেছে এটা স্বীকার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমরা সত্যি যদি বীরের (!) জাতি হয়ে থাকি তাহলে যোগ্য লোক দিয়ে সকল তথ্য যাচাই বাছাই করার পরই বলতে পারব টিপাইমুখিবাধের প্রয়োজনীয় কতটুকু। তবে প্রকৃতির স্বাভাবিক রুপ নষ্ট করলে বিরুপ প্রভাবই বেশি হয় এটা চিরন্তন। সুন্দরবন গুড়িয়ে শিল্পান্চল করা যায় কিন্তু এতে লাভের চাইতে ক্ষতিই কিন্তু ভারী হবে।
kabir
kabir
২০১১.১২.২৯ ০৪:৫৭
আপনি টিপাইমুখ সমপরকে তো বললেন ফারাককার বিষয়ে কিছু বলবেন কি।
Jawad
Jawad
২০১১.১২.২৯ ০৪:৫৯
"বিরোধিতা করে এই বাঁধ তৈরি আমরা ঠেকাতে পারব না। " কেন পারব না? আন্তর্জাতিক আইনে আমাদের সম্মতি ছাড়া ভারত এটা করতে পারে না।
Jahidul Murad
Jahidul Murad
২০১১.১২.২৯ ০৫:০৩
Well written Mr. Mohiuddin Ahmad. I support your argument.
Shahis Rahman
Shahis Rahman
২০১১.১২.২৯ ০৫:২৫
আপনি নিজে বললেন সেচের জন্য যদি পানি সরিয়ে না নেওয়া হয়!!!!!!
Samiul Hasan
Samiul Hasan
২০১১.১২.২৯ ০৫:৪৫
লেখক নিজেই বললেন শীতকালে হাওরের পানি শুকিয়ে যায়, কৃষকেরা বোরো ধান চাষ করেন। কিন্তু শুকনো মৌসুমে পানিপ্রবাহ বাড়লে কৃষকের জমি তো পানির নীচে থাকবে কৃষকেরা চাষ করবে কোথায়? শীতকাল কি শুকনো মৌসুমের মধ্যে পড়ে না?
kamrul zaman
kamrul zaman
২০১১.১২.২৯ ০৬:৫৯
আমি লেখক কে thanks janai.
Musabbir
Musabbir
২০১১.১২.২৯ ০৭:৪১
লেখাটা পড়ে মনে হলো ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের অনুষারী কোন সাংবাদিকের লেখা। আমাদের দেশীয় বিশ্লেষকদের যেভাবে হেয় করা হলো তাতে মনে হয় তিনিই একমাত্র এক্সপার্ট। পক্ষে বিপক্ষে মতামত থাকবেই তাই বলে খুড়াযুক্তি দিয়ে একতরফা ভাবে ভারতের পক্ষ দিতে হবে কেন ?
Khaled Limon
Khaled Limon
২০১১.১২.২৯ ০৮:২৬
Do you know what are you talking about?????
রাসেল
রাসেল
২০১১.১২.২৯ ০৮:৪৯
ভারতের কাছ থেকে কত পান?
রাসেল
রাসেল
২০১১.১২.২৯ ০৯:০১
নিজের বিবেক দিয়ে একবার ভেবে দেখুন!
Md. Jahidul Islam
Md. Jahidul Islam
২০১১.১২.২৯ ০৯:৪৮
চলো সবাই মিলে আত্মহত্যা করি।
Mohammad Mahfuz Alam
Mohammad Mahfuz Alam
২০১১.১২.২৯ ০৯:৫৮
Good explanation. This feature should publish on home page as head line.
farukh
farukh
২০১১.১২.২৯ ০৯:৫৯
"আমি এও বলেছিলাম, আপনারা এই ইস্যুটি তুলে এ দেশের ধর্মান্ধ রাজনৈতিক অপশক্তির হাতে একটি মারাত্মক অস্ত্র তুলে দিচ্ছেন।"
-আপনাদের মতে ধর্মান্ধরাই শুধু রাজনীতি,পররাষ্ট্রনীতির এসবের ভিতর ধর্মকে নিয়ে আসে, কিন্তু আপনি এখানে ধর্মকে নিয়ে আসলেন কেন? আলোচনা করতেছেন বাঁধ নিয়ে, ভারতের প্রতি ভালোবাসা থেকে, নিরীহ মৌলভী বেটাকে কেন নিয়ে আসলেন, নিজেকে প্রগতীশীল বানানোর জন্যে?
Sarwar Mission
Sarwar Mission
২০১১.১২.২৯ ১০:০৩
জী আপনার লেখাটি পড়লাম।। পড়ে শুধু একটি কথাই মনে উকি দিল এমন লেখা কি কোন বাঙ্গালীর পক্ষে করা সম্ভব??? স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত ভারত যতগুলো অসম চুক্তি করেছে বাংলাদেশের সাথে দীর্ঘ চল্লিশ বছরে তার কোনটার সুফল পাচ্ছে বাংলাদেশ?? শুধু আপনাদের মত দেশপ্রেমিকদের জন্য স্বাধীনতার চল্লিশ বছর পরও আমরা মুখ থুবড়ে পড়ে আছি। যারা নিজের খুদ্র স্বার্থের জন্য দেশের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিতে এতটুকু দ্বিধাবোধ করেনা। জানিনা কত রুপী আপনার এ লেখাটার মুল্য। আপনার মত এতোটা পজিটিভ চিন্তা সাধারন বাঙ্গালীর পক্ষে করা সম্ভব নয় যাদের মাঝে কিছুটা হলেও দেশপ্রেম আজও অবশিস্ট আছে। ফারাক্কা বাঁধ দেওয়ার সময়ও কিছু দেশপ্রেমিক!!! এর অনেক উপকারীতা খুজে বের করেছিল আমাদের জন্য। অনেক করেছেন। দয়া করে এবার থামুন। ঝাঁজরা হয়ে গেছে দেশটা কিছু নেই আর। একটু নিশ্বাস নিতে দিন । মাথা তুলে দাড়াতে দিন। :-)
Md Monirul Hasan
Md Monirul Hasan
২০১১.১২.২৯ ১০:০৭
I strongly disagree with you though I am not an specialist of Water Resources. One thing is clear, making obstruction on an natural flow does not bring sustainable positive results and it is very much true for the rivers. I think, somebody in our country had written positive about Farakka dam. The result is clear to us. One of the question to you, have you studied on the simulation of the case? If not, we may find opposit result by using other research organization. Desertization is not the only one effect of the river dam. Don't you know the other bad effects of Kaptai? Prothom Alo itself published some reports on the bad effects of Kaptai Electricity Project.
২০১১.১২.২৯ ১০:০৯
”ভারত এই বাঁধ তৈরি করবেই। আমাদের কৌশল হওয়া উচিত এ থেকে আমরা কী সুবিধা নিতে পারব, সেই চেষ্টা করা। বিরোধিতা করে এই বাঁধ তৈরি আমরা ঠেকাতে পারব না। আর বিরোধিতা করবই বা কেন?”
- এটাই যখন শেষ কথা, তাহলে কষ্ট করে উপরের এত তথ্য উপাত্ত দেয়ার কি প্রয়োজন ছিল? জলবায়ু তহবীল থেকে ভিক্ষাও চাইবেন আবার বলবেন বাঁধ হলে আমাদের কোন ক্ষতি নেই...! বাহ্... ! চালিয়ে যান...
ইক্ষু মিয়া
ইক্ষু মিয়া
২০১১.১২.২৯ ১০:১৪
মহিউদদীন সাহেব, নিজের চরকায় তেল দেন। বেশী বুঝতে যাবেন না, তাইলে চরকাও হারাবেন। নিজেদের ন্যায্য দাবীর কথা বল্লে সেটা যদি আত্নঘাতী হয়, তাহলে এমন আত্মঘাতী হতে আমাদের কোন আপত্তি নেই। একাত্তরে বাঙ্গালীরা আত্নঘাতী হয়েছিলো বলেই স্বাধীনতা এসেছে। নিজেদের উপর আঘাম আসার ভয় করলে আর স্বাধীন দেশের নাগরিক হ্ওয়া লাগতো না।
আর প্রথমালোকে বলি, এ ধরনের লেখা কেন ছাপা হয়?
Ariful Islam
Ariful Islam
২০১১.১২.২৯ ১০:১৭
U have just mentioned about the rainy season how water flow can be reduced. But nothing mentioned regarding water requirement in other season. How can you ensure that water will be supplied as per our requirement in other season. If you observe last five years there was not enough rain except this year. We can not rely on India to supply water as per our requirement. Farrakka is the best example. I think the same benefit was shown during the construction of Farrakka. If opposing india in every occasion is for political propaganda then supporting india in every occasion is also meaning the same.
Akash
Akash
২০১১.১২.২৯ ১০:২৬
মহিউদ্দিন সাহেব, বিশ্বাস করেন যদি ক্ষমতা থাকতো আপনার নামে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা ঠুকে দিতাম।
২০১১.১২.২৯ ১০:২৮
এ ধরণের জলাধার নেপাল কিংবা ভুটানে হলে আপত্তি নেই কিন্তু ভারতে হলেই অনেকের আপত্তি।
--- জনাব, নেপাল কিংবা ভুটানে এ ধরণের জলাধার নির্মান করতে গেলে বাংলাদেশের কিছু বলার আগেই ভারতই তাদের গলা টিপে ধরবে। একই ইস্যুতে ভারত চীনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে একটুও দেরী করেনি।
নিকিতা
নিকিতা
২০১১.১২.২৯ ১০:২৮
আমি নিতান্তই নগন্য মানুষ। তাই আমাকে বুঝিয়ে বলুন যে বাঁধ তৈরি হলে পানিপ্রবাহ বাড়বে কোন হিসাবে? আর এটা কি সেই একই ভারত নয় যারা ফারাক্কা বাঁধ দিয়ে আমাদের সর্বনাশ করেছে? আপনার মত লোক আছে বলেই এ জাতি "আত্মঘাতী জাতি"।
কাপ্তাই বাঁধ এবং সমুদ্র খুব বেশি দূরে নয়, তাই অতটা প্রভাব পড়ে নাই। ভুলে যাবেন না যে কাপ্তাই বাঁধের কারণেও অগণিত পাহাড়ি উদ্বাস্তু হয়েছে এবং তারা এখনও এ নিয়ে অসন্তুষ্ট।
২০১১.১২.২৯ ১০:৫০
আপনার স্পর্ধা দেখে আমি হতবাগ না হয়ে পারলাম না।
rahman
rahman
২০১১.১২.২৯ ১০:৫০
দেশবিরোধী, গনবিরোধী
raju ahmed
raju ahmed
২০১১.১২.২৯ ১০:৫২
বস, আপনি অনেক তথ্য, উপাত্ত আর পরিসংখ্যান দিয়েছেন আপনার ভারতপ্রিতী প্রমাণ করার জন্য। শুধু আর একটি তথ্য-উপাত্ত দিয়ে সহায্য করুন - "আজ পর্যন্ত সম্পন্ন হওয়া ভারত-বাংলাদেশ চুক্তিগুলোর মাঝে কোন চুক্তিটি দিয়ে বাংলাদেশ লাভবান হচ্ছে?"
২০১১.১২.২৯ ১০:৫৪
প্রথম আলো যদি এতই দেশপ্রেমিক হয় এ ধরণের লেখা কিভাবে পত্রিকায় আসে?প্রথম আলোর লেখা পড়ে সবাই টিপাইমুখ বাঁধ নির্মমাণের ক্ষতি সম্পর্কে জেনেছে। মনিপুর অঞ্চলের মানুষ পরিবেশগত ক্ষতির কারণে টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণের ঘোর বিরোধী। আর টিপাইমুখ বাঁধ এর বিরোধিতা ধর্মান্ধদের হাতে একটি মারাত্মক অস্ত্র তুলে দেওয়া হবে কেন?যদি তাতে দেশের লাভ হয় তবে আমরা তাই করবো। ফারাক্কা বাধের ইতিহাস এবং তার মারাত্মক ক্ষতি সম্পর্কে সবাই কম বেশি জানেন। বাংলাদেশের কিছু দালাল শ্রেণীর লোকজন ছাড়া সবাই এ বাঁধ নির্মাণের ঘোর বিরোধী। আর আমাদের দেশে তো অনেক পানি বিশেষজ্ঞ আছেন। তাদের বক্তব্য শুনেছেন?
Mohammad
Mohammad
২০১১.১২.২৯ ১০:৫৫
I read the article, for the write democracy is bad now as the crowd shouting. I extremely feel bad how prothom alo give permission to print such an article which just a collection of bullies. Anyway my question is simple if this kind of Dam is so good for downstream country than why India objects similar project in china and ultimately able to stop it. It’s a proven and established fact that dam on any river is bad for the surrounding areas and downstream, that’s why World Bank stopped funding for this kind of projects. Now he challenged that we can’t stop India, I strongly believe yes we can, we have many leverage and if we use it wisely we can not only stop this project but also get remedy for previous disaster project like farrakh, we are a strong nation 160 million who had some bad rulers all his lifetime.
MAHBUB ISLAM
MAHBUB ISLAM
২০১১.১২.২৯ ১১:০০
মনে হয় এর পিছে অন্য কিছুর ইন্ধন আছে।
২০১১.১২.২৯ ১১:২৬
ভাল লাগ্ল ,
Sag0r
Sag0r
২০১১.১২.২৯ ১১:৩৫
এই লেখাটি পড়ে ভারতের যে কোন মানুষও অবাক হয়ে যাবে। এদেশের মাটিতে বসে ভারতের জন্যে এমন চিন্তা কেউ করতে পারে তা তাদের কল্পনার অতীত। শুধু কষ্ট হয় হতভাগা এই দেশটির জন্যে ।
Abul Monsoor
Abul Monsoor
২০১১.১২.২৯ ১১:৩৮
"ওই সেমিনারে আমি বলেছিলাম, এই বাঁধ তৈরি হলে মণিপুরের অনেক পরিবার উদ্বাস্তু হবে, তাদের জীবনযাত্রা তছনছ হয়ে যাবে, পরিবেশের প্রচণ্ড ক্ষতি হবে। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষতি হবে, এ কথাটা বেঠিক। বরং বাংলাদেশ লাভবান হবে। মণিপুরের মানুষ এই বাঁধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালে, প্রতিরোধ গড়ে তুললে তার প্রতি আমি সংহতি জানাব। কিন্তু তাদের পর্যাপ্ত পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে যদি এই বাঁধ তৈরি করা যায়, তাহলে বাংলাদেশের উচিত হবে তার বাস্তবায়নে সহযোগিতা করা।"
-লেখক তার কলামে কোন তথ্য উপাত্ত দেন নাই যা প্রমাণ করে মণিপুরের মানুষদের পর্যাপ্ত পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে । বরং মণিপুরে প্রতিবাদ সমাবেশের খবর আমরা পত্রিকায় পড়েছি । তবু লেখককে 'সংহতি' প্রকাশ করতে দেখা গেলো না !
Mir Moinuddin Ahmed
Mir Moinuddin Ahmed
২০১১.১২.২৯ ১১:৩৯
ফারাককা বানানোর সময়ও এ রকম বলা হয়েচিল। কিন্তু বাসতবে কি পেয়েচি আমরা? টিপাইমুখে বাঁধ দেয়া আমাদের জন্য কোনো সমস্যা নয়, সমস্যা শুধু ভারতের আচরণ, যা বিগত ৪০ বচর যাবত আমরা দেখচি।
Md. Saif Iqbal
Md. Saif Iqbal
২০১১.১২.২৯ ১২:২৪
I have read every comments and noticed that NO one has any idea about barrage and hydro-electric power plants and how those works. Before any such comments, please try to get some basic idea on what you are writing. Thanks to Mr. Mohiuddin Ahmed for this write-up. This write-up should have been published six month back to educate our 'Activists (both donor supported and individuals)' and 'Political leaders (both AL and BNP supporters)'. I was expecting more such write-ups from our Hydrology experts (who are still remaining silent).
Md. Tashfiq Islam
Md. Tashfiq Islam
২০১১.১২.২৯ ১২:২৫
লেখক যে এখানে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত দিয়েছে তার রেফারেন্স কি? প্রথম আলোতে এরকম লেখা আশা করি না। জাতীয় স্বার্থে কোনো আপোষ নেই, এরকম একটা ইস্যুকে বিতর্কের উপরে স্থান দেয়া উচিত।
২০১১.১২.২৯ ১২:৪৪
ভারতের কাছ থেকে আমরা এই পর্যন্ত কোন ন্যায্য পাওনা কি পেয়েছি।
আতাউর রহিম চৌধুরী
আতাউর রহিম চৌধুরী
২০১১.১২.২৯ ১২:৪৯
লেখা পড়ে খুব মজা পেলাম।
Md.Mostafizur Rahman
Md.Mostafizur Rahman
২০১১.১২.২৯ ১৩:১০
আপনার সাথে প্রথম বিষয় এক মত হওয়া যায় যদি তথ্য ঠিক থাকে। কিন্তু যদি জলবিদ্যুৎ তৈরির সঙ্গে সঙ্গে পানি প্রত্যাহার করে কাছার সেচ প্রকল্প চালু করা হয় তাহলে যে তথ্য দেওয়া আছে তা কিভাবে সঠিক হতে পারে ? এমন তথ্য দারা আপনি ত ফারাক্কা র পিছনে ও ভাল যুক্তি তুলতে পারবেন । কিন্তু বাস্তবতা কি তা জানতে রাজশাহী , চাঁপাই ,কুষ্টিয়া যান ।"আমি এও বলেছিলাম, আপনারা এই ইস্যুটি তুলে এ দেশের ধর্মান্ধ রাজনৈতিক অপশক্তির হাতে একটি মারাত্মক অস্ত্র তুলে দিচ্ছেন।" আপনি কি ভারত প্রেমিদের হাতে এখন মারাত্মক অস্ত্র তুলে দিলেন না ?
Vutto
Vutto
২০১১.১২.২৯ ১৩:১৬
ধন্যবাধ জনাব মহিউদ্দিন আহমদকে বিশ্লেষনধর্মী লেখার জন্য। বাস্তবতার আলোকে আমাদেরকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যাতে আমদের স্বার্থের বিষয়টি উপক্ষিত না হয়।
M.M sajjad hossain
M.M sajjad hossain
২০১১.১২.২৯ ১৩:১৭
I have nothing to say!! I just wonder
Ahmad Abdullah
Ahmad Abdullah
২০১১.১২.২৯ ১৩:২১
লেখাটার প্রথম তিনটা প্যারায় লেখক কী বলছেন এবং তারসংগে তিনি যে উপসংহারে পৌঁছাতে চাচ্ছেন তার সম্পর্ক বের করা কিছুতেই সম্ভব হল না। পরের ৫ টা প্যারাতে তিনি সম্পর্ণ অপ্রাসংগিক কিছু " ডাটা" দিলেন যেগুলো কোনো ডিডাকটিভ আর্গুমেন্টে সাহায্য করল না। তিনি হয়ত মনে করলেন কিছু "পরিসংখ্যান" দেখলে মুরুখখ বাঙাল বুঝবে লেখায় ওজন আছে। এরপর তিনি যে উপসংহার টানলেন বোধকরি পুরা লেখাটার মধ্যে শুধু এই অংশটুকুই আনিকুইভোকাল এবং এতটুকু লেখা ছাপালেই হত। লেখাটা একজন বাংলাদেশি লিখেছেন এটা ভাবতে খুবই অবাক লাগছে। প্রথম আলো লেখাটা কেন ছাপালো তাও বুঝলাম না।
Muhammad Ashraful Alam
Muhammad Ashraful Alam
২০১১.১২.২৯ ১৩:২২
এরা ভয়ানক
Munim Rashid
Munim Rashid
২০১১.১২.২৯ ১৩:২৫
এত বড় বিশেষ অজ্ঞ থাকতে আমাদের আত্মহত্যা করা উচিৎ বৈকি। অবশ্য এই ধরণের স্টান্ট দেখার জন্য আরো কিছুদিন বাঁচতে ইচ্ছে হচ্ছে, বিনোদনের ও তো প্রয়োজন আছে!
Md. Imran-Bin-Alam
Md. Imran-Bin-Alam
২০১১.১২.২৯ ১৩:২৯
আপনার মত তথাকথিতদের জন্য ইন্ডিয়া এখনো সাহস করে বাংলাদেশেরর দিকে রক্তচক্ষু দৃষ্টিতে তাকাতে। ভারতের কি গুন আছে যে, তারা আমাদের বন্ধু হতে পারে? আপনার মতো গবেষকরা বন্ধু হিসাবে ভারতকে চান, সাধারন জনগন চায়না। ঘর পোড়া গরু সিদুর দেখলেও ভয় পায়। এসব ধুং ফুং আমরা বুঝি না। প্রকৃতি প্রকৃতির মত থাক, নদীতে বাধ মানেই কোন না কোন ভাবে প্রকৃতির সাথে বিরোধ করা, এর বিরুপ প্রতিক্রিয়া প্রকৃতি অবশ্যই নেবে কোন একদিন।
Munim Rashid
Munim Rashid
২০১১.১২.২৯ ১৩:৩৭
সবাইকে আহাম্মক ভাবা ঠিক নয়। "সত্য-মিথ্যা" বাদ দিলেও লেখার কৌশল বলে একটা ব্যাপার আছে, সেটিও এখনও রপ্ত করতে পারেননি এখনও। কি করে এন.জি.ও-তে কাজ করছেন এতদিন ধরে !?
২০১১.১২.২৯ ১৩:৫৩
ভারত এই বাঁধ তৈরি করবেই। আমাদের কৌশল হওয়া উচিত এ থেকে আমরা কী সুবিধা নিতে পারব, সেই চেষ্টা করা।বিরোধিতা করে এই বাঁধ তৈরি আমরা ঠেকাতে পারব না। আর বিরোধিতা করবই বা কেন?......why wouldn't we shout out to claim our legal right....?!?!...how dare you talk like this....??!shame on you...!!!
Mahmud Hasan Khan
Mahmud Hasan Khan
২০১১.১২.২৯ ১৩:৫৫
প্রথম আলো পত্রিকায় এ ধরনের লেখা ছাপা হওয়া অত্যন্ত দু:খজনক।
OSMAN GONI, Kuwait
OSMAN GONI, Kuwait
২০১১.১২.২৯ ১৩:৫৮
সন-দেহ লাগে ইনি হয়ত কারো পখ্য নিয়ে লেখাটি লিখেছেন, কিন্তু যেখানে এতো হই হই সেখানে এ লেখা পড়ে ন্তুন করে ভাবনা হয়ে গেল। লেজ উলটিয়ে দেখা উচিৎ কাবাবে হাড্ডি এলো কোথা থেকে ?
Junaid Ahmed Shawon
Junaid Ahmed Shawon
২০১১.১২.২৯ ১৪:০১
৪০ দিনের কথা বলে যে ফারাক্কা বাধ দেয়া হয়েছিল সেটাই উত্তরাঞ্চলে শীতে মরুভুমি বর্ষায় বন্যার মুল কারণ। লেখক হয়তো কোন কারনে ভুলে গেছেন যে বৃষ্টি ভারতেও হয় আর প্রতিবার বর্ষায় তারা কিছু না বলেই বাধ ছেড়ে দেয়। এমন লেখা অনেকদিন পরিনি।
Rokeb
Rokeb
২০১১.১২.২৯ ১৪:০৮
হা হা হা ......গবেষক। হাসি পাছছে ..
Md. Mahfuz Haque
Md. Mahfuz Haque
২০১১.১২.২৯ ১৪:১৬
গওহর রিযভির মত মহিউদ্দিন আহমদকেও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ দেয়া হোক!!! এর জন্য দরকার হলে আন্দোলন করব!!
Ferdous Ahmed
Ferdous Ahmed
২০১১.১২.২৯ ১৪:২৪
"সাত কোটি বাঙ্গালীর হে বিমুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙ্গালী করে মানুষ করনি"
কবিগুরু কবিতাটির মর্ম উপলব্ধি করতে পারছি আপনাকে লেখাটি পড়ে।
Zakir
Zakir
২০১১.১২.২৯ ১৪:৩২
I am surprised to see this type of writing in Prothom-alo.
২০১১.১২.২৯ ১৪:৩৪
don't understand.....
Arifuzzaman
Arifuzzaman
২০১১.১২.২৯ ১৪:৪২
আমারি আত্মহত্যা করতে ইচ্ছে করতেছে লেখা পড়ে!
Abdus Samad Sakin
Abdus Samad Sakin
২০১১.১২.২৯ ১৪:৫৭
I am completely disagree with the writer.
Efty
Efty
২০১১.১২.২৯ ১৪:৫৮
নিজের বিবেক দিয়ে একবার ভেবে দেখুন,
rayhan
rayhan
২০১১.১২.২৯ ১৫:১২
WHY PROTHOM ALO PUBLISHED SUCH KIND OF ARTICLE.....
Yeasin Ahmed
Yeasin Ahmed
২০১১.১২.২৯ ১৫:২৬
তার মানে আমাদের স্বাধীনতা যারা রক্ত দিয়ে এনেছে তারা "ক্রাউড" শ্রেণীর মানুষ!!! ভাষা আন্দোলন যারা করে প্রাণ দিয়েছে তারা "ক্রাউড" শ্রেণীর মানুষ?!! স্বৈরাচারী সরকারকে যারা উৎখাত করেছে তারা "ক্রাউড" শ্রেণীর মানুষ!!! যদি তাই হয়, তবে তাই। আপনার মতো .... লেখার জন্য ভবিষ্যতে জনতা আপনাকেও কোন না কোন নামে সংবোধন করবে। ভূলে যাবেন না, যূগে যূগে এদেশে "মীর জাফর"রা ছিলো, আছে, থাকবে, দেশ কিছু সময়ের জন্য বিপদগামী হবে। যখন জনতার সহ্যসীমা অতিক্রান্ত হবে তখনই এই মীর জাফরদের তারা আস্তাকূড়ে ছুঁড়েও দিবে। আপনারা যাই ইচ্ছা তাই লিখেন। তাতে জনতার কিচ্ছু আসে যায় না।
২০১১.১২.২৯ ১৫:৩২
প্রথম আলোর কলামিষ্টের আকাল হওয়ার কথা না যে, লেখার মান বিচার না করে ছাপিয়ে দিল।
N H Haque
N H Haque
২০১১.১২.২৯ ১৫:৩৫
আপনার কাছে বরাবরই আমার একটি প্রশ্ন আছে যেমন : ফারাক্কা বাধে ফলে আজ আমরা যে পরিমাণ খতি হয়েছি সেইটি কি খবর আছে আপনার ? যদি পারেন নিজের পায়ে হেটে গিয়ে মাটির মানুসদের জিগাসা করুন তারপর লেখুন !! আপনার লেখাটা অনেক নিরহ বাংগালীদের অন্তরে আযাত করল ! আজ আপনার টাকা হয়েছে তাই বাসায় বসে বাজার করাতে পারচেন ! কিন্তূ মনে প্রশ্ন জাগে না আজ কাদের জন্য ২ মুটু ভাত খেতে পারেন তারপর ও কি নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারবেন স্যার ? ফারাক্কা ফলে আমাদের কূষি যে পরিমাণ খতি হয়েছে তা আপনার মাধ্যমে জানতে চাই।
জোবায়ের সুমন
জোবায়ের সুমন
২০১১.১২.২৯ ১৫:৩৯
বায়ান্ন একাত্তরও কি তাহলে এক একটি ক্রাউড? এগুলো কি আপনার কাছে কোন ইতিহাস নয়?
অতি মাত্রায় ফালতু লিখেছেন!
প্রথমআলো কি করে এত নিম্নমানের লেখা প্রকাশ করলো বোধগম্য নয়। প্রথমআলোর কাছ থেকে এমনটা আমরা আশা করি না।
Ashik
Ashik
২০১১.১২.২৯ ১৫:৪৭
.....একটা সীমা থাকা উচিত। ফারাক্কা বাধের সময় তো এত মধুর মধুর কথা কম শোনা যায়নি! তারপর কি হল তা আর বলে দেওয়া লাগবেনা আশা করি।
মোঃ আবু নাফি ইবনে জাহিদ
মোঃ আবু নাফি ইবনে জাহিদ
২০১১.১২.২৯ ১৫:৫৪
কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি.........!!!!
Zulfikar
Zulfikar
২০১১.১২.২৯ ১৫:৫৯
কল্পনা আর যুক্তি কিন্তু বাস্তব না; লেখক যেসব যুক্তি দেখালেন এবং বাধের পক্ষে সাপাই গাইলেন এর আসল উদ্দেশ্য কি? সামান্য ব্যক্তি স্বার্থের কাছে সবকিছু হার মানে, কত টাকার লেনদেনের লেখা এটা জানার দরকার ছিল. ওনার ভিতরে এত দেশপ্রেম দেখে বাংলাদেশ থেকে বের করে দিতে মনে বলছে, কিন্তু আমার পক্ষে সেইটা সম্ভব না কারণ আইন আমাকে সেই ক্ষমতা দেয় নাই.
প্রথমআলো এমন লেখা ছাপাবে এটা ভাবতেও কষ্ট লাগছে।
jakir hussain
jakir hussain
২০১১.১২.২৯ ১৬:০০
শোনা যায় পেঙ্গুইনরা দলবদ্ধভাবে আত্মহত্যা করে। কেন করে, জানি না। জাতি হিসেবে বাঙালিও আত্মহত্যাপ্রবণ।এই আত্বহত্যাপ্রবণ জাতিই একদিন জেগে উঠেছিল আত্বহত্যার নেশায় ! তাই দেশ স্বাধীন হয়েছিলো ! আর আজ কিছু দেশ বিরোধী .... পেয়েছে যারা নিজের দেশকে বিষর্জন দেয়ার আত্বহত্যাপ্রবনতায় মেতে উঠেছে !
Md. Sazzad Hossain
Md. Sazzad Hossain
২০১১.১২.২৯ ১৬:০৯
আপনি যে সকল তথ্য দিয়েছেন তার কিছু অসংগতি রয়েছে....
১। টিপাইমুখ হয়ে যে নদীটি বাংলাদেশ এ প্রবেশ করেছে তা মূলত সিলেট জেলার জৈন্তাপুর উপজেলা দিয়ে। এই আঞ্চল এ কোন হাওর নেই, যা আছে তা প্রধানত হবিগঞ্জ জেলায় এবং কিছু মৌলভীবাজার জেলায়। পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রন করতে হলে ঐদিকের নদীগুলতে করা উচিত।
২।পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রন করতে হবে এই বিষয়ক কোন link দিতে পারলে খুশি হব। আর পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রন করতে হলে তা অন্য দেশকে দিয়ে কেন করতে হবে, বাংলাদেশ এর কি সেই সামর্থ্য ও নেই?
৩।ভারত বর্তমান এ কাটাতারের বেড়া ও ডেম দিয়ে পানি ও খনিজ সম্পদ(পাথর, পলি মাটি) প্রবাহ অনেক আগে থেকেই নিয়ন্ত্রন করছে।
৪।ওই অঞ্চল এর মানুষের বিশাল আংশ নদীর উপর নির্ভরশীল, ভারতের বাঁধ দেওয়ার ফলে বহু আঞ্চলিক মাছ যে শুধু বিলুপ্ত হয়েছে তাই নয়, বহু জেলে পরিবারই নিঃস্ব হয়েছে।
৫। আমাদের দেশে কাপ্তাই এর জন্য মরুভুমি হয় নাই, হয়েছে গঙ্গা/পদ্মা এর জন্য। বহুবার বহু চুক্তির কোনটি- ই সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হয়েছে বলে আমি শুনি নি।
Rushd Ahmad
Rushd Ahmad
২০১১.১২.২৯ ১৬:১০
এরকম কি কোন বাংলাদেশীর পক্ষে করা সম্ভব??????
এরকম কলাম "প্রথম আলো" তে !!!!!!!
আপনার মত এতোটা পজিটিভ চিন্তা সাধারন বাঙ্গালীর পক্ষে করা সম্ভব নয় যাদের মাঝে কিছুটা হলেও দেশপ্রেম আজও অবশিস্ট আছে। ফারাক্কা বাঁধ দেওয়ার সময়ও কিছু দেশপ্রেমিক!!! এর অনেক উপকারীতা খুজে বের করেছিল আমাদের জন্য। অনেক করেছেন। দয়া করে এবার থামুন। ঝাঁজরা হয়ে গেছে দেশটা কিছু নেই আর। একটু নিশ্বাস নিতে দিন । মাথা তুলে দাড়াতে দিন।
Rifat
Rifat
২০১১.১২.২৯ ১৬:১৪
Very sad!!! Totally unacceptable!!!! I am astonished how our favourite "Protom-alo" could publish this article!!!
ABM Mohsin
ABM Mohsin
২০১১.১২.২৯ ১৬:১৬
পরিচিতিতে লেখক ও গবেষক লিখে লেখক ও গবেষক শব্দ দুটিকেই কলঙ্কিত করা হল। এখন বুঝতে অসুবিধা হয় না কাদের পরামর্শে বাংলাদেশ আজ বাঁধে বাঁধে জর্জড়িত।
আর প্রথম আলোরও বোঝা উচিৎ এ লেখার স্থান খোলা কলম না হয়ে রস+আলো হওয়া অধিক যুক্তিসঙ্গত। প্রথম আলোর শেখানোর আগে থেকেই দেশকে আমরা মা বলেই জানি।
যেখানে বাঁধ সেখানেই বিপর্যয়। তাই আমি বাঁধের বিপক্ষে। এজন্য বস্তা বস্তা পরিসংখ্যানের প্রয়োজন নেই। পৃথিবীর হাজারো মানুষ আজ বাঁধের বিপক্ষে। বিপর্যয় থেকে বাঁচতে উন্নত বিশ্বের বহু বাঁধ আজ ভেঙ্গে ফেলা হচ্ছে। চীন, মায়ানমার সম্প্রতি দুটি বাঁধ নির্মাণ থেরে সরে এসেছে। আর আমরা গাইছি বাঁধের গুনগান।
শাহ মোহাম্মদ রাফিদ -উল হক
শাহ মোহাম্মদ রাফিদ -উল হক
২০১১.১২.২৯ ১৬:২৩
লেখকের ... পরিচয় নিয়ে আমার মনে সন্দেহ জাগসে.......যখন রাজশাহীতে গিয়ে পদ্মা নদীর পাড়ে দাড়াই তখন আমার চোখ দিয়ে শুধু পানি পড়তে থাকে | কোথায় সেই পালতোলা নৌকা, কোথায় সেই স্রোতের শব্দ | আজ সেখানে ধু ধু মাঠ | বিশ্বাস না হয় গিয়ে দেখে আসুন | বর্ষা কালে যখন ফারাক্কা বাধের অতিরিক্ত পানি যখন ছেড়ে দেয়া হয়, তখন সারাদেশ বন্যার পানিতে ভেসে যায় | যেভাবে ভারত দক্ষিন তালপট্টি দীপ নিয়ে গেসে ঠিক সেভাবেই বাংলাদেশ কে নিয়ে যাবে | সীমান্তে বাংলাদেশী হত্যা, ভারতীয় মাছ ধরার নৌকা বাংলাদেশের সীমানায় মাছ ধরা, ট্রানজিট, ভারতীয় সিনেমা বাংলাদেশী হলে চালানো, কর মুক্ত পণ্য রপ্তানি, আর বাকি রইলো কি?? শুধু দেশটাকে ভারতের অঙ্গরাজ্য করাই বাকি
Rimi
Rimi
২০১১.১২.২৯ ১৬:২৪
জনাব মহি,
নরেন চোধুরী আর আপনি? আগরতলা আর খাটের তলা। আমার বাড়ি নেত্রকোনা, আমি দেখছি কি ভয়াবহ পরিণতি আমার প্রিয় নদী গুলির। গত কয়েক বছর ধরে নদির পাড়ে ডীপ মেশিন লাগিয়ে সেচ দিতে হয়। নদীতে পানি সেচ মৌসুমের আগেই শুকিয়ে জায়। যে নদিতে চৈত্রি মাসে ও সাতার পানি থাকত সেটায় থাকে জুতা পানি!!!!
monirul islam
monirul islam
২০১১.১২.২৯ ১৬:২৮
বস্ আপনাকে প্রনাম ।
Shamsul Alam
Shamsul Alam
২০১১.১২.২৯ ১৬:২৯
ছি ছি ছি ধিক্কার
@Ferdous Ahmed যথার্তই বলেছেন
"সাত কোটি বাঙ্গালীর হে বিমুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙ্গালী করে মানুষ করনি"
কবিগুরু কবিতাটির মর্ম উপলব্ধি করতে পারছি আপনাকে লেখাটি পড়ে।
২০১১.১২.২৯ ১৬:৩৪
খুব খারাপ লাগছে যে একজন মানুষ দেশের আলো বাতাসে বড় হয়ে বিদেশের কথা ভাবে, আর প্রথম আলো এর মতো জনপ্রিয় পত্রিকা এ ধরনের স্বার্থান্বেষী মহলের লেখা ছেপে জনতার রোষানলে পড়ে জনপ্রিয়তা হারায়। লেখক যে কলামটি লিখেছেন তিনি কি ঐ এলাকার মানুষের সাথে কথা বলেছেন, তিনি তো থাকবেন এপার্টমেন্টে কিন্তু ঐ লোকগুলার কৃষি কাজ করে নিজের পেট চালাতে হয়।
Mohammad Raisul Islam
Mohammad Raisul Islam
২০১১.১২.২৯ ১৬:৫৪
"Dr. Soibam Ibotombi of Dept. of Earth Sciences, Manipur University says that the dam will be a geo-tectonic blunder of international dimensions:
The site selected for Tipaimukh project is one of the most active in the entire world, recording at least two major earthquakes of 8+ in the Reichter Scale during the past 50 years. The proposed Tipaimukh HEP is envisaged for construction in one of the most geologically unstable area as the proposed Tipaimukh dam axis falls on a ‘fault line’ potentially active and possible epicenter for major earthquakes."
রাশেদ মুহাম্মাদিন
রাশেদ মুহাম্মাদিন
২০১১.১২.২৯ ১৬:৫৮
I cannot believe Prothom Alo how published this news!!
Nazmul Islam
Nazmul Islam
২০১১.১২.২৯ ১৭:০০
মহিউদ্দিন সাহেব গবেষক ও লেখক সমাজকে আজ কলঙ্কিত করলেন। আর আমাদের তরুন সমাজ ও সচেতন নাগরিকদের বলব, টিপাইমুখ বন্ধ করার আন্দোলনে সোচ্চার হউন। প্রথম আলো কি করে এমন একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করল বুঝলাম না।
Azad Abul Kalam
Azad Abul Kalam
২০১১.১২.২৯ ১৭:০৭
এ প্রবন্ধটি যে একটি উৎকৃষ্ট মানের। তা বুঝার জন্য বোধ হয় বিশেষজ্ঞ হওয়া লাগে না। আজ এদেশের সামনে সব চেয়ে বড় বিপদ হয়ে দেখা দিয়েছে এই লেখকের মত এক শ্রেণীর ..., যারা দেশের স্বার্থের উপর বৈদেশিক স্বার্থকে প্রাধান্য দিচ্ছে। আমি ভেবে অবাক হচ্ছি, টিপাইমুখে বাঁধ দিলে পরে বাংলাদেশের উপকারের যে ফিরিস্তি উনি দিয়েছেন, তা উনি ছাড়া আর কেউ বুঝতে পারছেন না কেন? আর তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নেই, এ বাঁধে বাংলাদেশ উপকৃত হবে, তাহলে ভারত বাংলাদেশকে আস্থায় না নিয়ে এককভাবে আগাতে চাচ্ছে কেন? একটি আন্তর্জাতিক নদীর ক্ষেত্রে কি ভারত তা করতে পারে? ফারাক্কা বাঁধে কি বাংলাদেশ উপকৃত হয়েছে? ফারাক্কার ক্ষেত্রেও ত ভারত বলেছিল, বাংলাদেশের কোন ক্ষতি হবে না। দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ইস্যুগুলোর ক্ষেত্রে স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত লেখক কি একটি উদাহরণও দিতে পারবেন যেখানে ভারত বাংলাদেশের কোন উপকার করেছে?
rashed
rashed
২০১১.১২.২৯ ১৭:০৯
i dont know whether prothom alo cares about the comments or not, what is the criteria for an article to be approved in a newspaper? is there any policy in prothom alo that,
Jakir Hossain
Jakir Hossain
২০১১.১২.২৯ ১৭:১০
রকৃতির স্বাভাবিক রুপ নষ্ট করলে বিরুপ প্রভাবই বেশি হয় এটা চিরন্তন। সুন্দরবন গুড়িয়ে শিল্পান্চল করা যায় কিন্তু এতে লাভের চাইতে ক্ষতিই কিন্তু ভারী হবে।
Anna
Anna
২০১১.১২.২৯ ১৭:১০
কোনো পত্রিকায় কলাম লেখা বা কোনো জার্নালে আর্টিকেল লেখতে হলে পর্যাপ্ত তথ্য, উপাত্ত, রেফারেন্স অবশ্যই দিতে হয়। রেফারেন্স ব্যতীত কোনো আর্টিকেল বিদেশী পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়না। প্রথম আলো এ কলাম প্রকাশের আগে কি দেখেছিলেন তিনি কোথা থেকে পানি প্রবাহের এমন হিসাব বের করলেন। লেখার মাঝে অবশ্যই রেফারেন্স থাকতে হবে না হলে এ লেখার কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই এবং প্ত্রিকায় প্রকাশ উচিত নয়। আমাদের মহান !!!!!!!!! এ লেখক এতো হিসাব কোথায় পেলেন তার কোনো রেফারেন্স নেই, আর প্রথম আলোর মতো মানের পত্রিকা আবার এ লেখা প্রকাশ ও করে!!!!!!!!
alamin
alamin
২০১১.১২.২৯ ১৭:১১
প্রথমালোকে বলি, এদেশের প্রান সম একটা পত্রিকা কেনু এমন খবর ছাপলেন!!!!! দয়া করে আর ছাপবেন না মানুষের ভাষা ত আপনারা সাংবাদিকরা ভাল বুজেন,, এদেশ টা স্বাধীনতার জন্য কিন্তু সাধারন মানুষের অবধান ই বেসি,,,,
ইমু
ইমু
২০১১.১২.২৯ ১৭:৫১
প্রথমআলো কে বিশেষ ধন্যবাদ। যদি প্রথম আলো এই নিবন্ধটি প্রকাশ না করত তাহলে আমরা একে চিনতে পারতাম না।
সেলিম
সেলিম
২০১১.১২.২৯ ১৭:৫৩
কমেন্ট গুলী দেখে সত্যি মনে হল পেঙ্গুইনরা দলবদ্ধভাবে আত্মহত্যা করে।
ornob
ornob
২০১১.১২.২৯ ১৭:৫৪
এদের প্রশ্রয় দেয় প্রথম আলো...........................।।
২০১১.১২.২৯ ১৮:১৭
আপনাদের comment গুলি পরার পরে। আমার মনে হয় time has come to break all relation with India. আপনারা মুখে দেশ পেরেম দেখান আার সুযগ পেলে দেশের ---------------------------------------------------------
Anisur
Anisur
২০১১.১২.২৯ ১৮:২৪
ভাইজান ট্রানজিটের সুফল নিয়ে এমন যুক্তি দিয়ে একটা লেখা নিশ্চই লিখেছেন। তা সেটা কবে প্রকাশ করবেন?।
MUHAMMAD
MUHAMMAD
২০১১.১২.২৯ ১৮:২৯
মহিউদ্দিন সাহেবের কাছে অনুরোধ, এই শীতকালে সড়কপথে একবার কোলকাতা ঘুরে আসুন । পথে আরিচা ঘাটে আমাদের মরা গাংগের লাশ দেখবেন যদি আপনার রংগিন চশমা খুলেন। আর কোলকাতায় হুগলি নদীতে এই শীত কালে ' এত জল এল কোথায় থেকে দাদা ' বলে চিৎকার করতে মন চাইবে।
Abdul Malek
Abdul Malek
২০১১.১২.২৯ ১৯:০৫
জনাব মহিউদ্দিন আহমেদ, আপনার লেখটি পড়ে আমার শরীরের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ শিউরে উঠল । শিরা উপশিরায় রক্তের সঞ্চালন সুপারসনিক গতিতে সঞ্চালিত হচ্ছে । বিনয়ের সাথে বলছি (যদিও আপনি সেটার যোগ্য নন) সত্যিই যদি আপনি লেখক ও গবেষক হয়ে থাকেন , দয়াকরে আগে নিজেকে নিয়ে গবেষণা করুন ।
OSMAN GONI, Kuwait
OSMAN GONI, Kuwait
২০১১.১২.২৯ ১৯:০৬
এ লেখাটা Prothom alo কি ভাবে মনোনীত করলো, আমরা........ আর একপেশে সংবাদ অন্তত Prothom Alo তে দেখতে চাইনা।
২০১১.১২.২৯ ১৯:১০
বাংলাদেশের সব নদীর পানি বন্ধ করে লাস ভেগাস বানিয়ে ফেলুন অথবা মধ্যপ্রাচ্যের মত মরুভূমি করে ফেলুন....হয়ত তেলের খনি পাওয়া যেতে পারে!!!
Rajwan Haque
Rajwan Haque
২০১১.১২.২৯ ১৯:২২
জাতি হিসেবে বাঙালিও আত্মহত্যাপ্রবণ। সত্য কথা।
IQbal
IQbal
২০১১.১২.২৯ ১৯:৩৪
এর বিচার না হলে প্রথম আলো কেন এর মত সাংবাদিকের লেখা ছাপালো এর জন্য প্রথম আলোর জবাবদিহি করতে হবে।
Vutto
Vutto
২০১১.১২.২৯ ১৯:৩৯
সস্তা আবেগে ভারাক্রান্ত অনেক মন্তব্য পড়ে মনে হল মূর্খ বন্ধুর চেয়ে বিদ্যান শত্রু ভাল। দু-