শুক্রবার দিন গানের ক্লাশ থাকতো দুপুর ৩ টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত । মাঝেমধ্যে ৭ টাও বেজে যেতো ।কিন্ত সেদিন কি কারনে ৪ টায় আমাদের ছুটি দিয়েছিলো । কিন্তু দেখলাম কেও আর তেমন গল্প করছে না কারো সাথে ।

চা খেতে কার না ভালো লাগে। মানুষ তার পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন রকমের চা পান করে থাকে। তবে আমার কাছে মসলাদার দুধ চা সবচেয়ে প্রিয়।আমি কিন্তু নিজের চা নিজেই বানিয়ে থাকি ।

উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এর "পান্তা বুড়ি"র কথা কি আপনাদের মনে আছে ? 

একটা সময় ছিলো গ্রীস্মের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি যাওয়া আর বিভিন্ন রকম ফলের স্বাদ আস্বাদন করা।এর মধ্যে জাম ছিলো অন্যতম তার রঙের কারণেই।

ছোটবেলায় গ্রীস্মের ছুটিতে মামাবাড়ি ( চট্টগ্রামের মিরেরসরাইতে) যাওয়াটা আবশ্যক ছিলো । আর সেখানে গিয়ে গাছের আম পেড়ে খাওয়াটা জীবনের সেরা অংশ ছিলো। হিসাববিহীন স্মৃতি আছে এসব নিয়ে।

উৎসব আনন্দে মুখরোচক খাবারের কদর বাঙালীর কাছে পরিহার্য । বংশ পরম্পরায় কিছু খাবার একটি পরিবারের ঐতিহ্য বহন করে । তবে আজকাল খাবারে ঐতিহ্যের পাশাপাশি আধুনিকতাও বিদ্যমান । কেওবা পুরনো খাবারকে কিছুটা অন্যভাবে উপস্থাপন করে থাকে ।  তারই ধারাবাহিকতায়  আজ আপনাদের জন্য ঈদের বিশেষ কিছু রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম ।

শুভ জন্মদিন মহানায়িকা সুচিত্রা সেন ।

সব্জি সবার পছন্দের খাবার না এটা যেমন সত্য , তেমনি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে মুখরোচক অনেক খাবার বানিয়ে তাক লাগানো যায় এই সবজি দিয়েই। সেরকমই কয়েকটি মজার রেসিপি নিয়েই আজকে আমার বল্গের আয়োজন ।

পুজোর প্রসাদে বিভিন্ন ফল-ফলাদি থাকলেও আসল আকর্ষণ থাকে  খিচুড়ি আর লাবড়াতে । অনেক সময় সাথে লুচি-সুজিও থাকে । আমার কাছে আমার মামার বাড়ির ( মীরেরসরাই , চট্টগ্রাম ) স্বরস্বতী পুজো সেরা ।

হাঁসের মাংসের  বিভিন্ন স্বাদের রেসিপি নিয়ে আবারো হাজির হলাম । এবারো নতুন-পুরাতন মিলিয়ে কয়েকটি রেসিপি শেয়ার করবো । প্রচুর শীতে হাঁসের তৈলাক্ততা বৃদ্ধি পায় আর তখন হাঁসের শরীর থেকে পশম গুলো খুব নরম অবস্থায় থাকে , এই কারণেই হাঁসের মাংসের আলাদা স্বাদ থাকে শীতের সময় ।

শীতকাল এলেই হাঁসের মাংস খাওয়ার হিড়িক পরে,এ অবশ্য নতুন কিছু না।তবে গ্রাম বাংলায় হাঁসের মাংস ভুনার সাথে চিতই পিঠা বা ছিট রুটি দিয়ে খাওয়ার মজাই আলাদা। যেহেতু রন্ধন শিল্পের সাথে জড়িত সুবাধে রেসিপিতে কিছু নতুনত্ব তৈরি করতে হয় , তবে  অবশ্যই পুরনো রেসিপিগুলোর সাথে সামঞ্জস্য রেখে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ আপনাদের জন্য হাঁসের মাংসের রেসিপির প্রথম পর্ব নিয়ে হাজির হলাম ।

পুজোর দিনগুলোতে নানা রকম মুখরোচক খাবার তৈরির ধুম পরে যায় । পাশাপাশি অতিথি আপ্যায়নের জন্যেও আলাদা করে কিছু তৈরি করে রেখে দিতে হয় বাড়ির বয়োজেষ্ঠ্যদের । যাতে অতিথি এলেই তার তার সমাদর করা যায় । সেদিক থেকে পুজোর অতিথি সেবায় জল-খাবারের জুড়ি নেই ।

শারদীয়া দুর্গাপুজা যেমন আনন্দের বন্যা বয়ে দেয় তেমনি থাকে খাবারের বর্ণিলতা । সেরকমই কিছু খাবারের ছবি নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম । তবে এবার ছবি ও রেসিপি একসাথে নিয়েই আমার এই ছবি-ব্লগ ।

উৎসব মানেই আনন্দ আর এই আনন্দ কিন্তু রকমারি খাবার ছাড়া একদম জমে না। দুর্গাপুজা উপলক্ষ্যে দেশের সর্বাধিক প্রচলিত জাতীয় দৈনিক প্রথম আলোর নকশাতে প্রকাশিত হয়েছে আমার রান্না করা সাবেকি স্বাদের কিছু খাবারের রেসিপি ।

খাদ্যপ্রিয় বাঙালীর কাছে চিকেনের যেকোন পদ দারুন মুখরোচক । খুব সহজেই চিকেন দিয়ে দারুণ কিছু বানিয়ে সবাইকে চমকে দেয়ার পাশাপাশি নিজের পেটপুজোটাও হয়ে যায় । সব বয়সী মানুষের কাছে চিকেন আইটেম জনপ্রিয় হবার মূল কারণ হলো , খুব সহজেই সামান্য মশলা দিয়ে রান্না করা যায়।