ছবিতে বামদিকে যা দেখছেন তা ফেব্রুয়ারীর বইমেলার ঘটনা।
এই পহেলা বৈশাখে ঘটে যাওয়ার মতই আরেকটি 'সবার চোখের সামনে' ঘটে যাওয়া ঘটনা। পুলিশ সেইবারও বলেছিল 'উপযুক্ত প্রমানের অভাবে আমরা কিছু করতে পারছি না। এতো মানুষের ভিড়ে অপরাধী সনাক্ত করা অনেক কঠিন'। প্রিয় পুলিশ বাহিনী, এই নিন- একজনকে খুঁজে বের করে দেয়া হলো, এইবার গ্রেফতারের কাজটা সেরে ফেলেন। নাকি আবার অজুহাত খুজবেন? পুলিশ কে বারবার খোঁচাইতে আমাদেরও ভাল্লাগে না, কিন্তু হাতে গোনা অল্প কয়েকজন ভালো মানুষ ছাড়া আপনাদের গোটা Police Force মনে হয় একই ভাবে চলে! সবাই ঘুমালে কিভাবে হবে? তিতুমীর কলেজের ছাত্র, কলেজটা মহাখালী তে। পুলিশের গাড়ির ড্রাইভার কে বললে নিয়ে যাবে। বাসায় আর থানায় বসে হাওয়া খেয়ে লাভ হবে? রাস্তায় সারাদিন দাড়ায় কষ্ট করেন এইসব 'নেকামি-মার্কা' বলে এখন সিম্প্যাথি নেয়ার চেষ্টা করবেন না। একটা পদবী দেয়া হয়েছে, তার সম্মান রাখেন, কাজ করেন, সালাম-সম্মান আপনা-আপনিই পাবেন ..
আরও একজন কালপ্রিট!
চেহারা কি মিলে? ভুরু কি মিলে? গালের শেপ কি মিলে? গলার অংশটা কি মিলে? নাকি মিলে না?
নাম BM Bijoy Hassan Liton
জারিজা, রাজশাহী তার বাড়ি।
প্রেসিডেন্ট, পূর্ব নওডোবা ছাত্রালীগ, শরীয়তপুর।
পড়ালেখা করেছেন সরকারী তিতুমীর কলেজে।
আরও খুঁজে ব্যের করতে হবে???????????
এবার কি আমরাই গুম হয়ে যাব? যদি গুম হয়ে যাই দোয়া করবেন। তবে...... তার আগে জবাব তো দিব তাই না?
Facebook Profile: BM Bijoy Hassan Liton
নববর্ষের দিনে নারীদের লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে গতকাল রোববার দুপুরে পুলিশের জন্য চুড়ি, শাড়ি ও ললিপপ নিয়ে শাহবাগ থানা ঘেরাও করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীরা। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা ‘ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা চাই’, ‘এই নরপশুদের শাস্তি চাই’, ‘দায়িত্বে অবহেলাকারী পুলিশের বিচার চাই’, ‘পশুত্ব ও পুরুষত্ব এক নয়’—এসব লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করেন। ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন শেষে শিক্ষার্থীরা হাতে শাড়ি, চুড়ি ও ললিপপ নিয়ে শাহবাগ থানা ঘেরাও করেন।
মানববন্ধনের সঞ্চালক আরিফ সিদ্দিকী প্রথম আলোকে বলেন, শাড়ি-চুড়ি নিয়ে থানা ঘেরাওয়ের কর্মসূচি পূর্বপরিকল্পিত ছিল না। তাৎক্ষণিক এসব সংগ্রহ করে মিছিল করে থানার সামনে যান শিক্ষার্থীরা। তবে শেষ পর্যন্ত এগুলো পুলিশকে দেওয়া হয়নি।
আরেকজন!
চেহারা কি মিলে? বাদ দিলাম চেহারার কথা, চোখের নীচে স্পট কি মিলে? টি শার্টটাও একই নয় কি?
নাম শাহিন সিদ্দিকী
ফেসবুক প্রোফাইল - ফেসবুক প্রোফাইল
বর্ষবরণের উৎসবে নারীদের যৌন হয়রানির ঘটনার পর শাহবাগ থানার এক উপপরিদর্শককে (এসআই) প্রত্যাহার করা হয়েছে, যিনি ঘটনার সময় ওই এলাকায় নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন।
একুশে ফেব্রুয়রির সেই ঘটনার আরেকটি ছবি। একই গ্রুপ।
পহেলা বৈশাখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় নারী নির্যাতনের ঘটনায় জড়িতদের ছবিসহ প্রতিবেদন প্রকাশের পর আজ একাত্তর টিভির বিশেষ প্রতিনিধি ফারজানা রূপা ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার হুমকি দিয়েছে 'আনসারুল্লাহ বাংলা টিম'। নিষিদ্ধ ঘোষিত এ জঙ্গি সংগঠনের রাজশাহী শাখার সহকারী পরিচালক দাবি করে এক ব্যক্তি ফারজানা রূপার ফেসবুকে একাধিক বার্তায় হুমকি দেন বলে জানা যায়
(( আরও পরিষ্কার ছবি লাগবে নরপশুদের ধরতে?
কার সাহস আছে এই লোকের নাম আর ঠিকানা বা বিবরণ কমেন্টে বা ইনবক্সে দেয়ার জন্য?
বাঘের বাচ্চা কে কে আছে আওয়াজ দেন। এই লোক কারও না কারো ফ্রেন্ড, পরিচিত অথবা আত্মীয়। বাঘের বাচ্চা কে আছেন - দেখান এবার সাহস।
পরিচয় গোপন রাখা হবে - কথা দিলাম। ))
বাংলা ট্রিবিউনকে হুমকির বিষয়টি নিশ্চিত করেন একাত্তর টিভির সাংবাদিক সামিয়া জামান।
পহেলা বৈশাখে টিএসসিতে নারী নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে একাত্তর টিভিতে প্রচারিত প্রতিবেদনে ফারজানা রূপা সিসিটিভির ফুটেজ বিশ্লেষণ করে কয়েকজন সন্দেহভাজনকে শনাক্ত করেন। পুলিশের সরবারহ করা ১ ঘণ্টার ওই ফুটেজে ফারজানা দেখান পাঞ্জাবি পরিহিত ও মুখে গোঁফহীন দাড়িওয়ালা এক ব্যক্তি বার বার একই জায়গায় ঘুরছিল। এসময় মাথায় পট্টি বাধা আরও কয়েক ব্যক্তিকে একই জায়গায় দেখা যায়।
মঙ্গলবার পহেলা বৈশাখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে বর্ষবরণ উৎসবে আগত নারীদের শ্লীলতাহানি করে কতিপয় বখাটে যুবক।
কয়েকটি ছবিতে আসা তাদের একজন হলেন বেনজির আহমেদ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারদা সূর্য সেন হলে থাকেন।
রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। হল শাখা ছাত্রলীগের পদধারী ও সক্রিয় কর্মী।
তিনি বিভিন্ন সময়ে ক্যাম্পাসে কুকর্ম করে বেড়ান বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে।
সত্য কখনও গোপন থাকে না? প্রশাসন কি কিছুই করবে না?
পহেলা বৈশাখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় নারী নির্যাতনের ঘটনায় জড়িতদের ছবিসহ প্রতিবেদন প্রকাশের পর আজ একাত্তর টিভির বিশেষ প্রতিনিধি ফারজানা রূপা ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার হুমকি দিয়েছে 'আনসারুল্লাহ বাংলা টিম'। নিষিদ্ধ ঘোষিত এ জঙ্গি সংগঠনের রাজশাহী শাখার সহকারী পরিচালক দাবি করে এক ব্যক্তি ফারজানা রূপার ফেসবুকে একাধিক বার্তায় হুমকি দেন বলে জানা যায়।
বাংলা ট্রিবিউনকে হুমকির বিষয়টি নিশ্চিত করেন একাত্তর টিভির সাংবাদিক সামিয়া জামান।
পহেলা বৈশাখে টিএসসিতে নারী নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে একাত্তর টিভিতে প্রচারিত প্রতিবেদনে ফারজানা রূপা সিসিটিভির ফুটেজ বিশ্লেষণ করে কয়েকজন সন্দেহভাজনকে শনাক্ত করেন। পুলিশের সরবারহ করা ১ ঘণ্টার ওই ফুটেজে ফারজানা দেখান পাঞ্জাবি পরিহিত ও মুখে গোঁফহীন দাড়িওয়ালা এক ব্যক্তি বার বার একই জায়গায় ঘুরছিল। এসময় মাথায় পট্টি বাধা আরও কয়েক ব্যক্তিকে একই জায়গায় দেখা যায়।
--------------------------------------------------------------------
পুলিশ/ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নাকি কিছুই খুঁজে পায় না। কিন্তু আমরা সবাই কিন্তু ঠিকই খুঁজে পাই। ধন্যবাদ সবাইকে যারা সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন। এইবার দেখা যাক আমরা আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং তার সরকারকে ধন্যবাদটা দেয়া যায় নাকি তাদের দায়িত্ব যথাযথ ভাবে পালন করার জন্য। আপনারা ৭১ এর ধর্ষকদের বিচার করেছেন, ২০১৫ সালের ধর্ষকদের বিচার এখন জাতি দেখতে চায়। পুরো বাংলাদেশ এখন তাকিয়ে দেখছে।
Don't let us down.
-----
প্রিয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সদস্যরা,
এই নিন পহেলা বৈশাখে 'সবার চোখের সামনে' ঘটে যাওয়া ঘটনা এর একগাদা মানুষের মধ্যে একজনের পরিচয়। যেহেতু CCTV Footage প্রমাণ করে কাজটা Preplanned এবং Organized, তাহলে একজনকে ধরলে আরও গোটা কয়েকজনকে তো ধরাই যাবে। আশা করি এখনও বলবেন না 'উপযুক্ত প্রমানের অভাবে আমরা কিছু করতে পারছি না। এতো মানুষের ভিড়ে অপরাধী সনাক্ত করা অনেক কঠিন'। আশা করি এটাও জিজ্ঞেস করবেননা যে কিভাবে আমরা/রিপোর্টাররা বলেছে 'কাজটা Preplanned এবং Organized', তাহলে তো আপনাদের Training দেয়া লাগবে এখন! ভাই, এইবার গ্রেফতারের আর রিমান্ডে নেয়ার কাজটা সেরে ফেলেন। রিমান্ডে নেয়ার সময় নিজের মা/বোন/বউ এর চেহারা মাথায় রেখেন, এদের দলীয় পরিচয় না। নাকি ধরে নিবো আমরা যে এইভাবে খুঁজে খুঁজে এনে দিলেও কাজ হবে না? নাকি আবার অজুহাত খুজবেন? দেখুন, পুলিশ কে বারবার খোঁচাইতে আমাদেরও ভাল্লাগে না, কিন্তু সবাই ঘুমালে কিভাবে হবে? কাওকে না কাওকে তো কাজটা করা লাগবে। প্লিজ!
দেখুন চিনতে পারতেছেন কিনা এদের কাউকে....??
চিনলে ফোন: ০১৭৩৮৯১১৭৯৬
[email protected]
এই সকল বীর ''পুরুষদের'' কাছে একজন ''হিজরা''ও নিরাপদ নয়, আর সাধারন নারীরা !!...
আক্রান্ত হিজরাটার আশে পাশের দাঁত বের করা হায়েনাগুলোকে যেখান থেকে হোক খুঁজে বের করে খাসি করুক সাধারন ভাই/বোনেরাই।
আইন গাইন বিচার শালিশে যেহেতু এখন আর কাজ হচ্ছে না, তাই এই সব পাগলা পারভার্ট কুকুরগুলোকে পেটানোর মুগুরটা নিজের হাতেই তুলে নিতে হবে জনতাকেই ।
অনেক হয়েছে প্রতিবাদ মানববন্ধন বিচার চাওয়াচাইয়ি। এই সবে আর কিচ্ছু হবে বলে মনে হয় না। হলে এক একটা ঘটনা ঘটে যাওয়ার সময় আইন রক্ষাকারি হ্যাডমওয়ালারা তাকায়ে তাকায়ে মজা না নিয়ে একশনে নামতো।
তারা যেহেতু একশনে নামবেনা, সেহেতু পাব্লিককেই এখন ডাইরেক্ট একশনে নামতে হবে। নইলে মনে রাখবেন, আগামী দিন আপনার মা - বোন - বউ - মেয়ে - ভাগ্নিকেও দেখতে হবে এইরকম ছবির মধ্যে।
প্রতিবাদ ফ্রতিবাদ নয়... ইটস হাই টাইম টু 'ডু' সামথিং ডেসপারেটলি ...
একটুও চমকাবেন না!!!!
পহেলা বৈশাখে টিএসসিতে নারীদের উপর যৌন সহিংসতার প্রতিবাদে ২০ এপ্রিল, সকাল ১১ টায়, অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে প্রতিবাদী মানব বন্ধন কর্মসূচী পালন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি। খুব ভালো কথা। শিক্ষক সমিতির সভাপতি জনাব ফরিদ উদ্দীন যৌন নিপীড়নের প্রতিবাদ করতে এসেছেন তার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী নিপীড়নের অভিযোগে অভিযুক্ত দু'জন শিক্ষককে সাথে নিয়ে। ব্যানার ধরেছেন তারা। কী চমতকার আমাদের সহনশীলতার মাত্রা!
সর্ব বামে যিনি রয়েছেন তার পরিচয় ও কর্মঃ
২০১০ সাল থেকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রভাষক মাহমুদুর রহমান বাহালুল বিভাগের দুই ছাত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। ২০১৩ সালে অন্য মেয়েকে বিয়ে করতে গেলে বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়। এতে ভুক্তভোগী ছাত্রীদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।তদন্ত শেষে কমিটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, শিক্ষকের অনৈতিক আচরণের প্রমাণ পাওয়া গেছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে চিঠি দেয় কমিটি; আইনি ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করে। ২০১৩ সালের মে মাস থেকে এক বছরের জন্য বিভাগের সব কর্মকাণ্ড থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এক বছর অতিবাহিত হলেও প্রশাসন থেকে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
তার ঠিক একজন পরেই দাঁড়ানো শিক্ষকের পরিচয়ঃ ও কর্মঃ
২০০৯ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক গিয়াস উদ্দীন মোল্লার বিরুদ্ধে এক ছাত্রী যৌন হয়রানির অভিযোগ তোলেন। এক বছর একাডেমিক কার্যক্রম থেকে বিরত রাখার পর তাকে আবার বহাল করা হয়।
পহেলা বৈশাখে ঢাকা ভার্সিটিতে ঘটে যাওয়া নোংরা ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছু কিছু বিভ্রান্তিকর ভুল তথ্যও ছড়াচ্ছে মানুষ। ঢাকা ভার্সিটিতে সেদিন অনেক ন্যাক্কারজনক ঘটনাই ঘটেছে, কিন্তু এগুলোর বাইরেও মানুষ কিছু অন্য ঘটনাও এক ফেলছে। এটা নিয়ে জগন্নাথ ইউনিভার্সিটির ছাত্র রোহানের পোস্ট টা হুবুহু তুলে ধরলাম।
"চারিদিকে একটি ছবি নিয়ে কত যে বিভ্রান্তি শুরু হয়েছে। ঢাবির টিএসসিতে কয়েকজন নারীকে শ্লীলতাহানীর ঘটনার সাথে জবির ছাত্রলীগ কর্মী গণধোলাইয়ের ঘটনাকে কতিপয় গণমাধ্যম এক করে একাকার করে ফেলেছে।
এ বিষয়ে লিখতে চাই....
জবির বাসে ছাত্রীদেরকে উত্ত্যক্ত করার ঘটনায় ছাত্রলীগ কর্মী সধারণ শিক্ষার্থীদের হাতে গণধোলাইয়ের শিকার হয়। এই গণধোলাইয়ের ছবি আমি তুলেছিলাম এবং Bangla Tribune এ নিউজ করেছিলাম। এছাড়া আরো কয়েকটি গণমাধ্যমে এই নিউজটি ছবি সহ প্রকাশিত হয়। কিন্তু উক্ত ছবিটিকে ঢাবির টিএসসিতে নারী শ্লীলতাহানীর ছবি বলে চালিয়ে দিয়েছে কয়েকটি গণমাধ্যমে। ঢাবির এই ঘটনার তদন্তে হাই কোর্টে রুল পর্যন্ত হয়েছে। ফলে এখানে এখন এমন অবস্থার সুষ্টি হয়েছে যে, জবির সাধারণ শিক্ষার্থী যারা ছাত্রী উত্ত্যক্তকারী ছাত্রলীগ কর্মীকে গণধোলাই দিলো তারা এখন হুমকির মুখে পড়ে যাচ্ছে। যে ছবিটি নিয়ে এত কাহিনি হয়েছে সেটির আগের এবং পরের একটি ছবি সহ উক্ত ছবিটি পোস্ট দিচ্ছি। একটি ছবিতে পাঠক খেয়াল করলে দেখতে পাবেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসের নাম লেখা আছে। এবং কর্মীটির শরীরে কোন সময়ই কিছু ছিলানা। তার কাধে একটি টিশার্ট ছিল, হাতে একটি গামছা বাধা ছিল। প্যান্ট ছিল কালো। দয়া করে এই পোস্টটি শেয়ার করুন। আমি চাই এই বিভ্রান্তির অবসান হোক।"
" মেয়েটি ঘুরতে বের হয়েছিলো স্বামীর সাথে। সেখান থেকে যখন তাঁকে উদ্ধার করা হয় গায়ে কোন শাড়ি ছিল না মেয়েটির। স্বামীকে মারা হচ্ছিল বেধড়কভাবে। সম্ভ্রম বাঁচাতে উদ্ধারকারীদের মধ্যে একজন মেয়েটিকে তাঁর গায়ের পাঞ্জাবী খুলে পরিয়ে দেন। তাদের মধ্যে একজন তখন বলছিলো এমন দৃশ্য আর পাওয়া যাবে না। ভিডিও করেন তাড়াতাড়ি। ভিডিও করা হয়।
বিচারহীনতার সংস্কৃতিতে এ রাজ্যে রাক্ষস কুলের দাপটে
ক্ষমতার আচলের ছায়ায় অসুর শক্তির থাবায়
ত্বকীর রক্তে লাল শীতলক্ষ্যার কালো জল
ত্বকীর মায়ের কান্না বাপের বেদনা
অন্যদিকে
১৯৭১ এর নারীর ইজ্জত লুণ্ঠনে যারা হিংশ্র দানব ছিল ...
ছিলনা মা বোনের কোন ভেদ __
আর ২০১৫ তে বাংলা নব বর্ষে টি , এস , সি ... জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ব বিদ্যালয়ের
নারীর ইজ্জত লুণ্ঠনে যারা হিংশ্র দানব ...
ছিলনা যাঁদের মা বোনের কোন ভেদ ___
ভেদ ১৯৭১ ওরা রাজাকার আল বদর পাকিস্তানি দোসর
আর
আজকের ওরা সরকারের তথা ছাত্র লীগের নামধারী কুলাঙ্গার ।
১৯৭১ এর বিচার হচ্ছে
আর
২০১৫ এর ওদের বিচার আদৌ হবে কি ?
নাকি বিচারহীনতার রাজনীতিতে ত্বকী হত্যার মতো অভিযুক্তরা ঘুরে বেড়াবে দম্বভরে ক্ষমতাধারীদের চারপাশে ___
ধন্যবাদ বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন নেতাদের
যারা কাপুরুষের ভিড়ে
সাহস নিয়ে মেয়েদের সম্ভ্রম রক্ষ্যায়
পুরুষের মত প্রতিবাদেএগিয়ে এসেছে ।
" একজন মা তার ছোট ছেলে মেয়েকে নিয়ে ঘুরতে এসেছিলেন টিএসসিতে। ভীড়ের মধ্যে লীগের ছেলেদের হাতে যখন পড়লেন তখন তিনি চিৎকার করে বলছিলেন- ভাই,আমার সাথে আমার বাচ্চা আছে, আমাকে ছেড়ে দেন। কিন্তু তাকে ছাড়া হয়নি। অসংখ্য হাত তার শরীরে। বাচ্চাগুলো চিৎকার করছে। ভয়ে একটি বাচ্চা অজ্ঞান হয়ে পড়ে থাকে। "
মাফ চাইবো না বোন তোর কাছে ঘৃণা চাইবো মন থেকে, পারবি করতে?
মাফ চাইবো না মা তোমার কাছে ঘৃণা চাইবো মন থেকে, পারবা করতে?
অনেক কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে কিন্তু হাতের আঙ্গুল গুলো বারবার কাঁপছে। টিভিতে যখন ফুটেজ গুলো দেখাচ্ছিল আমি লজ্জায় হেট হয়ে যাচ্ছিলাম আমার মা-বোন এর সামনে!
মা ঘটনা টা ভালো করে জানে না, আমাকে জিজ্ঞেস করছিল কি হয়েছে। আমি কিভাবে বলি আমার মাকে তার সন্তান সম কিছু ছেলেই কিছু নারীর..... cry emoticon
'পরনে এলোমেলো শাড়ি। ব্লাউজ কিছুটা ছেঁড়া। দুই চোখে অশ্রু। চোখে-মুখে ভয়-আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট। প্রায় বিবস্ত্র অবস্থায় তিনি ঢুকে পড়লেন রোকেয়া হলের গেস্টরুমে। এমন দৃশ্য দেখে দৌড়ে গেলাম। কান্নায় ভেঙে পড়ছিলেন মেয়েটি। এর পর যা বললেন, তা অবিশ্বাস্য, মর্মান্তিক। রাজু ভাস্কর্যের কাছে কিছু যুবকের হাতে চরমভাবে লাঞ্ছিত হয়েছেন তিনি। তাকে শাড়ি পরিয়ে দিয়ে আব্রু রক্ষা করেছি।
' নববর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিপীড়নের শিকার এক তরুণীকে রোকেয়া হলে আশ্রয় নেওয়ার পর তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে যান ওই হলের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইশাত কাশফিয়া ইরা। গতকাল রাতে ঢাবির মার্কেটিং বিভাগের এ ছাত্রী সমকালের কাছে সেদিনের ঘটনার বিবরণ দেন। তিনি এ ঘটনা হলের প্রভোস্টকেও জানিয়েছেন।
ইরা সমকালকে বলেন, সেদিন পুরো ক্যাম্পাস লোকে লোকারণ্য। কোথাও পা ফেলার জায়গা নেই। সন্ধ্যার দিকে আমার ভাইয়ের সঙ্গে হলের ফটকে দাঁড়িয়েছিলাম। হঠাৎ দেখি, একজন নারী হলের সামনে রিকশা থেকে নামছে। পোশাক একেবারেই এলোমেলো। দ্রুত হলের ভেতরে ঢুকলেন তিনি। গেস্টরুমে গিয়ে বসলেন। তার চেহারায় ক্ষোভ, ভয় আর আতঙ্কের ছাপ। তিনি জানালেন, একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কাজ করেন তিনি।
থাকেন আজিমপুরে। হবু বরের জন্য টিএসসি এলাকায় অপেক্ষা করছিলেন। ওই সংস্থায় নিরক্ষর মানুষকে নিয়ে তাদের কাজ করতে হয়। টিএসসি এলাকায় এসে যে আচরণের শিকার হয়েছেন, তা জীবনের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা। কিছু তরুণ বাজে মন্তব্য করে তাকে ঘিরে ফেলে। তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মনে হয়নি। তারা তাকে প্রায় বিবস্ত্র করে ফেলে।
হেলা বৈশাখের বর্ষবরণে সোহরাওয়ার্দীর টিএসসিস্থ গেটে পহেলা বৈশাখের মিলনমেলায় উৎসব উদযাপনে আগত #নারীদের উপর সংঘটিত বর্বরোচিত ও ন্যাক্কারজনক যৌন #নিপীড়নের ঘটনার কিছু #নরপশুর #ছবি পাওয়া গিয়েছে। প্রশাসন এবং জনসাধারনের কাছে অনুরোধ এদের চিনে রাখুন, এদের ধরিয়ে দিন, এদের চিহ্নিত করুন। #সিটিজেন_জারনালিজম #রানার
নামঃ মামুন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঃ University London International Programmes.
বিষয়ঃ এল এল বি
কেউ চিনে থাকলে আমাদের অথবা আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানান।
ফেসবুক প্রোফাইল
গত ফেব্রুয়ারীতে বইমেলায় এই লোকই নারী লাঞ্ছিত করার ঘটনায় জড়িত ছিলো , এমনকি ঢাকা ট্রিবিউনের ক্যামেরা ছিনিয়ে নেয়ার প্রয়াস চালায় , যেটা সেদিনের পত্রিকায় এসেছিলো... এবং এটা নিয়ে ফেসবুকে আওয়াজও উঠেছিলো ...তখন যদি পুলিশের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেয়া হতো তাহলে হয়তো পহেলা বৈশাখের ঘটনা এড়ানো যেত ...কিছুক্ষন আগে আমি নিজে রমনা থানার ওসি জনাব সিরাজুল ইসলামকে ফোন দিয়ে পহেলা বৈশাখের ঘটনার তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি সেই পুরোন কথাই বলেন... তদন্ত চলছে,সিসিটিভি ফুটেজ কালেক্ট করা হইছে ইত্যাদি ইত্যাদি... তখন আমি তাকে এই ঘটনাটি উল্লেখ করে ওই সময় আপনারা কি ব্যাবস্থা নিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি হঠাৎ উত্তেজিত হয়ে যান , কারন জিজ্ঞেস করলে তিনি জবাব দেন "ভিক্টিম নিজে এসে অভিযোগ না করলে আমার কিছু করার নাই... এমনকি এটাও বলেন যখন হইছে তখন বলেন নাই কেন, এখন আসছেন আমাদের জানাইতে, এক পর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে চাইলে তিনি বলেন আমি আর এ বিষয়ে কথা বলতে চাইনা বলে লাইনটি কেটে দেন... এভাবে যদি জঙ্গনের হেফাজতের দায়িত্বে থাকা পুলিশ নিজের কর্তব্য ভুলে গিয়ে বরং উল্টো আমাদের ব্লেম করলে আমরা কাদের উপরে ভরসা রাখতে পারি ?? সেদিন পুলিশ যদি অ্যাকশন নবিতো তাহলে হয়তোবা পহেলা বৈশাখের ন্যাক্কারজনক ঘটনাটি এড়ানো যেত ... ।সময় এসেছে উত্তর জানবার , সময় এসেছে তাদের জবাবদিহিতার ...... আমি শুরু করেছি এবার পালা আপনার... নাগরিক হিসেবে তাদের কাছ থেকে জবাব চাওয়ার অধিকার আপনার আছে , এবং এটা আপনার দায়িত্ব ... আর কত চুপ করে থাকবো আমরা... আমদের ট্যাক্সের টাকায় তাদের ভরণপোষণ হয়, আমরা সেটার পাই পাই হিসেব চাই ... !!
ওসি ০১৭১৩৩৭৩১২৭ নাম মো: সিরাজুল ইসলাম
ডিসি- ০১৭১৩-৩৭৩১২০ (রমনা থানা)
নীচের এই ব্যক্তিকে আমরা "ধর্ষক" বা "পটেনশিলায় ধর্ষক" হিসেবে ডিক্লেয়ার করলাম তার মন্তব্যের কারণে।
নাম - ফারাবী কাদের নয়ন। থাকে টঙ্গীতে।
কারণ এদের মত মানুষরাই মেয়ে দেখলেই ______ শুরু করে দেয়। হোক সেটা তার নিজের মা, বোন বা মেয়ে।
এদেরও থামাতে হবে।
এই ধর্ষকের ফেসবুক প্রোফাইল ফেসবুক প্রোফাইল
ফেসবুক প্রোফাইল
"উই আর নট কনফিউজ"
-হাসান তারেক
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) যুগ্ম কমিনশার মনিরুল ইসলামের নিকট সবিনয় জিজ্ঞাসা, নারী বা শিশু কতটুকু নিগ্রহ ও লাঞ্ছনার শিকার হলে তাকে যৌন নিপীড়ন বলবেন? গা থেকে কাপড় কতটুকু সরলে তাকে যৌন সন্ত্রাস বলা যাবে?
আপনি বড় গোয়েন্দা-আমাদের শার্লক হোমস, আপনি কনফিউজড হলে যৌন সন্ত্রাসের শিকার নারীটি কি করে স্বেচ্ছায় ন্যায়বিচারের দাবি নিয়ে আপনার শরনাপন্ন হতে আস্থা পাবে? যিনি ধর্ষিত বা যৌন সন্ত্রাসের শিকার হবেন তাঁকে প্রমাণ করতে হবে তিনি অমুকের দ্বারা ধর্ষিত বা যৌন সন্ত্রাসের শিকার হয়েছেন, নাকি অভিযুক্তকেই প্রমাণ করা উচিত তিনি অভিযুক্ত নন; কোনটি অধিক মানবিক, বাস্তবসম্মত ও যুক্তিসংগত?
আপনার কলিগগণ ইতোপূর্বে বলেছেন ভিডিও ফুটেজে তেমন কিছুই নেই। আমরা আপনাদের কথা বিশ্বাস না করে ভুল করিনি, তা এখন প্রমাণিত। নিপীড়করা নারী ও শিশুদের ঘিরে ধরে কাতুকুতু যে দিচ্ছিলো না, সে বিষয়ে আপনি কনফিউজড থাকলেও উই আর নট কনফিউজ। কয়েকজনকে ধরে আপনাদের হাতে সোপার্দ করলেও, কোন অদৃশ্য কারণে তাদের ছেড়ে দিলেন। ঘটনার সময় সিসি ক্যামেরার দায়িত্বে থাকা পুলিশেরা কি ঘটনাপরম্পরা উপভোগ করছিলেন নাকি ইন্ডিয়ান বাংলা সিরিয়াল দেখছিলেন সে হবু তদন্তে রিপোর্ট কি হবে, সে বিষয়ে আপনার মতো আমাদের কোন কনফিউশন নেই।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) যুগ্ম কমিনশার মনিরুল ইসলাম আপনার বাকপটুতা সম্পর্কে আমাদের কনফিউশন নেই, তাই বলে আমাদের কনফিউজ করার চেষ্টা করবেন না।
শনিবার দুপুর বেলা ৩টায় নটরডেম কলেজের উদ্যোগে এবং আরো ৯টি কলেজ ও ২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণে টিএসসি’র সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যে পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণ উৎসবে নারীদের যৌন হয়রানির প্রতিবাদে “মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ চাই” স্লোগানকে সামনে রেখে একটি মানব বন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে।
এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে নটরডেম কলেজ, হলিক্রস কলেজ, ঢাকা রেসিডেনশিয়াল মডেল কলেজ, মতিঝিল মডেল স্কুল, মতিঝিল আইডিয়াল কলেজ, সেন্ট যোসেফ কলেজ, সেন্ট গ্রেগরি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। উক্ত মানব বন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন নটরডেম কলেজের আসেফ বিন তাকি, প্রীতম সরকার রাতুল, আবু সায়েম দোসর, মেফতাহুল ইসলাম পান্থ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শুভ্রা গোস্বামী, শাহারুখ আহমেদ অনিক ।
বক্তারা তাদের বক্তব্যে নারীর প্রতি এই যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা প্রকাশ করে এবং যৌন সন্ত্রাসী ও কর্তব্যে অবহেলাকারী পুলিশের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। শপথ বাক্য পাঠের মধ্য দিয়ে উক্ত কর্মসূচি সমাপ্ত হয়।##
কথাগুলো খুব ভালোভাবে শুনুন এবং উপলব্ধি করুন...। Don't be speachless ll
আপনার অনেক কিছু করার আছে তাই বাড়ি থেকে বের হয়ে আসুন ... আপনার মা/বোন কিংবা বউ এর সাথেও কিন্তু এমন হতে পারত...তাই বলি রুখে দিন ভেঙ্গে দিন সেই কালো হাতগুলো.. যাতে আর োনদিন সাহস না পায় ...।।
নববর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়নের ঘটনায় জড়িতদের বিচারের দাবিতে জাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ঐক্যমঞ্চ। মানববন্ধন ও সমাবেশ শেষে অধ্যাপক নাসিম আখতার হোসাইনের নেতৃত্বে তারা উপাচার্য বরাবর একটি স্মারকলিপি পেশ করেন। উপাচার্যের পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন সহ-উপাচার্য অধ্যাপক আবুল হোসেন। মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২ টি সংগঠন সংহতি প্রকাশ করেন।
১ লা বৈশাখ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে ঢাকা মেট্রোপলিটান পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে অবস্থান কর্মসুচিতে বক্তব্য রাখছেন ঢাকা দক্ষিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সিপিবি-বাসদ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী বজলুর রশীদ ফিরোজ।
হেলা বৈশাখে নারীদের যৌন হয়রানির ঘটনায় প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠেছেন সংস্কৃতি অঙ্গনের নারী শিল্পীরা। এসব ঘটনাকে ‘পূর্বপরিকল্পিত’ দাবি করে অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন তারা।
ফেসবুক, ইন্টারনেট একটি মত প্রকাশের মাধ্যম মাত্র, এদের কে শিক্ষা এইভাবে দিলে এটা এদের কানের পাশ দিয়েও যাবে না। এদের কে জনসম্মুক্ষে শিক্ষা দিতে হবে। এবং তা অবশ্যই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হতে হবে। এরা যেই পরিমাণ নির্লজ্জ, সামান্য ব্লক/রিপোর্ট এ এদের কিছুই হবে না, নির্লজ্জের মত আরেকটি আইডি করে পুনরায় আবালগিরী করতে থাকবে।
নববর্ষে টিএসসিতে নারীদের যৌন নিগ্রহের প্রতিবাদে এবং দোষীদের গ্রেফতারের দাবীতে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ময়মনসিংহ জেলা সংসদ শহরের টাউনহল মোড়ে বিক্ষোভ কর্মসূচী পালন করে।
#পাল্টা_আঘাত
বর্ষবরণে যৌন নিপীড়নের প্রতিবাদে টি এস সি তে তরুণ শিল্পী ও কার্টুনিস্ট দের প্রতিবাদ .....
ফেসবুক আমাদের সচেতন করে কিন্তু রাজপথ থেকেই ন্যায্য দাবি আদায় করে নিতে হয়।
রাজপথে নামুন, #পাল্টা_আঘাত হানুন।
কি বলতে চেয়েছেন উনি? কোন একশ্রেনীর কাউকে বাঁচাতে চাচ্ছেন নাতো? নাকি তার মাথায় সমস্যা আছে? আমি বলবো এই লোকটি কথাটি বলে আবারো প্রমান করেছেন
"ক্ষমতাবানরা ধর্ষণ করে প্রশাসন তার বিচার করে না বরং তালবাহানা করে প্রশ্রয় দেয়"
ধিক্কার জানাই আমি এই সমাজে আইনস্রংখলা বাহিনীকে।
ওদের থেকে কোন সহায়তা আশাকরা এখন সেকেলে আশায় রুপান্তরিত। এবার যা করার আমাদেরই করতে হবে। আমাদেরই জাগতে হবে এবার।
বর্ষবরণের দিন টিএসসি তে ঘটে যাওয়া নারীর উপর যৌন নিপীড়নের ঘটনার প্রতিবাদে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন তেজগাঁও কলেজ সংসদ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে। অবিলম্বে যৌন সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবী তোলা হয় মিছিল ও সমাবেশ থেকে। তেজগাঁও কলেজের মূল গেট থেকে শুরু করে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে মিছিলটি পুনরায় ক্যাম্পাস গেটে এসে শেষ হয়। সেখানেই মিছিল পরবর্তী সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন তেজগাঁও কলেজ সংসদের সভাপতি ফেরদৌস মাহমুদ এবং সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন তেজগাঁও কলেজ সংসদের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমেদ। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন তেজগাঁও কলেজ সংসদের সহ সভাপতি নাহিদা আক্তার পপি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক গাজী নাদিমুল ইসলাম নাঈম, শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মিথুন মুৎসুদ্দি, ক্যাম্পাসভিত্তিক পত্রিকা "আওয়াজ" এর সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য রাজীব রায়হান। সমাবেশে তেজগাঁও কলেজের শিক্ষার্থীরা জমায়েত হয়ে সংহতি প্রকাশ করেন।
যৌন নিপীড়নের প্রতিবাদে আজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রগতিশীল ছাত্র জোটের বিক্ষোভ মিছিল।
মানবতা যখন হিজাব পড়ে।ধ্বংস এসে তখন সমাজের দরজার কড়া নাড়ে।আর হিংস্র হায়নারা তখন কুকর্মের উলুধ্বনী দেয়। তার দৃস্টান্ত টিএসসি।তবুও মোরা নই আশহত যখন লিটন নন্দি,"রা করে প্রতিহত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরর টিএসসি এলাকায় বর্ষবরণ অনুস্ঠানে তরুনীকে যৌন হয়রানি করার সময় মানবতার হাত বাড়িয়ে দেয় এই তিনজন সনাতনী তরুন।
লিটন নন্দি, সুমন সেন গুপ্ত ও অমিত দে।
এতো মানুষ থাকতে, নিজেদের জীবন বাজি রেখে হিংস্র হায়নার হাতথেকে
একজন তরুণীকে বাঁচানোর মত যে, সাহসিকতার উজ্জল দৃস্টান্ত স্হাপন করলা সেজন্য তোমাদের স্যলুট।
শুধু এখানেই থেমে থাকনি নিজেদের বস্ত্র খুলে বিবস্ত্র তরুনীকে দিয়ে লজ্জা নিবারনের দৃস্টান্তে আমরা মুগ্ধ।
আসলে এরকম মহানুভবতার দৃস্টান্ত সমাজে বিলুপ্ত প্রায়। তোমাদের অনুসরণ করবে হাজারো তরুন।
জয় হবে "মানবতার।
কুড়িগ্রামে আমাদের সংহতি সমাবেশ ও মানববন্ধন...
কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বর্ষবরনে ন্যাক্কার জনক যৌন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ গতকাল ১৯শে এপ্রিল এক প্রতিবাদী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে। এতে বিভিন্ন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় হতে আগত শিক্ষার্থীরা সংহতি জানায়। উক্ত সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক লাকি আক্তার। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন ছাত্র ইউনিয়ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সহ-সাধারন সম্পাদক কাহারুল আলম উজ্জ্বল এবং দপ্তর সম্পাদক আহসান আহমেদ অনিক। কর্মসূচি সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সাধারন সম্পাদক জ্যোতির্ময় চক্রবর্তী। সমাবেশের সভাপতিত্ব করেন ছাত্র ইউনিয়ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সংগ্রামী সভাপতি আরেফিন মাহমুদুল হাসান।
#হোক_পাল্টা_আঘাত
পহেলা বৈশাখে টিএসসিতে নারীদের যৌন হয়রানির প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে ময়মনসিংহের নারী সমাজ।বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ময়মনসিংহ জেলা শাখার উদ্যোগে গতকাল ১৯ শে এপ্রিল শহরের প্রাণকেন্দ্র শহীদ ফিরোজ-জাহাঙ্গীর চত্বরে একটি মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। দোষী বখাটে যুবকদের আশু গ্রেফতার না করলে ডিসি অফিস ঘেরাও সহ কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দেয়া হয়।
#পাল্টা_আঘাত
আমি জানিনা,আমার সেই বোন গুলোর আজ কি অবস্থা? তারা কি আদৌ স্বাভাবিক হতে পেরেছে? নাকি এখনও লজ্জায় মাথাটা নিচু করে আছে? জানিনা কত দিন,কত মাস,কত বছর লাগবে এই ঘৃণিত কালো অধ্যায় টা ভূলে স্বাভাবিক হতে..
বোন তোদের বলছি,
মাপ করে দিস রে।। তোদের ভাইরা খুব অসহায় রে। পারছি না এখনও বিচার করাতে।পারছি না তোদের একটু খানি শান্তি দিতে। কারন এমন এক দেশেই জন্ম যে এখানে অপরাধ করলে সমস্যা না,সমস্যা হচ্ছে তার প্রতিবাদ করলে।
মাপ করে দিস বোন।
তবে হ্যা,যতদিন বিচার হবে না ভাই বলিস না আমাদের।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০৪